সমাজ সংস্কারে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদর্শ: সমাজ সংস্কারে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যায়ক্রমিকতার নীতি অবলম্বন করে চলেছেন। কেননা তাৎক্ষণিক কোনো কার্যক্রম চালিয়ে সমাজ সংস্কার অসম্ভব ব্যাপার। এর জন্য বরং প্রয়োজন পরিকল্পিত সার্বক্ষণিক মেহনত, কর্মতৎপরতা। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এবিষয়টিকেই শিল্পিত আকারে তুলে ধরা হয়েছে।
মসজিবিষয়ক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ। মসজদের মিশন, দাওয়াত, তারবিয়ত ও কল্যাণমূলক যেসব কার্যক্রমের ক্ষেত্রে, একটি আদর্শ মসজিদকে যেভাবে ভূমিকা পালন করতে হবে তারই একটা রূপরেখা টানার চেষ্টা করা হয়েছে বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে।
বর্তমান প্রবন্ধে ইখলাসের দুই সূরা অর্থাৎ সূরা কুল হুওয়াল্লাহু আহাদ ও সূরা কুল য়্যা আইয়ুহাল কাফিরুন, এই সূরা দ্বয়ে যেসব দীক্ষণীয় দিক রয়েছে তা বিষদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এ সূরা দ্বয়ের কুরানিক শিক্ষাসমূহ বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হলে একজন মুমিনের জীবনে অভূতপূর্ব পরিবর্তন আসতে বাধ্য।
সংক্ষিপ্ত অথচ তথ্যসমৃদ্ধ এ প্রবন্ধটি ইসলাম ও পাশ্চাত্য সভ্যতায় নারীর অবস্থান বিষয়ে একটি সফল রচনা বলা যায়। বস্তুনিষ্ঠভাবে রচনাটি অধ্যায়ন করলে ইসলামী আদর্শই যে নারীর জন্য কল্যাণকর তা অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে দৃষ্টিগ্রহ্য হবে বলে বিশ্বাস।
জান্নাত ও জাহান্নাম বিষয়ে জুমার প্রথম ও দ্বিতীয় খুতবার অনুবাদ, যা শায়েখ আলী আব্দুর রহমান আল-হুজাইফী গত ০২/০৩/১৪৩০ হি. তারিখে মসজিদে নববীতে প্রদান করেন।
জাহেলী যুগে নারীকে নিকৃষ্ট বস্তু মনে করা হত, সে যুগে কেউ পবিত্র থাকতে হলে নারী থেকে দুরে থাকতে হত। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামই সর্বপ্রথম নারীর প্রকৃত অধিকার দান করেছেন এবং একথা ছাবেত করেছেন যে, শরীয়তের নির্দেশ অনুযায়ী নারীর সাথে সম্পর্ক রাখা পবিত্রতার বিপরীত নয়। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে বিষয়টি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরা হয়েছে।
আল্লাহর ব্যাপারে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা, রাসূলের বিষয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা, আল্লাহর কোন আয়াত ও নিদর্শনের সাথে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা কুফরী। বক্ষমান প্রবন্ধে এ বিষয়টি কুরআন ও হাদীসের আলোকে আলোচনা করা হয়েছে।
যে স্বভাব বৈশিষ্ট্যকে আকড়ে একজন মুসলিম প্রকৃত মুসলিমে পরিণত হবে, তা জানা ও লালন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মনোযোগের দাবিদার। এ বিষয়ে সবিশেষ আলোকপাতধর্মী এ লেখাটি নানা কারণে পাঠকের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ও অবশ্য পাঠ্য বলে মনে হবে।
মুনাফিক ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে মুনাফিকদের অহীর মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়েছে। আজও মুনাফিকদের চরিত্র বর্তমান সমাজে রয়েছে। দিন দিন এ সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে নিফাকের সংজ্ঞা, প্রকারভেদ ও এর ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে কুরআন ও সুন্নাহ’র আলোকে সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে।
ঈদে মীলাদুন্নবী (শরীয়তের দৃষ্টিতে কতটুকু শুদ্ধ) : ঈদে মীলাদুন্নবী উপলক্ষে সমাজের মানুষ যে সকল বিদআতের আবিস্কার করেছে তা নিয়ে বক্ষ্যমান প্রবন্ধে আলোচনা করা হয়েছে।
ইসলামে নারীর অবস্থান : প্রবন্ধকার তার লেখায় ইসলাম পূর্বযুগে নারীর স্থান, ইসলামে নারীর অবস্থান, নারীর ব্যক্তিত্ব, অবাধ মেলামেশার কুফল নিয়ে সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন।