ইবাদত, লেন-দেন ও অন্যান্য বিষয়ে বান্দা যে বিধানুযায়ী চলে তা নির্ধারণ করার একমাত্র অধিকার আল্লাহ তাআলার, বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে বিষয়টি সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হয়েছে।
আহলে বাইতের প্রতি ভালোবাসা স্থাপন প্রত্যেক মুমিনের একান্ত কর্তব্য। প্রবন্ধে আহলে বাইতের ফযীলত, তাদের ব্যাপারে আহলে সুন্নত ওয়াল জামাআতের অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে।
শুধু আল্লাহকে সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা বলে স্বীকার করলেই-কি তাওহীদের উদ্দেশ্য হাসিল হয়ে যাবে? না-কি আরো কিছুর প্রয়োজন..... ? বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে বিষয়টি প্রমাণ সহ তুলে ধরা হয়েছে।
সালাত দীনের স্তম্ভ, যে ব্যক্তি এর সংরক্ষন করল, সে দীনের সংরক্ষন করল। আর যে এটি ধ্বংস করল, সে দীনকে ধ্বংস করল। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে সালাতের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
তাবিজ কবচের বিষয়টি আমাদের দেশের বিচারে অত্যন্ত স্পর্শকাতর একটি বিষয়, মানুষ নানাভাবে এতে আক্রান্ত হওয়ার ফলে মানুষের আমল বরবাদ হচ্ছে, বরবাদ হচ্ছে তার দুনিয়া ও আখিরাত। নিবন্ধটি সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ঈমানের বিপরীত অবস্থানকে কুফুরী বলা হয়। কেননা কুফুরী হচ্ছে আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি ঈমান না রাখা, চাই তাদেরকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করা হোক কিংবা না হোক। কুফুরী মুসলিম ব্যক্তিকে মুসলিম মিল্লাত থেকে বের করে দেয়। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে কুফুরীর সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীবৃন্দ : নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীবৃন্দ এ উম্মতের মধ্যে সর্বোৎকৃষ্ট ব্যক্তিত্ব। তাদের মর্যাদা অনেক। তবে তাদের পরস্পরের মাঝে মর্যাদার ভিন্নতা রয়েছে। আমরা তাদেরকে ভালবাসি, তাদের কারো ভালবাসায় বাড়াবাড়ি করিনা। যে তাদেরকে ভালবাসেনা আমরা তাকে অপছন্দ করি, তাদের ভালবাসা ধর্ম এবং তাদের অপছন্দ করা কুফরী, মুনাফেকী। প্রবন্ধে বিষয়টি বিস্তারিতভাবে আলোকপাত করা হয়েছে।
আল্লাহ তা‘আলার হক বা প্রাপ্য : আল্লাহ তা‘আলা সবকিছু সৃষ্টি করেছেন, ব্যাপক করে দিয়েছেন তাদের ওপর প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নি‘আমতরাজি। তার প্রধান প্রধান নি‘আমতসমূহের মধ্য থেকে রাসূল প্রেরণ, কিতাব অবতীর্ণকরণ অন্যতম। এ কারণেই আল্লাহর হক জেনে তার অধিকার রক্ষা করা প্রত্যেক বান্দার উপর একান্ত কর্তব্য। প্রবন্ধটি নিম্নবর্ণিত বিষয়াবলি নিয়ে রচনা করা হয়েছে : (১) আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, (২) ইখলাসপূর্ণ ইবাদত, (৩) ভালো কাজ করা ও খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকা, (৪) আল্লাহর প্রতি সম্মান প্রদর্শন, (৫) আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা, (৬) নি‘আমতের কৃতজ্ঞতা, (৬) তাকদীদের ওপর বিশ্বাস।