• বাংলা

    বক্ষমাণ নিবন্ধে সবিস্তারে শরঈ হিজাব বা পর্দার রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে। কুরআন ও সুন্নাহর মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গি হিসেবে হিজাবের জন্য অপরিহার্য আটটি শর্তও উপস্থাপন করা হয়েছে যথাযথ প্রমাণসহ।

  • বাংলা

    ইতোপূর্বে একটি নিবন্ধে মুসলিম রাষ্ট্রে অমুসলিমদের সঙ্গে কেমন আচরণ করা হয় তার কথা বলা হয়েছে। এ নিবন্ধে মুসলিমদের সঙ্গে অমুসলিমরা কেমন আচরণ করেন সে বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। সম্প্রতি বহুল আলোচিত পাকিস্তানের দুই নাগরিক মালালা ও ড. আফিয়ার দৃষ্টান্ত টেনে পশ্চিমাজগত মুসলিমদের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করে তাও পরিষ্কার উপস্থাপন করা হয়েছে। শেষে আমাদের করণীয় কী সে সম্পর্কে কুরআনের আলোকে ইঙ্গিত করা হয়েছে।

  • বাংলা

    এটা সঙ্গত নয় যে, মহিলাদের সারা শরীর ঢাকা থাকবে আর মুখমণ্ডল থাকবে খোলা। অথচ মানুষের প্রথম দৃষ্টিটিই পড়ে মুখের ওপর। তারপর সেখান থেকেই অন্তরে খারাপ বাসনার সৃষ্টি হয়। পবিত্র কুরআনে নারীদের হিজাব এবং তদসংক্রান্ত প্রায় আটটি আয়াত আছে। সেগুলো থেকেও একথা জানা যায়, শরীয়তের দাবী কেবল শরীর ঢাকা নয়, বরং মুখমণ্ডল ঢাকাও জরুরী।

  • বাংলা

    বাংলাদেশের একটি অনলাইন সংবাদপত্রে হজে না গিয়ে জনসেবার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি হাসিলের ঘটনা পড়ে আপ্লুত হয়েছিলাম। পরে শুনলাম ঘটনার লেখক একজন স্বঘোষিত নাস্তিক। ধর্মপ্রাণ সাধারণ মানুষকে ‘নেক সুরতে’ ধোঁকা দেবার উদ্দেশ্যে নিজের উর্বর মস্তিষ্ক ও সরস কলম থেকে তার ওই লেখা প্রসবিত হয়েছিল। এ বছর কুরবানীর ঈদের আমেজ শেষ হবার আগেই আরেক অনলাইন পত্রিকার ব্লগে এমনই ছদ্মবেশি মানব শয়তানের দেখা মিলল। যার ‘নেক সুরতে’ ধোঁকা দেবার পদ্ধতি দেখে খোদ শয়তানও তাজ্জব না হয়ে পারে না। এ নিবন্ধে কুরবানী ও হজ বিষয়ে তার মতলবী প্রচারণার অসারতা ও এর পেছনের কারণ তুলে ধরা হয়েছে।

  • বাংলা

    একটি মুসলিম দেশে ইসলাম শুধু মুসলিমদের অমুসলিমদের সঙ্গে শান্তিতে বসবাস করতেই বলে না, রাষ্ট্রে তাদের সার্বিক নিরাপত্তা এবং সুখ-সমৃদ্ধিও নিশ্চিত করে। পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহয় একাধিক স্থানে অমুসলিম সংখ্যালঘুদের অধিকার তুলে ধরা হয়েছে। অমুসলিমরা নিজ নিজ উপাসনালয়ে উপাসনা করবেন। নিজ ধর্মবিশ্বাস ও ধর্মালয়কে সুরক্ষিত রাখবেন। রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে তারা সমান। তাদের প্রতি কোনো প্রকার বৈষম্য ইসলাম বরদাশত করে না।

