হামাদ বিন আলী বিন আতীক বিন রাশেদ বিন হামীজাহ। জন্ম: আয যুলফাতে ১২২৭ হিজরী সনে। সেখানেই তিনি লালিত পালিত হন। পরে তিনি শিক্ষা অর্জনের জন্য নজদে সফর করেন। তার শিক্ষকদের মধ্যে ছিলেন শায়খ আব্দুর রহমান বিন হাসান বিন শায়খ মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওহাব রহ. তার বেশ কিছু কিতাব রয়েছে। এর মধ্যে ইতালুত তানদীদ বিইখতিছারে শরহি কিতাবুত তাওহীদ। তিনি ১৪০১ হিজরী সনে মৃত্যু বরণ করেন।
হামুদা আব্দুল আতি: ১৯২৮ সালের ১ এপ্রিল জন্ম গ্রহণ করেন। আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেসান্স ডিগ্রী অর্জন করেন ১৯৫৪ সালে। এরপর ইসলামিক ষ্টাডিজে মাষ্টার্স করার জন্য তিনি ১৯৫৭ সালে মাকজীল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। কানাডার আলবার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেন ১৯৬১ থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত। এরপর তিনি ১৯৭১ সাল সমাজ বিজ্ঞানে ডক্টরেট ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি ইংরেজী ভাষা খুব সুন্দর করে জানতেন। ইংরেজীতে অনেক প্রবন্ধ ও বই রচনা করেছেন। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: 1-Islam in focus 2- Family structure in Islam
হায়দার আলী বিন ইসমাঈল কলমদারান ইরানের কোম শহরের দিযিজান গ্রামে ১৯১৩ ইং সনে জন্ম গ্রহণ করেন। নিজ গ্রামে তিনি কুরআন শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষা জীবন শুরু করেন। বাল্যবাল থেকে জ্ঞান-চর্চা, ইসলামী বই পড়ার প্রতি তার জোক ছিল। যৌবনে পা দেবার আগেই তিনি কোম ও তেহরানের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখা আরম্ভ করেন। তিনি এসব লেখার মাধ্যমে শিয়া মতবাদ খন্ডন করতেন। আর সঠিক ইসলামী শিক্ষার প্রতি মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতেন। তিনি ১৯৮৯ ইং সনে মৃত্যু বরণ করেন।
হারতুনু আহমাদ জায়েয: ইন্দোনেশীয় আলেম ও দায়ী। আহলুস সুন্নাহওয়াল জামাআতের আলেম হিসাবে পরিচিত। তার লেখা অনেক গ্রন্থ ও প্রবন্ধ রয়েছে। বিশেষভাবে তিনি ইন্দোনেশিয়ায় বাতিলপন্থীদের খন্ডনের ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ।