معلومات المواد باللغة العربية

মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী - বই

আইটেম সংখ্যা: 16

  • বাংলা

    জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “তাওহীদের মাসায়েল” নামক গ্রন্থে তাওহীদের ফযীলত, গুরুত্ব, ব্যাখ্যা, আকীদায়ে তাওহীদের উপকারিতা, প্রকারভেদ, কুরআন সুন্নাহর দৃষ্টিতে তাওহীদ, শির্কের সংজ্ঞা, প্রকারভেদ ও কারণসমূহ কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে বিশদভাবে আলোচনা করেছেন। এছাড়া পুস্তকের প্রারম্ভে তাওহীদ ও শির্ক সম্পর্কীয় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং শির্ক সম্পর্কে তিনটি মূল্যবান পরিশিষ্ট যুগ করে পুস্তকের গুরুত্ব ও উপকারিতাকে অনেক গুণে বাড়িয়ে দিয়েছেন।

  • বাংলা

    জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব সহীহ হাদীসের আলোকে “ইত্তিবায়ে সুন্নতের মাসায়েল” নামক গ্রন্থটিতে সুন্নাহের পরিচয়, কুরআনের দৃষ্টিতে সুন্নাহ, সুন্নাহের ফযীলত, গুরুত্ব, মর্যাদা, সুন্নাহের পরিবর্তে মানুষের মতামতের স্থান, কুরআন বুঝার জন্য সুন্নাহর প্রয়োজনীয়তা, সুন্নাহ মতে আমলের অপরিহার্যতা, সাহাবী ও ইমামগণের দৃষ্টিতে সুন্নাহ, বিদ‘আতের পরিচয়, বিদ‘আতের নিন্দা ইত্যাদি বিষয়ে বিষদ আলোচনা করেছেন, যা একজন মানুষের জন্য সঠিক পথের সন্ধান লাভে খুবই সহযোগী হবে।

  • বাংলা

    জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “ত্বাহারাতের মাসায়েল” নামক গ্রন্থে ত্বাহারাতের ফযীলত ও গুরুত্ব, পানির মাসায়েল, পায়খানা-প্রস্রাবের শিষ্টাচার, জানাবাত, হায়েয, নিফাস ও ইস্তেহাযার মাসায়েল, অযু, গোসল ও তায়াম্মুমের মাসায়েল ইত্যাদি বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেছেন। এছাড়া পুস্তকের প্রারম্ভে ত্বাহারাতের তাৎপর্য ও মর্যাদা এবং ত্বাহারাত সম্পর্কে ইসলাম ও অন্যান্য দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কীয় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা যোগ করে পুস্তকটির গুরুত্ব ও উপকারিতাকে অনেক গুণে বাড়িয়ে দিয়েছে।

  • বাংলা

    সালাত ইলামের দ্বিতীয় রুকন। কিয়ামতের দিন মানুষের প্রথম হিসাব-নিকাশ হবে সালাত সম্পর্কে। তাই প্রত্যেক মুসলিমের জন্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের তরীকা অনুযায়ী সালাত আদায় করা ফরয। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কীভাবে সালাত আদায় করেছেন তা জানার একমাত্র পন্থা সহীহ হাদীসের অনুসরণ। জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার “নামাযের মাসায়েল” নামক গ্রন্থটিতে অত্যন্ত সুন্দর করে সালাতের যাবতীয় রীতিনীতি বিশদভাবে তুলে ধরেছেন।

  • বাংলা

    রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর দুরূদ পাঠ করা গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এর ফযীলত ও মর্যাদা অনেক বেশি। এ ইবাদতের মাধ্যমে মানুষের ইহ ও পরকালীন অনেক কল্যাণ সাধিত হয়। মানুষের পাপ মার্জন হয়, মর্যাদা বৃদ্ধি পায়, আল্লাহর রহমত লাভে ধন্য হয়, রোজ হাশরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুপারিশ ও নৈকট্য লাভ হয়। তবে ইসলামের অন্য সব বিধিবিধানের মতো দুরূদের ব্যাপারেও রয়েছে অতি সুন্দর বিধিবিধান ও অপরূপ নীতিমালা, যা হাদীসের বিভিন্ন গ্রন্থাদিতে ছড়িয়ে রয়েছে। জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “দুরূদ শরীফের মাসায়েল” নামক গ্রন্থে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শারিরীক গঠন, বংশধারা, সংক্ষেপে পবিত্র জীবন, দুরূদের অর্থ, ফযীলত, গুরুত্ব এবং দুরূদ পড়ার স্থানসমূহ ইত্যাদি বিষয় আলোচনা করেছেন।

  • বাংলা

    মহান স্রষ্টার কিছু কিছু সৃষ্টি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় কিন্তু মানব দৃষ্টির বাহিরেও তাঁর আরো অগণিত অসংখ্য সৃষ্টি রয়েছে। ঐ সমস্ত সৃষ্টির প্রতিও মুমিনদের ঈমান রাখতে হবে। আর বর্তমানে অদৃশ্য সৃষ্টিসমূহের অন্যতম একটি হলো জান্নাত, যা পরকালে মহান আল্লাহ তাঁর দয়ায় মুমিন বান্দাদের দান করবেন। সে জান্নাত কী, তার বাস্তবতা সম্পর্কে জানাতো দূরের কথা বরং পৃথিবীতে তার কল্পনাও অসম্ভব। জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “জান্নাতের বর্ণনা” নামক গ্রন্থে কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে জান্নাত সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করেছেন। আশা করি বাংলা ভাষাভাষী পাঠক-পাঠিকাগণ জান্নাত সম্পর্কে অবগত হয়ে তা লাভের জন্য সচেষ্ট হবে।

  • বাংলা

    পৃথিবীতে মানুষ জীবন-যাপন এবং চলাফেরার ক্ষেত্রে সঠিক পন্থা লাভের জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা লাভ করা জরুরী। কেননা সঠিক দিকনির্দেশনা না পেলে কোনো মানুষের পক্ষে পৃথিবীতে সফলতা এবং পরকালে মুক্তি লাভ করা সম্ভব নয়। আর এ নির্ভুল দিকনির্দেশনা একমাত্র আল্লাহর মনোনীত নবীগণের পক্ষেই দেওয়া সম্ভব। কারণ, তারা নিজের মস্তিষ্কপ্রসূত কোনো কথা তাদের উম্মতদেরকে বলেন না; বরং তারা আল্লাহর বাণী মানুষের মাঝে প্রচার করেন, তাই তাদের কাছ থেকেই মানবতা তাদের সঠিক পথের সন্ধান লাভ করতে পারে। আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নবুওয়াতী জীবনে আল্লাহর নির্দেশিত পথেই মানুষকে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। তার মধ্যে কিছু সুন্দর সুন্দর দিকনির্দেশনা তুলে ধরেছেন জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “ফাযায়েলে রহমাতুল্লিল আলামীন” নামক গ্রন্থে, যা একজন মানুষের জন্য সঠিক পথের সন্ধান লাভে খুবই সহযোগী।

  • বাংলা

    আল-কুরআন মানব জাতির জন্য একটি সংবিধান এবং তাদের মুক্তির দিশারী, কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, এই আল-কুরআন আজ বহু মুসলিমের নিকট একটি ধর্মীয় গ্রন্থ মাত্র, অথচ বাস্তবতা হলো, এ মহাগ্রন্থকে আমলে এনে ইতিহাস স্বীকৃত জাহেলিয়াতের লোকেরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্বীকৃত সোনার মানুষে পরিণত হয়ছিল, অথচ বর্তমানে মুসলিম সমাজ এ আল-কুরআনের যথাযথ আমলে না আনার কারণে তারা যথাযথ সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “আল-কুরআনের শিক্ষা” নামক গ্রন্থে কুরআনের বিভিন্ন বিষয়সমূহকে দলীল-প্রমাণের ভিত্তিতে সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন, যা পাঠে একজন মানুষ আল-কুরআনের শিক্ষণীয় বিষয়সমূহকে সহজে বুঝতে পারবে এবং সে অনুযায়ী জীবন গঠনে আগ্রহী হবে।