  • বাংলা

    বাংলাদেশে বোরকা পরেন এমন নারীর সংখ্যা নগন্য নয়। মুসলিম নারীদের অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ পর্দা করেন। কিন্তু ইসলামী পর্দা সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা ও সঠিক চর্চা না থাকায় বোরকা রক্ষা কবচ হবার পরও ইদানীং অনেক বোরকাবৃতা দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। অনেকে আবার বোরকাধারীদের কিছু ব্যতিক্রমী নেতিবাচক দৃষ্টান্ত দিয়ে শয়ীয়তের একটি ফরয বিধানকে কটাক্ষ বা অবহেলা করে গুনাহগার হচ্ছেন। আলোচ্য নিবন্ধে বোরকাধারী কিছু বোনের আচরণ সম্পর্কে যেমন তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে, তেমনি এসবকে কেন্দ্র করে বোরকার সমালোচনার অসারতাও তুলে ধরা হয়েছে। অবশেষে খোদ বোরকাধারী, তাদের অভিভাবক ও সমাজের করণীয় সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোকপাত করা হয়েছে।

  • বাংলা

    একদিকে হজ যেমন ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভ, তেমনি আর্থিক ও শারীরিকসহ সব ধরনের ইবাদতের সমন্বয়ক হবার ফলে শ্রেষ্ঠতম ইবাদত। এতে সব ধরনের ইবাদতের সমাবেশ ঘটে। কারণ, যিনি হজ করেন তিনি যেন রোযা রাখেন, সালাত আদায় করেন, ইতিকাফ করেন, যাকাত প্রদান করেন এবং আল্লাহর রাস্তায় রাত জাগেন ও জিহাদ করেন। আখিরাতে অনেক লাভ ছাড়াও হজ মানুষের জন্য পার্থিব অনেক কল্যাণ ও উপকারিতার বয়ে আনে। হাদীছে রাসূলের বিশাল ভাণ্ডারে হজ ও উমরার ফযীলত সম্পর্কে অনেক বাণী বিবৃত হয়েছে। সেসবই তুলে ধরা হয়েছে এ নিবন্ধে।

  • বাংলা

    ঘটনার শুরু, সিনেমায় কী ছিল দেখানো হয়েছে, প্রতারক বাসেলি, পৃথীবির সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, পশ্চিমাদের দ্বিমুখী নীতি, বিশ্ব মানবতার প্রতি শান্তির ধর্ম ইসলাম ও মহানবীর অবিস্মরণীয় অবদান, আমেরিকার খোঁড়া যুক্তি, কেন এই ঘটনা, টার্গেট মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ট মধ্যপ্রাচ্য, আমাদের করণীয়- এসব উপশিরোনামে সম্প্রতি ইন্টারনেটে প্রচারিত মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও ইসলামের প্রতি বিষোদগারপূর্ণ সিনেমার পূর্বাপর ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে এবং এ ধরনের ঘটনায় আমাদের করণীয় তুলে ধরা হয়েছে।

  • বাংলা

    বাংলাভাষায় বহুল ব্যবহৃত একটি কথা ‘অকাল মৃত্যু’। এ কথাটি ইসলামের শ্বাশত চেতনার সঙ্গে মানানসই নয়। এ নিবন্ধে কুরআন-সুন্নাহর আলোকেই সেটাই তুলে ধরা হয়েছে।

  • বাংলা

    এ নিবন্ধে আন্তধর্ম বিয়ে সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি এবং বাস্তবতা ও অভিজ্ঞতার আলোকে সমাজে এর নেতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে।

  • বাংলা

    এ নিবন্ধে পশ্চিমাবিশ্বে সাম্প্রতিককালে চলমান ইসলামের পর্দা ব্যবস্থার ওপর হামলা ও তার মূল কারণ তুলে ধরা হয়েছে।

  • বাংলা

    রমযান বরকতময় মাস। মুবারক মৌসুম, যাতে প্রতি রাতেই জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হয় অগণিত মানুষকে। বক্ষ্যমাণ নিবন্ধে কুরআন-সুন্নাহ’র আলোকে রমযানের পূর্বপ্রস্তুতি ও সূচনাপর্বের করণীয় তুলে ধরা হয়েছে।

  • বাংলা

    এ নিবন্ধে পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে নিজে কুরআন শেখা ও সন্তানকে শেখানোর গুরুত্ব এবং এ খাতে অর্থ ব্যয়ের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরা হয়েছে।

