বাংলা ভাষার দা‘ঈ। বর্তমানের সৌদী আরবস্থ উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম-ফিল কোর্স সম্পন্ন করছে। উত্তম নসীহত, ও প্রজ্ঞার মাধ্যমে তিনি দাওয়াতের পথে কাজ করে যাচ্ছেন।
এমাদুদ্দীন খলীল : ১৯৩৯ সালে ইরাকের মসূল শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। কায়রো থেকে ১৯৬৮ সালে ডক্টরেট অর্জন করেন। তিনি ইরাকের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করেছেন। তিনি দুটো প্রকাশনী : আল জামেয়া আল মারকাযিয়্যাহ ও আল মাতহাফুল হাজারী এর পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ষাটটির বেশী গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। তার গ্রন্থগুলো সীরাত, জীবনী, ইসলামের ইতিহাস, ইসলামী সংস্কৃতি ও সাহিত্য বিষয়ক।
প্রধান, প্রাচীন ঐতিহ্য অধিদপ্তরের প্রধান, ফয়সালাবাদ, পাকিস্তান গবেষণা : মুসনাদ ইমাম আবু বকর মুসেলী রহমাতুল্লাহি আলাইহি ইবনুল জাওযী রাহ. এর আল-ইলালুল মুতানাহিয়া ইত্যাদি
উবাইদুল্লাহ ইবন সোনা মিয়া, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড থেকে পাশ করা একজন আলেম। তিনি সৌদী আরবস্থ আল-কাসিমের বুরাইদা দাওয়া সেন্টারে একজন দা‘ঈ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। আল্লাহ তাকে জান্নাত নসীব করুন। তার বেশ কিছু অনুবাদ ও দাওয়াতী কর্মকাণ্ড রয়েছে।
সৌদী আরবের একজন আলেম ও দাওয়াত-কর্মী। সৌদী আরবের আল খারাজ জিলার আদদালাম শহরের বাসিন্দা তিনি। আল ইফাদাহ আশ শরইয়্যাহ ফী বাজিল মাছায়েল আত তিব্বিয়্যাহ নামক গ্রন্থ প্রণেতা। এ ছাড়া তার আরো ফিকহি গ্রন্থ রয়েছে। তিনি ইলমে ফিকাহ, হাদীস, তাফসীর, আকীদা বিষয়ে অভিজ্ঞ। এ সকল বিষয়ে তার অনেক বই-পুস্তক রয়েছে। তিনি প্রতি সপ্তাহে মঙ্গলবার জামে আশ শায়খ আব্দুল আযীয বিন বায মসজিদে দরস প্রদান করেন। তিনি একজন কবিও। তার বয়স এখনো চল্লিশে পৌছেনি।