এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ যাতে লেখক হাদিসের উপর আমল করা ওয়াজিব হওয়ার বিষয়টি দলীল প্রমাণ সহকারে আলোচনা করেন। আর যারা হাদীসকে প্রামাণ্য হিসেবে গ্রহণ করবে না তাদের এ কাজ যে কুফরী সেটাও বর্ণনা করেছেন।
বইটি আল্লামা শাইখ আবদুল আযীয ইবন বায রহ. এর একটি ভাষণ, যাতে তিনি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের মৌলিক আকীদা-বিশ্বাস তুলে ধরেছেন। কারণ, কুরআন ও সুন্নাহ থেকে এটাই জানা যায় যে, কোনো কথা ও কাজ তখনই শুদ্ধ ও গ্রহণযোগ্য হবে যখন তা সহীহ আকীদার ওপর ভিত্তি করে সংঘটিত হবে, যদি আকীদা অশুদ্ধ হয়, তখন এর ওপর ভিত্তি করে যা কিছু সংঘটিত হবে সবই বাতিল বলে গণ্য হবে।
মুসলিম উম্মতের সর্বসাধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দার্স-সমূহ: এ গ্রন্থটি ছোট হলেও গ্রন্থকার এতে ফিকহে আকবার বা আকীদা এবং ফিকহে আসগার বা ফিকহের বিধি-বিধান বর্ণনা করেছেন। সাথে সাথে একজন মুসলিমের স্বভাব-চরিত্র ও আদব আখলাক কেমন হওয়া উচিত তাও ব্যক্ত করেছেন। গ্রন্থের শেষে তিনি শির্ক ও বিভিন্ন গুণাহের বর্ণনা দিয়েছেন। ফলে গ্রন্থটি একজন মুসলিমের আকীদা, ইবাদাত, চালচলন ও পদ্ধতি কেমন হওয়া উচিত তা নির্দেশ করেছে। সত্যিকার অর্থেই এটি মুসলিম উম্মার সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ দারস।
মুসলিম উম্মতের সর্বসাধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দার্স-সমূহ: এ গ্রন্থটি ছোট হলেও গ্রন্থকার এতে ফিকহে আকবার বা আকীদা এবং ফিকহে আসগার বা ফিকহের বিধি-বিধান বর্ণনা করেছেন। সাথে সাথে একজন মুসলিমের স্বভাব-চরিত্র ও আদব আখলাক কেমন হওয়া উচিত তাও ব্যক্ত করেছেন। গ্রন্থের শেষে তিনি শির্ক ও বিভিন্ন গুণাহের বর্ণনা দিয়েছেন। ফলে গ্রন্থটি একজন মুসলিমের আকীদা, ইবাদাত, চালচলন ও পদ্ধতি কেমন হওয়া উচিত তা নির্দেশ করেছে। সত্যিকার অর্থেই এটি মুসলিম উম্মার সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ দারস।
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের সালাত আদায়ের পদ্ধতি শীর্ষক বইটিতে সম্মানিত শাইখ আব্দুল আযীয বিন বায রহ. সহজ সাবলীল ও সূক্ষ্ম পদ্ধতিতে বিশুদ্ধ দলীল প্রমাণের ভিত্তিতে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের সালাত আদায়ের পদ্ধতি সংক্ষিপ্তাকারে বর্ণনা করেছেন, যাতে এ বইটি একজন মুসলিমের সালাতের পথনির্দেশকারী হয়। এতে তিনি দলীল-প্রমাণসহ অযু থেকে শুরু করে সালাম ফেরানো পর্যন্ত সালাতের রুকন, সুন্নাত ইত্যাদি আদায়ের পদ্ধতি বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন। মানুষের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত সালাত আদায় যেন নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের পূর্ণাঙ্গ অনুসরণে হয়ে থাকে, তিনি সে দিকে আহ্বান করেছেন।
শাইখ আবদুল আযীয ইবনু বায রহিমাহুল্লাহ-এর «صفة العمرة» বা "উমরার বিবরণ" একটি ছোট পুস্তিকা, যাতে উমরার নিয়মাবলি স্পষ্ট ও সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি এমন একটি বাস্তবভিত্তিক নির্দেশিকা, যা একজন মুসলিমকে বিনয় ও সহজতার সঙ্গে তার উমরাহ সংক্রান্ত ইবাদত পালনে সহায়তা করে। পুস্তিকাটিতে উমরার প্রতিটি ধাপে কুরআন ও হাদীসে বর্ণিত দু‘আ ও যিকরসমূহ সংযুক্ত করা হয়েছে।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন , “ তােমরা সেভাবে সালাত আদায় কর , যেভাবে আমাকে সালাত আদায় করতে দেখ । ” তাই প্রত্যেক মুসলিম নারী ও পুরুষের উদ্দেশ্যে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সালাত আদায়ের পদ্ধতি সম্পর্কে সংক্ষিপ্তাকারে এ পুস্তকটির অবতারণা , যেন প্রত্যেকেই সালাত পড়ার বিষয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসরণ করতে পারেন । আশা করি এতে সকলেই উপকৃত হবেন ।
"একজন মুসলিম ইসলাম বিনষ্টকারী বিভিন্ন কর্মের মাধ্যমে মুরতাদ (ধর্ম ত্যাগী) হয়ে যেতে পারে এবং এ কারণে তার জীবন নাশ করা ও সম্পদ ক্রোক করা বৈধ বলে বিবেচিত হবে। আর এ কারণে সে ইসলামের গণ্ডি থেকেও বেরিয়ে যাবে। এ সমস্ত ইসলাম বিনিষ্টকারী বিষয়সমূহের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ ও অধিক প্রসার লাভকারী বিষয় দশটি যা বর্ণনা করেছেন ইমাম মুহাম্মাদ ইবন আব্দুল ওয়াহাব ও অন্যান্য আহলে ইলমগণ। এখানে অতিসংক্ষেপে সে দশটি বিষয়ের আলোচনা করা হলো।"
গ্রন্থটি মূলত শাইখ আব্দুল আযীয ইবন বায রহ. এর বেশ কিছু প্রবন্ধ, ফাতাওয়ার সমষ্টি; যা তিনি শির্ক থেকে ভীতিপ্রদর্শন এবং বিদআত পরিহার করার সাথে সংশ্লিষ্ট। এ গ্রন্থে গুরুত্বপূর্ণ যা স্থান পেয়েছে তা হচ্ছে: 1. সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরে বিদ‘আত থেকে সতর্ক থাকা 2. বিদ‘আতের অর্থ এবং ইবাদতের ক্ষেত্রে এর প্রয়োগ- 3. ইমাম নববী র: কর্তৃক বিদ‘আতের প্রকারভেদ------- 4. বিদ‘আতীদের সাথে উঠাবসার হুকুম-------------- 5. দ্বীনি চাকুরীর ক্ষেত্রে বিদ‘আতীদের হুকুম---------- 6. বিদ‘আতীদের সাথে সালাত পাড়ার হুকুম---------- 7. বিদ‘আতীর জানাযা পড়া----------------------- তাছাড়া এ গ্রন্থে বিভিন্ন মুসলিম দেশে প্রচলিত বেশ কিছু বিদ‘আতের বিধান সম্পর্কে ফাতাওয়া স্থান পেয়েছে।