বসন্তে গাছের পাতাগুলো যেভাবে ঝরে পড়ে আমাদেরও একদিন পৃথিবী থেকে ঝরে পড়তে হবে এভাবে। তাই পরকালে বিশ্বাসী প্রত্যেকের উচিৎ ঝরার আগেই পরকালের অনন্ত জীবনের জন্য প্রস্তুত হওয়া। এ নিবন্ধে কুরআন ও হাদীসের আলোকে সে বিষয়টিই তুলে ধরা হয়েছে।
এ নিবন্ধে গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়ের প্রতি যত্ন ও দায়িত্বের বিষয়টি কুরআন ও হাদীছের আলোকে তুলা ধরা হয়েছে। কারণ, অতি গুরুত্বপূর্ণ এ সেবাখাতটি মুসলিমরা অমুসলিম এনজিওগুলোর ওপর ছেড়ে দেওয়ায় খ্রিস্টান মিশনারিগুলো বহু মানুষকে তাদের ধর্মে টেনে নিচ্ছে।
এক নতুন শক্তির নাম ফেসবুক। এর নেতিবাচক ব্যবহার যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে ইতিবাচক ব্যবহারও। একদিকে এর মাধ্যমে কেউ কেউ অশ্লীলতা ও নগ্নতাকে সহনীয় করে তুলছে। নাস্তিকতা ও ধর্মে অবিশ্বাস তৈরি করছে। অন্যদিকে এর মাধ্যমে হাজারও মুসলিম ভাইবোন নিজেদের কল্যাণকর চিন্তা ও জনহিতকর আইডিয়া অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। এ নিবন্ধে ফেসবুকের ইতিবাচক ব্যবহার নিয়ে লেখা হয়েছে বিস্তারিত।
পৃথিবীতে যত রকমের গুনাহের কাজ রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বড় মহান আল্লাহর সঙ্গে কাউকে অংশীদার বা শরীক সাব্যস্ত করা। এরপর সবচেয়ে বড় গুনাহ অন্যায়ভাবে কাউকে হত্যা করা। হন্তারকের জন্য মহান আল্লাহ দুনিয়ায় বড় শাস্তি এবং আখেরাতে তীব্র আযাবের ঘোষণা দিয়েছেন। কুরআন ও হাদীসের বিভিন্ন উদ্ধৃতির আলোকে বক্ষমান নিবন্ধে সে বিষয়টিই তুলে ধরা হয়েছে।
পৃথিবীতে খেলাধুলাকে এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়। মানুষের কল্যাণের জন্য ইসলাম কিছু শর্ত সাপেক্ষে খেলাধুলাকে অনুমোদন করে। বরং কিছু খেলাধুলাকে উৎসাহিক ও ছাওয়াবের কাজ হিসেবে গণ্য করে। এ দীর্ঘ নিবন্ধে খেলাধুলা সংক্রান্ত মূলনীতিগুলো কুরআন ও হাদীসের বিভিন্ন উদ্ধৃতির আলোকে সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে।
সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে খাদ্যসামগ্রীতে ভেজাল অতীতের সব মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। এ নিবন্ধে সে প্রেক্ষাপট সামনে রেখে ইসলামের দৃষ্টিতে ভেজাল পণ্যের উৎপাদন, বিপণন ও সংরক্ষণ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ এবং ভেজাল মিশিয়ে পণ্য বিক্রিলবদ্ধ উপার্জন অবৈধ সে বিষয়টি সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে।
এটি মূলত ২ সফর ১৪৩৫ হি. মক্কার মসজিদে হারামে প্রদত্ত জুমার খুতবার সংক্ষেপিত অনুবাদ। এতে বলা হয়েছে, শীতকালকে আমাদের গ্রহণ করতে হবে ইবাদতের সুবর্ণ সুযোগ হিসেবে। এর দীর্ঘ রাতগুলো তাহাজ্জুদ এবং ছোট দিনগুলো সিয়াম পালনের জন্য সুবর্ণ সুযোগ। এ ছাড়াও শীতকালে করণীয় ও বর্জনীয় বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হয়েছে এ খুতবায়।
ঘুম এক ধরনের মৃত্যু। তাই ঘুমানোর আগে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হয়ে শোয়া উচিত। কুরআন ও হাদীসের বিভিন্ন উদ্ধৃতির আলোকে বক্ষমান নিবন্ধে সে বিষয়টিই তুলে ধরা হয়েছে।
এ নিবন্ধে সাম্প্রতিক বাংলাদেশের বাজারের সবচেয়ে বড় অশুভ প্রবণতা মজুদদারি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ইসলাম এ ব্যাপারে কী বলে তাও তুলে ধরা হয়েছে অতি সংক্ষেপে।
