প্রবন্ধকার এখানে রমযানে একজন মুমিনের কী কী কাজ করা উচিত তার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। তিনি ত্রিশটির মত আমলের কথা উল্লেখ করেছেন। তন্মধ্যে কিছু আমল রয়েছে যা শুধু রমযানেই করা হবে। আবার কিছু আমল রয়েছে যা সারা বছরই করা হবে, তবে রমযানে করার গুরুত্ব বেশী। প্রতিটি আমলের সাথে দলীল-প্রমাণাদিও সন্নিবেশিত করেছেন।
রমযান বরকতময় মাস। মুবারক মৌসুম, যাতে প্রতি রাতেই জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হয় অগণিত মানুষকে। বক্ষ্যমাণ নিবন্ধে কুরআন-সুন্নাহ’র আলোকে রমযানের পূর্বপ্রস্তুতি ও সূচনাপর্বের করণীয় তুলে ধরা হয়েছে।
আমাদের ব্যক্তি জীবন থেকে নিয়ে প্রতিটি স্তরে জুলুম পরিহার করতে হবে। যে কোনো ধরনের অনাচার থেকে সবাইকে বিরত থাকতে হবে। অন্যথায় সবাইকে একদিন এমন বিচারকের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে যার কাছে কোনো কারচুপি বা দুর্নীতি করে বাঁচার সুযোগ নেই। যিনি সব শাসকের শাসক এবং সব বিচারকের নির্ভুল বিচারক।
বক্ষমাণ নিবন্ধে মর্মস্পর্শী কয়েকটি নিগৃহ নারীর জীবনযন্ত্রণার কথা তুলে ধরা হয়েছে। তাদের প্রতি আমাদের করণীয় কী, কেন আমরা এ ব্যাপারে ভূমিকা রাখব তাও তুলে ধরা হয়েছে। সাথে সাথে আমাদের দেশে নারীদরদী! দাবীদার লোকদের কিছু চিত্র তুলের ধরার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে।
শ্রম ইতিহাসে ইসলামই প্রথম শ্রমিকের প্রতি যথার্থ দৃষ্টি দিয়েছে। তাকে দিয়েছে সম্মান ও মর্যাদা আর শ্রমের স্বীকৃতি। পক্ষান্তরে কোনো কোনো সনাতন ধর্মে শ্রমের অর্থ ছিল দাসত্ব ও বশ্যতা। আবার কোনো ধর্মে এর অর্থ ছিল লাঞ্ছনা ও অবমাননা। এ প্রবন্ধে লেখক ইসলাম শ্রমিককে যে সকল অধিকার দিয়েছে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তা তুলে ধরার প্রয়াস পেয়েছেন।
পহেলা বৈশাখ: ইতিহাস ও বিধি-বিধান: প্রবন্ধটিতে পহেলা বৈশাখের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে যে, প্রথমে এটি হিজরী সনের সৌর হিসেব অনুসারে নির্ধারতি হয়েছিল, পরবর্তীতে এটি হিন্দুদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অমুসলিম সংস্কৃতিতে পরিণত হয়।
এটি মূলত মহাগ্রন্থ আল-কুরআনের ভালোবাসায় একজন রুশ নারীর ইসলামগ্রহণ ও পবিত্র অনুবাদের এক চমকপ্রদ গল্প, যা ইন্টারনেটে প্রাপ্ত আরবী থেকে ভাষান্তর করা হয়েছে।
বিয়ের মাধ্যমে ছেলে-মেয়ে এক নব্য জগতে এবং এক নতুন জীবনে পা রাখে। তাতে অনেক কল্যাণ ও সৌন্দর্য থাকে, সুন্দরভাবে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত করতে পারলে যা দেখা যায়। আবার তাতে অনেক অপ্রিয় ও তিক্ত দিক রয়েছে যা জীবন দুর্বিষহ করে তুলতে পারে। তাই যথাযথ সংসার পরিচালনা ও উত্তরোত্তর উন্নতি করা শিখতে হবে। এ লক্ষ্যেই আলোচ্য নিবন্ধে সদ্যপরিণিত ছেলে-মেয়েদর জন্য কিছু অমূল্য উপদেশ তুলে ধরা হলো।
স্যাটেলাইট চ্যানেলের আধিপত্যের যুগে মানুষ যেখানে ঘরে বসে চটুল বিনোদনের আস্বাদ পাচ্ছে সারাক্ষণ, সেখানে তাদের বই কিনে পড়ার মত কসরত করার ধৈর্য না থাকাই স্বাভাবিক। এ জন্য দরকার জ্ঞানের সুবাসও তাদের ঘরে ঘরে প্রত্যেকের হাতে হাতে পৌঁছে দেয়া। যেভাবে টিভি চ্যালেনের সংখ্যা বাড়ছে সেভাবে বাড়ছে না মানুষকে জ্ঞানের নেশার সন্ধান দিতে এসব মোবাইল লাইব্রেরির সংখ্যা।
এ নিবন্ধে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে ভালোবাসা ও বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের হুকুম বিশ্লেষণ করা হয়েছে। পাশাপাশি এ দিবসের জন্ম ইতিহাস তুলে ধরে একে এড়িয়ে যাবার গুরুত্বও তুলে ধরা হয়েছে।
মা-বাবা ছোট শব্দ, কিন্তু এ দুটি শব্দের সাথে কত যে আদর, স্নেহ, ভালবাসা রয়েছে তা পৃথিবীর কোন মাপযন্ত্র দিয়ে নির্ণয় করা যাবে না। সেই মা বাবা যাদের চলে গিয়েছেন, তারাই বুঝেন মা বাবা কত বড় সম্পদ। সেই মা বাবা যাদের চলে গিয়েছে তারা কি মা-বাবার জন্য কিছুই করার নেই? অবশ্যই আছে। আলোচ্য প্রবন্ধে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে মৃত মা-বাবা জন্য কী ধরনের আমল করা যাবে এবং যে আমলের সওয়াব তাদের নিকট পৌছবে তা সুন্দর করে বর্ণনা করা হয়েছে।