معلومات المواد باللغة العربية

মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী - ভিডিও

আইটেম সংখ্যা: 54

  • বাংলা

    আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন, মানবী জীবনে প্রথম কাজ হচ্ছে, তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা, তারপর আল্লাহর বিধানের কাছে আত্মসমর্পন এবং নিজের চারিত্রিক উৎকর্ষ সাধন। কিন্তু তাওহিদ প্রতিষ্ঠা করতে হলে তিনটি কাজ অবশ্যই করতে হবে: জীবনের সমস্ত কর্মকাণ্ড একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করতে হবে, নিজের নফসের যাতে কোনো অংশ থাকবে না, আল্লাহর নাম এবং গুণ আল্লাহর জন্য স্বীকার করে নিতে হবে, আল্লাহকে তাঁর নাম এবং গুণ দিয়ে তাকে ডাকতে হবে। তারপর ঈমানের মতো করে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিপূর্ণভাবে ইসলামকে অনুসরণ করা। তারপর নিজেরে চরিত্রে সংশোধনী আনয়ন করা।

  • বাংলা

    আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার পর তাঁর রাসূল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি ঈমান আনা, তাঁর আনুগত্য করা, তাঁর সম্পর্কে সঠিক ও সু-ধারণা পোষণ করা এবং তাঁকে মানতে গিয়ে কোনো বিষয়ে বাড়াবাড়ি ও অতিরঞ্জিত না করাই হচ্ছে রাসুল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালোবাসার মাপকাঠি। “আমরা কীভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালোবাসবো” শীর্ষক এ ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক ড. মানজুরে ইলাহী এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা তুলে ধরেছেন।

  • বাংলা

    মুমিনের জন্য সুন্নতে রাসূল অনুসরণের গুরুত্ব অপরিসীম। কেননা সুন্নাতী তরীকা ব্যতীত কোনো আমল কবুল হয় না। কিন্তু সুন্নাহের অনুসরণ করতে হলে সুন্নাহ সম্পর্কে জ্ঞান থাকা জরুরি। কোনটি সুন্নাহ আর কোনটি বিদ‘আত তা জানা না থাকলে উভয়ের মধ্যে পার্থক্য করা যেমন কঠিন হবে তেমনি বিদ‘আতকে সুন্নাহ আর সুন্নাহকে বিদ‘আত বলে চালিয়ে দেওয়া হবে। তখন সুন্নাহ যেমন কলুষিত হবে, অনুরূপভাবে ইসলামী শরী‘আতে বিদ‘আতের অনুপ্রবেশের ফলে শরী‘আতের মূল ভীত দুর্বল হয়ে পড়বে, দীনের মধ্যে বিকৃতি ঘটবে। সম্মানিত আলোচক “সুন্নতে রাসূল অনুসরণের সঠিক পদ্ধতি” বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরেছেন এ ভিডিও লেকচারটিতে।

  • বাংলা

    এ পর্বে তাওহীদে উলুহিয়্যার সংজ্ঞা ও রাসূলগণকে প্রেরণের উদ্দেশ্য, সমাজে শির্ক, বিদ‘আত ও কুফর প্রবেশের কারণ, ইবাদতের পরিচিতি, মানব জীবনে আমলের গুরুত্ব, ঈমানের পর ইবাদত কবুলের শর্তসমূহ আলোচনা করা হয়েছে। শেষাংশে প্রশ্নোত্তর পর্ব রয়েছে।

  • বাংলা

    এ আলোচনায় যে বিষয়গুলো আলোচিত হয়েছে তা হলো: মানব জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ২টি বিষয় ঈমান ও ইসলামের তাৎপর্য, ঈমানের রুকনসমূহের বর্ণনা, তাওহীদ প্রতিষ্ঠার মূল ভিত্তি আল্লাহর প্রতি ঈমান, তাওহীদের প্রকারভেদ ও তাওহীদে রুবুবিয়্যার সংজ্ঞা সংক্রান্ত আলোচনাসহ মানব ও দানব সৃষ্টির উদ্দেশ্য এবং নবীরাসূলগণের আগমন।

  • বাংলা

    আলোচ্য লেকচারটিতে যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে তা হলো: ইবাদত কী, আমরা কার জন্য ইবাদত করব এবং কীভাবে করব তার বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ ইবাদত গ্রহণযোগ্য হওয়ার শর্তসমূহ চমৎকারভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

  • বাংলা

    বিদ‘আতের সংজ্ঞা, নিষিদ্ধ বিদ‘আতের মূলনীতি ৩টি, বিধিবদ্ধ ধারা বা বিদ‘আত চেনার মূলনীতিসমূহ। ১। অত্যাধিক দুর্বল, মিথ্যা, জাল ও জয়িফ বক্তব্যের ভিত্তিতে যে ইবাদত করা হয়। ২। যে সকল ইবাদত মনগড়া, মতামত, খেয়াল খুশির ভিত্তি করে রচিত হয়। ৩। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে আমল ও ইবাদত থেকে বিরত ছিলেন (ইচ্ছা করেই করেন নি)। ৪। সালফে সালেহীনের পুরোভাগেই আছেন সাহাবীগণ, তাবে‘ঈগণ, তাবে-তবে‘ঈগণ। এ তিন প্রজন্মের লোকেরা যে কাজগুলো ছেড়ে দিয়েছেন সেটা অনুসরনীয় নয়।

  • বাংলা

    ‘ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব’ শীর্ষক আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক ড. মুহাম্মাদ মানজুরে ইলাহী, ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব ও আমাদের করণীয় কী তা বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। ইসলামী শিক্ষা বলতে মূলতঃ কুরআন-সুন্নাহর শিক্ষাকেই বুঝানো হয়, আর এ শিক্ষার চূড়ান্ত উদ্দেশ্য দুনিয়া ও আখিরাতের সর্বেসর্বা আল্লাহর পরিচয় লাভ করা। আল্লাহর পরিচয় এবং তাঁর কাছে জবাবদিহিতার ভয় তথা তাকওয়াই পারে মানুষকে প্রকৃত মানুষ বানাতে। একজন মুত্তাকী বা আল্লাহভীরু ব্যক্তি লোকসমাজে শিক্ষিত বা অশিক্ষিত যা-ই গণ্য হোন না কেন, তার হাতে কেউ অনিষ্টের শিকার হবে না। তিনি যে দিকেই যাবেন শুধু আলোই ছড়াবেন। সম্মানিত আলোচক আরো উল্লেখ করেন, ইসলামের আনীত আকীদা, মূল্যবোধ ও শিক্ষাদান পদ্ধতির জন্য দুনিয়া ও আখিরাতের জীবনের প্রতিটি পর্যায়ের জন্য সব দিক থেকে মুসলিমকে পরিপূর্ণরূপে গড়ে তোলা অনিবার্য।

  • বাংলা

    ইসলামে ইখলাসের প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাই আমরা ইখলাসের (নিষ্ঠার) সাথে ইবাদত করি। কেননা প্রত্যেক আমলের ফলাফল নিয়্যতের ওপর নির্ভরশীল। বিশুদ্ধ নিয়ত ছাড়া আমল গৃহীত হয় না। মুমিন ব্যক্তি তার আমল অনুযায়ী সাওয়াব পেয়ে থাকেন। যার আমল একমাত্র আল্লাহর জন্য হবে, তার আমলই কবুল হবে। যে ব্যক্তি লোক দেখানো আমল করবে, তার আমল কবুল হবে না। আলোচ্য “ইখলাস” শীর্ষক ভিডিওটিতে, ইখলাসের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীতা সম্পর্কিত মূল্যবান বক্তব্য পেশ করেছেন সম্মানিত আলোচক ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া।

  • বাংলা

    আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন যে, আদম আলাইহিস সালামের পর পৃথিবীতে বেশ কয়েকজন ভালো মানুষ ছিলেন। এর মধ্যে পাঁচজন ব্যক্তি ছিলেন যাদেরকে সবাই তাদের ভালোবাসতো। তাদের মৃত্যুর পর শয়তানের প্ররোচনায় প্রথমে তাদের চিত্র অংকন, অতঃপর পাথর খোদাই করে তাদের মূর্তি বানিয়ে তাদের পূজা শুরু করলো। তখন আল্লাহ তা‘আলা নূহ আলাইহিস সালামকে পাঠালেন। নূহ আলাইহিস সালাম তাদেরকে মূর্তি পূজা করতে নিষেধ করলেন, তার কথা শুনে ধনী ব্যক্তিবর্গ তাকে চুপ করতে বললেন, কিন্তু দরিদ্র দুর্বল লোকেরা তাঁর প্রতি ঈমান আনল। তিনি ৯৫০ বছর মানুষকে আল্লাহর পথে ডেকেছেন। কিন্তু অধিকাংশই আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে নি। তখন আল্লাহ তা‘আলা তাকে একটা নৌকা বানাতে নির্দেশ দিলেন, যা দেকে তার কাওমের লোকেরা উপহাস করছিল। নূহ আলাইহিস সালাম তার সাথীদের নিয়ে নৌকায় উঠলেন, বাকি যারা ছিল সবাই মহা প্লাবনে ডুবে মারা গেলেন।

  • বাংলা

    আলোচ্য ভিডিওটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন, আদম আলাইহিস সালাম ছিলেন প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী। আল্লাহ তা‘আলা মাটি দিয়ে তাকে সৃষ্টি করেছেন এবং তার (আদম) থেকে সকল মানুষকে সৃষ্টি করেছেন, আর বিবি হাওয়া আলাইহাস সালামকে সৃষ্টি করেছেন তার (আদম) পাঁজর থেকে। অতঃপর তাদেরকে প্রবেশ করালেন জান্নাতে এবং তাদেরকে বললেন যা ইচ্ছা খেতে পারো, কিন্তু ঐ গাছটির নিকটেও যেও না। কিন্তু শয়তান তাদেরকে বিভ্রান্ত করলো, ফলে তারা আল্লাহর নিষেধ উপেক্ষা করে ঐ গাছের ফল ভক্ষন করলেন। আল্লাহর আদেশ অমান্য করার কারণে তিনি তাদেরকে জান্নাত থেকে বের করে দিলেন। তারা পৃথিবীতে আগমন করলেন। অতঃপর আদম আলাইহিস সালাম আল্লাহর কাছ থেকে কিছু শিখে নিলেন এবং তা আমল করলেন। ফলে আল্লাহ তাদের ক্ষমা দিলেন। এরপর থেকে তাদের থেকে একের পর এক সন্তান আসল। পৃথিবীতে সকল মানুষ তার সন্তান। তাই মানুষকে বলা হয় বনী আদম।