বাংলাদেশে একটি বিভ্রান্ত গোষ্ঠী নবীপ্রেমের জিগির তুলে হাজার হাজার মানুষের ঈমান হরণ করছে। নিজেদের আশেকে রাসূল দাবি করে মুসলিমদের নিয়োজিত করছে বিদ‘আত ও শিরকের মতো আত্মঘাতী কাজে। এ নিবন্ধে সাম্প্রতিক কিছু দৃষ্টান্ত দিয়ে তাদের স্বরূপ উন্মোচন করা হয়েছে এবং তাদের ব্যাপারে সকল ঈমানদারকে সতর্ক করা হয়েছে।
এ নিবন্ধে ইসলামের পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্য রক্ষার নানাবিধ অনিন্দ্য শিক্ষা তুলে ধরা হয়েছে পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে। পাশাপাশি বাংলাদেশে অপরিচ্ছন্নতা ও নোংরামির কিছু চিত্র তুলে ধরে তার প্রতিকারের উপায় তুলে ধরা হয়েছে।
মিথ্যা বলা একটি সামাজিক বিপদ। যা সমাজ, পরিবার ও রাষ্ট্রের ক্ষতি করে। বহুবিধ সমস্যার সৃষ্টি করে। মিথ্যা অন্যকে অপমান করে, ভালো ও সুন্দরকে গোপন করে, খারাপ কথা ও গুজব সমাজে ছড়িয়ে দেয়। আল্লাহ তাআলা ও তার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বদা মিথ্যার নিন্দাবাদ করে তা থেকে ফিরে থাকার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এ নিবন্ধে এ বিষয়টি সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে।
মসজিদ আল্লাহর ঘর। এখানে আমরা রোজ পাঁচবার মিলিত হয়ে রবের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের পাশাপাশি পারস্পরিক খোঁজ-খবর রাখি। গড়ে তুলি ভ্রাতৃত্বের বন্ধন। সমাজে ছড়িয়ে পড়ে পারস্পরিক সহযোগিতা ও ভালোবাসার আবেশ। গড়ে উঠে এক সুশীল সমাজ। সেহেতু মুসলিম সমাজে মসজিদের গুরুত্ব অপরিসীম। সঙ্গত কারণেই মসজিদের মতো এর পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার গুরুত্বও অনস্বীকার্য। বক্ষমাণ নিবন্ধে মসজিদ পরিচালনা কমিটির কাঙ্ক্ষিত-অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে।
এ নিবন্ধে আল্লাহর পথে মানুষকে ডাকার জন্য লেখালেখির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়েছে। যারা লেখালেখি করেন তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী হওয়া উচিত, তার প্রতিও ইঙ্গিত করা হয়েছে।
এ নিবন্ধে লেখকের একটি মৃত্যুকে কেন্দ্র করে মৃত্যু বিষয়ক কিছু জরুরী উপলব্ধি এবং শাশ্বত ভাবনা তুলে ধরা হয়েছে। কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে সংক্ষেপে মৃত্যুর প্রস্তুতির বিষয়েও আলোকপাত করা হয়েছে।
এ নিবন্ধে প্রচলিত মিডিয়ার নেতিবাচক ভূমিকা আলোচনা করা হয়েছে। মিডিয়ার অপরিসীম প্রভাবের কথা তুলে ধরে ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে এর ইতিবাচক ভূমিকা ও করণীয় সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে ।
আমরা সাধারণত সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে শত অন্যায়-অবিচার দেখেও কথা বলি না, অন্যায়ের প্রতিবাদ জানানো দূরের কথা যারা অন্যায়ের প্রতিবাদ জানান তাদের অন্তত সমর্থন পর্যন্ত করি না। অথচ অন্যায় করা আর অন্যায়ের সঙ্গে আপোস করা একই অপরাধ। সত্য উপলব্ধি করেও তা উচ্চারণ না করা এবং মিথ্যাকে প্রশ্রয় দেয়া গর্হিত কাজ। বক্ষমাণ নিবন্ধে এ বিষয়টি কুরআন-হাদীসের আলোকে তুলে ধরা হয়েছে।