أعلام وشخصيات

সাইমুন আল-ফ্রেড অকারাবিল্লালো: মাস্টার্স- টেক্সাস বিশ্ব বিদ্যালয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

ডক্টর খালেদ বিন আব্দুল আযীয আল জুবায়ের জন্ম গ্রহণ করেন ১৩৭৪ হিজরীতে। কায়রো বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে ১৪০০ হিজরীতে মেডিকেল বিষয়ে বি এ পাশ করেন। এরপর ১৪০৭ সালে বৃটেনের নাগরিকত্ব লাভ করেন। হার্ট অপারেশনে তার অনেকগুলো গবেষণা রয়েছে।

কাজী মুহাম্মাদ হানীফ: ইসলামী লেখক ও দাওয়াত-কর্মী। শিশু পাঠ্যে তার অনেক বইপত্র রয়েছে।

আত-তারতুশী: আবু বকর মুহাম্মাদ ইবনুল ওয়ালীদ বিন খালাফ যিনি আবু বকর আত-তারতুশী হিসাবে প্রসিদ্ধ। তিনি মালেকী মাজহাবের ফকীহ। তিনি সিরাজুল মুলুক ফি সুলুকিল মুলুক গ্রন্থ প্রণেতা। তিনি স্পেনের তারতুশ শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। সেখানে কুরআন হেফজ করেন ও ইসলামী শিক্ষা লাভ করেন। এরপর সারকাস্তা চলে আসেন ও আবুল ওয়ালীদ আল বাজীর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। তিনি বাগদাদ বসরাসহ প্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ সফর করেন।

সৌদী আরবের রিয়াদস্থ ইমাম মুহাম্মাদ বিন সউদ ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয়ের হাদীস ও উসুলুদ্দীন বিভাগের অধ্যাপক।

আব্দুল্লাহ বিন মুহাম্মাদ আল আসকার: সৌদী আরবের বাদশাহ সৌদ বিশ্ব বিদ্যালয়ের একজন প্রভাষক।

তার নাম ও জন্ম: তিনি আব্দুল্লাহ বিন মুহাম্মাদ ইবনে আহমাদ আদ-দুআইশ। জন্ম ১৩৭৩ হিজরী সৌদী আরবের যুলফা নগরীতে। তার উস্তাদগণ হলেন: শায়খ সালেহ আল খুরাইসী, শায়খ আব্দুল্লাহ বিন হুমাইদ, শায়খ সালেহ আল বুলাইহী, শায়খ মুহাম্মাদ আল মানছূর, শায়খ মুহাম্মাদ আল উলাইত। মৃত্যু: ২৮-১০-১৪০৯ হিজরী তারিখে শনিবার বিকালে। মৃত্যুকালে তার বয়স ৩৭ বছরের বেশী হয়নি।

ইসলামী লেখক

দায়ী, বক্তা এবং কয়েকটি ওয়েবসাইটের তিনি দায়িত্বশীল। তিনি থাইল্যান্ডের মুসলিম তথ্যপ্রচার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।

দায়ী, আলেম ও ইসলামী লেখক। তার রয়েছে পঞ্চাশটির বেশী প্রবন্ধ। যা বিভিন্ন বাংলা পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।

ফরীদ মুনীর: একজন ফরাসি ইসলাম প্রচারক।

সুলাইমান বিন কাসেম আল ঈদ: সৌদী আরবের বাদশা সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামি সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক।

মুহিব্বুল্লাহ শাহ আর রাশেদী আস সিন্দী আল হুসনী (মৃত ১৪১৫ হি:)

নাহ ওয়া মুহাম্মদ সাঈদ: কার্ডিশ লেখক ও অনুবাদক।

তিনি হলেন আহমদ ইবনে মাসউদ ইবনে মুহাম্মদ হামানি, ১৩৩০ হিজরিতে (মোতাবেক ১৯১৫ খৃঃ) শাওয়াল মাসের সর্বশেখ সপ্তাহে জন্মগ্রহণ করেন।