معلومات المواد باللغة العربية

প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর - সব আইটেম

আইটেম সংখ্যা: 23

  • বাংলা

    ‘তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব ক্লাস’ শীর্ষক আলোচ্য অডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর দীন ইসলাম ও বাকি ধর্মগুলোকে নিয়ে তুলনামূলক বিশ্লেষণ করেছেন। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব হলো ধর্ম নিয়ে গবেষণার বিভিন্ন শাখার অন্যতম শাখা। এটা পৃথিবীর ধর্মগুলোর বিভিন্ন আইন-কানূন ও বিধি-বিধানের তুলনামূলক আলোচনা করে। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব নিয়ে আলোচনা ব্যক্তিকে বিভিন্ন ধর্মের অভ্যন্তরীণ মৌলিক দর্শন ও চিরমুক্তির ধারণা সম্পর্কে গভীর জ্ঞান দান করে। এটা সম্পর্কে গভীর জ্ঞান একজন মানুষকে ধর্ম ও বিশ্বাস সম্পর্কে গভীর জ্ঞান দান করে। সত্যিকারের ধর্ম কী এবং একজন মানুষ কীভাবে তা সহজে বুজতে পারবে সম্মানিত আলোচক উক্ত লেকচারটিতে উল্লেখ করেছেন।

  • বাংলা

    “সালাত নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা” শীর্ষক আলোচ্য অডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সালাতের তাৎপর্য ও গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সালাত আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় আমল ও তাঁর নৈকট্য লাভের ও মর্যাদা বৃদ্ধির কারণ। আল্লাহ তা‘আলা মানুষ ও জিন্ন উভয় জাতিকে তাঁর ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন। সালাত এমন এক ইবাদত যা সারা বছর দৈনিক পাঁচবার আদায় করতে হয়, মৃত্যু ছাড়া আর কোনো অবস্থাতেই তা মাফ হয় না এমনকি মৃত্যুশয্যাতেও সালাত হতে বিরত থাকার কোনো বিধান নেই। আর সালাত বাস্তবায়িত হয় তার বিধানাবলী তথা রুকন ও ওয়াজিবসমূহ শিক্ষা, সালাতে একাগ্রতা ও পবিত্রতা অর্জনের মাধ্যমেই।

  • বাংলা

    ‘সব শির্কের মূল কারণ ও সর্বপ্রথম দাওয়াতের বিষয়’ শীর্ষক আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর শির্ক ও তার ভয়াবহতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন। ইসলামের প্রথম কথা হলো আল্লাহর একত্ববাদ যাকে তাওহীদ বলে। এর বিপরীত হচ্ছে শির্ক, যার অর্থ অংশিদারত্ব। শির্ক হচ্ছে সবচেয়ে বড় গুনাহ। আল্লাহ তা‘আলা তা কখনো ক্ষমা করবেন না, অন্যান্য গুনাহ আল্লাহ ইচ্ছে করলে ক্ষমা করে দিবেন। কারো অন্তরে, কথায় অথবা কর্মে যদি শির্ক থাকে তাহলে তার সব আমল বাতিল হয়ে যাবে। তাওবা না করে যদি মারা যায় তাহলে চিরস্থায়ী জাহান্নামে যেতে হবে। তাই সত্যিকারের তাওহীদে বিশ্বাস ও শির্ক থেকে বেঁচে থাকা ব্যতীত জান্নাত হাসিল করা সম্ভব নয়। এতএব, আমাদেরকে আকীদার ক্ষেত্রে শির্কমুক্ত তাওহীদপন্থী এবং আমলের ক্ষেত্রে বিদ‘আতমুক্ত সুন্নাতপন্থী হতে হবে।

  • বাংলা

    “সুন্নাহর আলোকে তাকদীরে বিশ্বাস” শীর্ষক এ ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক মানব জীবনে তাকদীরে বিশ্বাসের গুরুত্ব কতটুকু এবং এ বিয়য়ে বিশ্বাস না থাকলে মানুষের কী ক্ষতি হতে পারে তা অত্যন্ত সুন্দরভাবে তথ্যভিত্তিক বর্ণনা তুলে ধরেছেন।

  • বাংলা

    এ অডিওতে নিম্নোক্ত বিষয়কগুলো আলোচনা করা হয়েছে:- মু’মিনের জীবনে হাদীসের গুরুত্ব কেমন? কীভাবে হাদীসের মাধ্যমে একজন মু’মিন ইসলামকে বুঝতে পারবে এবং কীভাবে কুরআনের ব্যাখ্যা হাদীস থেকে নিতে হবে, কীভাবে কুরআন ও হাদীসের অপব্যাখ্যা মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মুসলিমকে খ্রীস্টান বানানো হচ্ছে, কীভাবে ইহুদীদের-খ্রিস্টানদের ষড়যন্ত্র মুসলিমদের জীবনে প্রবেশ করেছে সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। হাদীস সংকলনের ইতিহাস সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে।

  • বাংলা

    ইসলামী আকীদার জ্ঞান একজন মুসলিমের সবচেয়ে বড় কর্তব্য। আল্লাহ সম্পর্কে, তাঁর নাম ও গুণ সম্পর্কে, আল্লাহর রবুবিয়াত ও উলুহিয়াত সম্পর্কে একজন মুসলিমের যথাযথ জ্ঞান থাকা আবশ্যক। তাছাড়া ঈমানের অন্যান্য রুকন সম্পর্কেও তাকে জানতে হবে। তাকে জানতে হবে ফিরিশতা, নবী-রাসূল, কিতাব, আখেরাত ও তাকদীরের উপর ঈমান কিভাবে সম্পন্ন হবে। অনুরূপ আরও কিছু আকীদার বিষয় যাতে মানুষ দ্বিধা দ্বন্দ্বে রয়েছে। আলোচ্য গ্রন্থে লেখক আকীদার ইতিহাস, ঈমানের রুকনসমূহ কুরআন ও সুন্নাহর দলীল সহকারে সবিস্তারে উল্লেখ করেছেন।

  • বাংলা

    আমাদের দেশে যুগ যুগ ধরে হাদীস পঠন, পাঠন ও চর্চা অব্যাহত থাকলেও সহীহ, যয়ীফ ও বানোয়াট হাদীস বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ অবহেলা পরিলক্ষিত হয়। যুগ যুগ থেকে অগণিত বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও মিথ্যা কথা আমাদের সমাজে হাদীস হিসেবে প্রচলিত রয়েছে। আলোচ্য পাঠকপ্রিয় গ্রন্থটিতে লেখক প্রথমত হাদীসের পরিচয় ও তা বানোয়াট হওয়ার কারণ উল্লেখ করে বইয়ের দ্বিতীয় পর্বে প্রচলিত বানোয়াট ও ভিত্তিহীন হাদীসগুলো সবিস্তারে উল্লেখ করেছেন।

  • বাংলা

    ইতিহাসে কারা ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী আবিস্কার ও প্রবর্তন করল, আর কিভাবে সেটা শিয়াদের থেকে সুন্নিদের মধ্যে প্রসার লাভ করলো এবং কারা সে কাজটির পিছনে কাজ করেছিল, সে ইতিহাস ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট এতে তুলে ধরা হয়েছে।

  • বাংলা

    “সালাত নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা” শীর্ষক আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সালাতের তাৎপর্য ও গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সালাত আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় আমল ও তাঁর নৈকট্য লাভের ও মর্যাদা বৃদ্ধির কারণ। আল্লাহ তা‘আলা মানুষ ও জিন্ন উভয় জাতিকে তাঁর ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন। সালাত এমন এক ইবাদত যা সারা বছর দৈনিক পাঁচবার আদায় করতে হয়, মৃত্যু ছাড়া আর কোনো অবস্থাতেই তা মাফ হয় না এমনকি মৃত্যুশয্যাতেও সালাত হতে বিরত থাকার কোনো বিধান নেই। আর সালাত বাস্তবায়িত হয় তার বিধানাবলী তথা রুকন ও ওয়াজিবসমূহ শিক্ষা, সালাতে একাগ্রতা ও পবিত্রতা অর্জনের মাধ্যমেই।

  • বাংলা

    প্রত্যেক ঈমানদারের অবশ্য কর্তব্য হচ্ছে আল্লাহর ওলী হওয়ার চেষ্টা করা। আর মুমিনকে যে সব আমল আল্লাহর নৈকট্য লাভে সহায়তা করে তন্মধ্যে আল্লাহর রাসূলের মুখ নিঃসৃত যিকিরসমূহ অন্যতম। কিন্তু এ ব্যাপারে মানুষের মধ্যে বিভিন্ন পন্থার অনুসরণ লক্ষ্য করা যায়। তারা প্রায়শই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শিখানো ও প্রদর্শিত নিয়মে যিকির না করে নিজেদের ইচ্ছেমত যিকির করে থাকে। অথচ নবীর আদর্শ মোতাবেক না হলে তা কখনো গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। তাই গ্রন্থকার এখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমাণিত সহীহ হাদীস থেকে যিকির ও ওযীফাসমূহ একত্র করেছেন; যাতে বিদ‘আতী যিকির পরিত্যাগ করে মানুষ এগুলো গ্রহণ করতে পারে।