  • বাংলা

    আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক নিম্নোক্ত বিষয়গুলো আলোচনা করেছেন : সম্পর্ক কী ও তা কার সাথে রক্ষা করা দরকার; কে বন্ধু হতে পারে না, কার সাথে সম্পর্ক নষ্ট করা উচিৎ নয়; বিদ‘আতীদের সাথে কীরূপ সম্পর্ক রাখা উচিৎ; আকীদা বিষয়ক সমস্যার সমাধান কী? হাদীস না মানলে সে ব্যক্তির অবস্থা কেমন হতে পারে? ইত্যাদি

  • বাংলা

    “আপনার দৈনন্দিন প্রশ্নোত্তর” শীর্ষক এ ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক ড. মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে ঈমান ও আক্বীদা সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।

  • বাংলা

    মুমিনের জন্য ইত্তেবায়ে সুন্নাতের গুরুত্ব অপরিসীম। কেননা সুন্নাতী তরীকা ব্যতীত কোনো আমল কবুল হয় না। কিন্তু সুন্নাহের অনুসরণ করতে হলে সুন্নাহ সম্পর্কে জ্ঞান থাকা জরুরি। কোনটি সুন্নাহ আর কোনটি বিদ‘আত তা জানা না থাকলে উভয়ের মধ্যে পার্থক্য করা যেমন কঠিন হবে তেমনি বিদ‘আতকে সুন্নাহ আর সুন্নাহকে বিদ‘আত বলে চালিয়ে দেওয়া হবে। তখন সুন্নাহ যেমন কলুষিত হবে, অনুরূপভাবে ইসলামী শরী‘আতে বিদ‘আতের অনুপ্রবেশের ফলে শরী‘আতের মূল ভীত দুর্বল হয়ে পড়বে, দীনের মধ্যে বিকৃতি ঘটবে। সম্মানিত আলোচক “ইত্তিবা উস সুন্নাহ” বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরেছেন এ ভিডিও লেকচারটিতে।

  • বাংলা

    ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া দাওয়াহ ইলাল্লাহ সম্পর্কে এ সাক্ষাৎকার প্রদান করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে বেশিরভাগ মুসলিম ভুল পথে দাওয়াতি কাজ করছে বলে সঠিক ইসলাম মানুষ জানতে পারছে না। আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কীভাবে দীনের পথে দাওয়াত দিয়েছেন, সে নিয়মেই আমাদের দাওয়াতি কাজ করতে হবে। উক্ত ভিডিও লেকচারটিতে ইসলামী দাওয়াতের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরা হয়েছে, যা থেকে মুসলিম উম্মাহ শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে।

  • বাংলা

    “সুন্নাহ বলতে আমরা কী বুঝি এবং ইসলামে এর মর্যাদা কী?” শীর্ষক এ ভিডিও লেকচারটিতে আলোচক শর‘ঈ দৃষ্টিতে সুন্নাহর পরিচয়, হাদীস, সুন্নাহ, খবর এবং আসারের মাঝে পার্থক্য কী এবং কোন কোন কাজগুলো সুন্নাহ ও কোন কোন কাজগুলো সুন্নাহ নয় তা অত্যন্ত সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন। তারপর সুন্নাহ অনুসরণের গুরুত্ব আলোচনা করেছেন। লেকচারের শেষাংশে আলোচনার আলোকে প্রশ্নোত্তর পর্বে বিভিন্ন প্রশ্নের সমাধান দিয়েছেন।

  • বাংলা

    আলোচ্য ভিডিও বক্তব্যটিতে আলোচক দৃঢ় চিত্তের অর্থ ও শব্দ বিশ্লেষণ করার পর কীভাবে ও কোন উপায়ে আমরা দৃঢ় চিত্তের অধিকারী হতে পারি তা উপমাসহ পেশ করেছেন এবং সেটি অর্জনের লক্ষ্যে শরী‘আতের বিধানকে দৃঢ়ভাবে আকড়ে ধরা, নেক আমল করা, নবী-রাসূলগণের ইতিহাস জানা, দো‘আ করা, আল্লাহর যিকির করা, সঠিক জ্ঞান শিক্ষা করাসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট তিনি চিহ্নিত করে দিয়েছেন। পরিশেষে আল্লাহর সাহায্যের প্রতি আস্থাশীল হওয়া, বাতিলের হাকিকত জানা ও বাতিল দ্বারা প্রতারিত না হওয়া এবং ভালো মানুষ হওয়ার গুরুত্ব ও যৌক্তিকতা তুলে ধরেছেন।

পেইজ : 3 - মোট : 1