أعلام وشخصيات

নায়েফ ইবন আহমাদ আলী আল-হামাদ, তিনি রিয়াদের জেনারেল কোর্টের বিচারক। ডক্টরেট ডিগ্রি প্রাপ্ত। তার অনার্স ছিল ফিকহ বিষয়ে।

তিনি হলেন, শায়খ আল্লামা আব্দুররহমান বিন মুহাম্মদ বিন কাসেম আল-আসেমী। আসেম এর দিকে সম্পর্ক নির্দেশ করে তাকে আসেমী বলা হয়। নজদের বিখ্যাত গোত্র কাহতান এর দাদা। জন্ম গ্রহণ করেছেন ১৩১২ হি সনে উত্তর রিয়াদের আল বির শহরে। শিশু বয়সেই আল কুরআন হেফজ করেন। এরপর রিয়াদে আসেন। তার প্রসিদ্ধ উস্তাদ হলেন, শায়খ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল লতীফ, শায়খ ইবরাহীম বিন আব্দুল লতীফ, শায়খ হামাদ বিন ফারেস, শায়খ হামাদ বিন ফারেস, শায়খ আব্দুল্লাহ আল আনকারী, শায়খ মুহাম্দ বিন ইবরাহীম প্রমুখ।

মক্কা মুকাররমার মাসজিদুল হারামের ইমাম

ফরাসী দাওয়াত-কর্মী। মদীনা ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে ডিগ্রী প্রাপ্ত।

তিনি হলেন, বিশিষ্ট শায়খ আবু আব্দুর রাহমান মুকবিল ইবন হাদী আল ওয়াদি‘য়ি -রহমাতুল্লাহি আলাইহি- মৃত্যু বরণ করেন হিজরী ১৪২২ সালে। তিনি ইয়েমেনের একজন প্রসিদ্ধ আলেম ছিলেন। তিনি সুন্নাহর প্রচারে ও শিয়া মতবাদ থেকে ইয়েমেনবাসীদের রক্ষার জন্য বিশেষ ভূমিকা রাখেন।

বংশ ও জন্ম : তিনি হলেন প্রখ্যাত দায়ী, আলেম, মুরুব্বী আবুল আলা মুহাম্মাদ বিন হুসাইন বিন ইয়াকুব আস সালাফী আল মিসরী। ১৩৭৫ হিজরী মোতাবেক ১৯৫৬ ইং সনে তিনি মিশরের হাইযা জেলায় ইমবাবার আল মুতামাদিয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৬৭ ইং সনে শিক্ষকতায় ডিপ্লোমা অর্জন করেন। বিশ বছর বয়সের আগেই তিনি বিবাহ করেন। এরপর সৌদী আরব সফর করেন (১৪০১ -১৪০৫ হি) এ সময়টাতে তিনি উলুমে শরয়িয়াহ অর্জন করেন ও সহীহ মানহাজের সাথে যুক্ত হন। তারপর মিশর ফিরে আসেন। শিক্ষা অর্জনের জন্য তার সৌদী আরবে সর্বশেষ সফর ছিল ১৪১১ হি: সনে। এক বছরের এ সময়টা তিনি রিয়াদ ও আল কাসীমে কাটিয়েছেন। তার ওয়েবসাইট হল :http://www.yaqob.com

মুবারক মাখদুম: একজন তামিল অনুবাদক

তারেক আলী বারাওহি: ভারতীয় উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেম ও দায়ী।