  • বাংলা

    ঈমানের রুকনসমূহের একটি রুকন হলো কিয়ামতের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। মুসলিম হিসেবে কিয়ামতের প্রতি আমাদের বিশ্বাস অবশ্যই আছে; কিন্তু হাদীসের ভাষ্য অনুযায়ী কিয়ামত সম্পর্কে আলোচিত সূরাসমূহে তার যে ভয়াবহতার কথা আলোচিত হয়েছে তার স্মরণে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেকে বয়োঃবৃদ্ধ বলে অনুভব করতেন। তাই তিনি এবং তাঁর সাহাবীগণ এবং সালফে সালেহীন তাদের যতেষ্ট পরিমাণ প্রস্তুতি থাকা সত্বেও ঐ দিনের পরিণতির কতা ভেবে অস্থির থাকতেন; কিন্তু আমরা পার্থিব ব্যস্ততার কারণে ঐ আগন্ত নির্ঘাত সত্য সময়টুকুর কথা ভাবার সুযোগ খুব কম-ই পেয়ে থাকি। জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “কিয়ামতের বর্ণনা” নামক গ্রন্থে কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে কিয়ামতের পরিস্থিতি ও তার ভয়াবহতার কথা বিস্তারিত আলোচনা করেছেন, যা কিয়ামতে বিশ্বাসী একজন ঈমানদারেরে জন্য এ বিষয়ে অবগত হতে এবং পাথেয় সংগ্রহ করার কথা স্মরণ করাতে যতেষ্ট সহায়ক হবে।

  • বাংলা

    জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “জানাযার মাসায়েল” নামক গ্রন্থে কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে অসুস্থতার পূর্বাবস্থা, রোগ ও রোগীকে দেখা, মৃত্যু ও মৃত ব্যক্তি, শোক পালন, মৃতকে গোসল দেওয়া, কাফন, জানাযা, জানাযার সালাত, দাফন, কবর, যিয়ারত ও ইসালে সাওয়াব ইত্যাদি বিষয়ে বিশদভাবে আলোচনা করেছেন। আশা করি বাংলা ভাষাভাষী পাঠক-পাঠিকাগণ এ কিতাব থেকে উপকৃত হবেন।

  • বাংলা

    সিয়াম বা রোযা ইসলামের চতুর্থ রুকন। মুসলিমের জীবনে এর গুরুত্ব অপরিসীম। রোযা মানুষকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর ঢালস্বরূপ। রোজ হাশরে আল্লাহ তা‘আলা নিজেই এর প্রতিদান দিবেন। তাই সকল মুসলিমকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের তরীকা অনুযায়ী সিয়াম পালন করা ফরয। জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “রোযার মাসায়েল” নামক গ্রন্থে কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে রোযার বিধি-বিধান সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।

  • বাংলা

    জনাব মুহাম্মাদ ইকবাল কীলানী সাহেব আল-কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে “যাকাতের মাসায়েল” নামক গ্রন্থটিতে যাকাতের পরিচয়, ব্যাখ্যা, ফযীলত, গুরুত্ব, নিসাব, বিধান ইত্যাদি বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেছেন। শুরুতে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা সংযোজন করেছেন যাতে যাকাতের বিভিন্ন উপকারিতার বিশদ বিবরণ এবং পুঁজিবাদ, সমাজতন্ত্র এবং ইসলামী অর্থনীতির মধ্যে তুলনামূলক আলোচনা করেছেন। আশা করি বাংলা পাঠক-পাঠিকাগণ বইটি পড়ে যাকাত সম্পের্কে সুদৃঢ় ও সঠিক ইসলামী ধারণা গ্রহণ করতে সক্ষম হবেন।

  • বাংলা

    ইহ জীবন শেষ হওয়ার পর পরকালীন জীবনে মানুষের দু’টি ঠিকানা: একটি জান্নাত আর অপরটি জাহান্নাম। পৃথিবীর কোনো শাস্তিকেই জাহান্নামের শাস্তির সাথে তুলনা করা চলে না, পৃথিবীর কোনো গরমই জাহান্নামের গরমের সাথে তুলনা করা যায় না। কুরআন ও হাদীসে জাহান্নামের কঠিন শাস্তির কথা উল্লেখ হয়েছে, যা সালফে সালেহীনদেরকে তাদের যথেষ্ট নেক আমল থাকা সত্বেও তা তাদেরকে ভীত-সন্ত্রস্ত করে রাখত। ফলে তাদের আরামের ঘুম হারাম হয়ে যেত; কিন্তু অপ্রিয় হলেও সত্য যে, আমরা আজ সুখের অন্বেষায় চিরস্থায়ী কঠিন মাস্তির স্থান জাহান্নাম থেকে নিজেকে বাঁচানোর কথা ভুলতে বসেছি প্রায়। জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার “জাহান্নামের বর্ণনা” নামক গ্রন্থটিতে অত্যন্ত সুন্দর করে তুলে ধরেছেন জাহান্নামের শাস্তির বিস্তারিত বিবরণ, যা পাঠে বাংলাভাষী মানুষের জাহান্নামের শাস্তি সম্পর্কে অবগত হয়ে নিজেকে বাঁচানোর জন্য চেষ্টা করবে।

  • বাংলা

    ইসলামে বিয়ে মুসলিমের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, বিয়ের মাধ্যমে বর-কনের নবজীবন শুরু হয়, এর মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে অন্তরঙ্গতা সৃষ্টি হয়, পরিবার ও বংশধারা বিস্তার লাভ করে; কিন্তু কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ নিয়মের ব্যত্যয়ও হয়। এর পিছনে থাকে বিভিন্ন কারণ, ইসলাম যেমন বিয়েকে বৈধ করেছে এমনিভাবে কোনো কারণে এ সম্পর্ক অটুট রাখা সম্ভব না হলে তা পরিষ্কার হওয়ার জন্য বিজ্ঞানময় বিধান রেখেছে; কিন্তু অনেক মানুষের ইসলোমের এ বিজ্ঞানময় বিধানটি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকায় ত্বালাকের বিষয়ে তারা বিভ্রান্ত হয়। জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “ত্বালাকের মাসায়েল” নামক গ্রন্থে কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে ত্বালাক সম্পর্কে সুন্দর আলোচনা করেছেন, যা পাঠে একজন বাংলাভাষী মুসলিম ত্বালাক সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।

  • বাংলা

    ঈমানের রুকনসমূহের মধ্যে একটি হলো কিয়ামতের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। মুসলিম হিসেবে আমরা এ বিশ্বাস রাখি যে, কিয়ামত হবে; কিস্তু ‘কিয়ামত হবে’ শুধু এ বিশ্বাস থাকাই কিয়ামতের প্রতি ইমান আনার একমাত্র দাবী নয়; বরং তার দাবী হলো সে জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। আর ঐ কিয়ামতের রয়েছে অনেক আলামত যা কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার পূর্বে এক এক করে প্রকাশ পাবে। অবশ্য ইতিঃমধ্যে তার বেশ কিছু আলামত প্রকাশ হয়ে গেছে, যদিও অনেক মুসলিম সে ব্যাপারে ওয়াকেফহাল নয়, আর তার জন্য তো প্রস্তুতি সুদূর পরাহত। জনাব মুহাম্মাদ ইকবাল কীলানী সাহেব তার “কিয়ামতের আলামত” নামক গ্রন্থটিতে কিয়ামতের আলামত সম্পর্কে দলীল-প্রমাণ ভিত্তিক বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেছেন, যা একজন মুসলিমের জন্য কিয়ামত সম্পর্কে জানতে ও তার প্রস্তুতির কথা স্মরণ করাতে খুবই সহায়ক।

  • বাংলা

    ইসলামে বিয়ে মুসলিমের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, বিয়ের মাধ্যমে বর-কনের নবজীবন শুরু হয়, এর মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে অন্তরঙ্গতা সৃষ্টি হয়, পরিবার ও বংশধারা বিস্তার লাভ করে; কিন্তু অনেকেই বিয়েকে গতানুগতিক বিষয় হিসেবে দেখে থাকে, আবার পৃথিবীর এ উন্নতির যুগে এসে বিয়ের সাথে যোগ হচ্ছে যৌতুকের টানাপোড়ন, যা ইসলাম কখনো সমর্থন করে না। কেননা এ যৌতুকের সূত্র ধরেই এক সময় বিয়ের সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায় তখন তা পুনরায় প্রতিষ্ঠার জন্য অনেকেই মসজিদ মাদরাসার স্মরণাপন্ন হয়ে থাকে। জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “বিবাহের মাসায়েল” নামক গ্রন্থে কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে বিয়ে সম্পর্কে সুন্দর আলোচনা করেছেন, যা পাঠে একজন বাংলাভাষী মুসলিম বিয়ে সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করে প্রচলিত রেওয়াজ থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে চেষ্টা করবে এবং সে অনুযায়ী জীবন গঠনে আগ্রহী হবে।