  • বাংলা

    আমাদের ব্যক্তি জীবন থেকে নিয়ে প্রতিটি স্তরে জুলুম পরিহার করতে হবে। যে কোনো ধরনের অনাচার থেকে সবাইকে বিরত থাকতে হবে। অন্যথায় সবাইকে একদিন এমন বিচারকের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে যার কাছে কোনো কারচুপি বা দুর্নীতি করে বাঁচার সুযোগ নেই। যিনি সব শাসকের শাসক এবং সব বিচারকের নির্ভুল বিচারক।

  • বাংলা

    বক্ষমাণ নিবন্ধে মর্মস্পর্শী কয়েকটি নিগৃহ নারীর জীবনযন্ত্রণার কথা তুলে ধরা হয়েছে। তাদের প্রতি আমাদের করণীয় কী, কেন আমরা এ ব্যাপারে ভূমিকা রাখব তাও তুলে ধরা হয়েছে। সাথে সাথে আমাদের দেশে নারীদরদী! দাবীদার লোকদের কিছু চিত্র তুলের ধরার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে।

  • বাংলা

    শ্রম ইতিহাসে ইসলামই প্রথম শ্রমিকের প্রতি যথার্থ দৃষ্টি দিয়েছে। তাকে দিয়েছে সম্মান ও মর্যাদা আর শ্রমের স্বীকৃতি। পক্ষান্তরে কোনো কোনো সনাতন ধর্মে শ্রমের অর্থ ছিল দাসত্ব ও বশ্যতা। আবার কোনো ধর্মে এর অর্থ ছিল লাঞ্ছনা ও অবমাননা। এ প্রবন্ধে লেখক ইসলাম শ্রমিককে যে সকল অধিকার দিয়েছে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তা তুলে ধরার প্রয়াস পেয়েছেন।

  • বাংলা

    বাংলাভাষায় পবিত্র কুরআনের অনুবাদ ও তাফসীর রচনার ইতিহাস, মূল আবরী থেকে কুরআনের মর্ম অনুধাবনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা এবং এ দু’ধারায় খেদমতের ভূত-ভবিষ্যৎ বেশ কিছু জরুরি বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।

  • বাংলা

    এটি মূলত মহাগ্রন্থ আল-কুরআনের ভালোবাসায় একজন রুশ নারীর ইসলামগ্রহণ ও পবিত্র অনুবাদের এক চমকপ্রদ গল্প, যা ইন্টারনেটে প্রাপ্ত আরবী থেকে ভাষান্তর করা হয়েছে।

  • বাংলা

    বিয়ের মাধ্যমে ছেলে-মেয়ে এক নব্য জগতে এবং এক নতুন জীবনে পা রাখে। তাতে অনেক কল্যাণ ও সৌন্দর্য থাকে, সুন্দরভাবে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত করতে পারলে যা দেখা যায়। আবার তাতে অনেক অপ্রিয় ও তিক্ত দিক রয়েছে যা জীবন দুর্বিষহ করে তুলতে পারে। তাই যথাযথ সংসার পরিচালনা ও উত্তরোত্তর উন্নতি করা শিখতে হবে। এ লক্ষ্যেই আলোচ্য নিবন্ধে সদ্যপরিণিত ছেলে-মেয়েদর জন্য কিছু অমূল্য উপদেশ তুলে ধরা হলো।

  • বাংলা

    স্যাটেলাইট চ্যানেলের আধিপত্যের যুগে মানুষ যেখানে ঘরে বসে চটুল বিনোদনের আস্বাদ পাচ্ছে সারাক্ষণ, সেখানে তাদের বই কিনে পড়ার মত কসরত করার ধৈর্য না থাকাই স্বাভাবিক। এ জন্য দরকার জ্ঞানের সুবাসও তাদের ঘরে ঘরে প্রত্যেকের হাতে হাতে পৌঁছে দেয়া। যেভাবে টিভি চ্যালেনের সংখ্যা বাড়ছে সেভাবে বাড়ছে না মানুষকে জ্ঞানের নেশার সন্ধান দিতে এসব মোবাইল লাইব্রেরির সংখ্যা।