  • বাংলা

    সুন্নাতে রাসূলকে আঁকড়ে ধরতে হবে এতে মুসলিমের মনে কোনো দ্বিধা থাকা সম্ভব নয়। কিন্তু আমরা অনেকেই সুন্নাতে রাসূল সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখি না, সমাজে প্রচলিত বহু বিদ‘আতকে সুন্নাত জ্ঞান করে বসে আছি। আবার অনেকে সুন্নাতকে না জেনে পরিত্যাগ করে বসে বা খেলাফে সুন্নাত কাজ করে থাকে। আলোচ্য গ্রন্থে সুন্নাতে রাসূলের পরিচয়, গুরুত্ব, বিদ‘আত বর্জনসহ সমাজে প্রচলিত বহু কুসংস্কারের ব্যাপারে ব্যাপক আলোচনা করা হয়েছে।

  • বাংলা

    বাংলাদেশের খৃস্টান ধর্ম প্রচারকগণ বলে থাকে যে, তাওরাত-ইঞ্জিল না পালন করে কোনো মুসলিম মুক্তি পাবে না। আমরা নাসারা-খৃস্টান নই; আমরা মুসলিম, আমরা ঈসায়ী মুসলিম। আমরা মুহাম্মাদকে মান্য করি, কুরআন ও সকল ধর্মগ্রন্থ মান্য করি। শুধু ঈসায়ী তরীকা গ্রহণ করি। শুধু ভক্তির জন্য ঈসাকে আল্লাহর পুত্র বলি। আমরা বাইবেল মানি না; বরং কিতাবুল মোকাদ্দস মানি। মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শুধু আরবদের সতর্ক করতে এসেছিলেন, আর ঈসা মাসীহ বিশ্বের পাপীদের মুক্তির জন্য জীবন দিয়েছেন। ঈসা মাসীহ যেহেতু আবার আসবেন; কাজেই তার উপর ঈমান এনে আগেই প্রস্তুতি নেওয়া ভাল। ঈসা মাসীহ জীবিত কিন্তু মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মৃত; জীবিতের কাছেই যেতে হবে। ঈসা মাসীহ জীবিতকে মৃত করেছেন কিন্তু মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা করেন নি; কাজেই ঈসা মাসীহই বড়। মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানুষ খুন করেছেন; কাজেই তিনি শান্তির দুত নন; ঈসা মাসীহ শান্তির দূত! মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাপী, কাজেই তিনি কিয়ামতে শাফা‘আত করতে পারবেন না; ঈসা মাসীহ নিষ্পাপ, তিনিই শাফা‘আত করবেন। মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বৃদ্ধ বয়সে কিশোরী মেয়ে বিবাহ করেন, কাজেই তাঁর চরিত্র ভাল ছিল না। .... এ জাতীয় আরো অনেক নোংরা কথা। এ সকল কথা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করছে এবং মুসলিমদের আহত করছে। তাদের সন্দেহগুলোর জবাব দেওয়ার জন্য এ পুস্তিকাটির রচনা।

  • বাংলা

    আল্লাহর পথে আহ্বান সব থেকে বড় আমল। কেননা তা নবী-রাসূলদের দায়িত্ব। আর নবী-রাসূলগণ ছিলেন মানুষের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ। আল্লাহর পথে আহ্বান আল্লাহকে ও নবীকে জানার পথ দেখায়। শুধু তাই নয় বরং আল্লাহ তা‘আলা স্বয়ং এ কর্মের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, ঐ ব্যক্তি থেকে কথায় কে উত্তম যে আল্লাহর পথে আহ্বান করল এবং সৎ কাজ করল। বক্ষ্যমাণ গ্রন্থে দাওয়া বিষয়ক কিছু মূল্যবান আলোচনা এসেছে, যা সবার উপকারে আসবে বলে আশা করি।

  • বাংলা

    ‘সব শির্কের মূল কারণ ও সর্বপ্রথম দাওয়াতের বিষয়’ শীর্ষক আলোচ্য অডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর শির্ক ও তার ভয়াবহতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন। ইসলামের প্রথম কথা হলো আল্লাহর একত্ববাদ যাকে তাওহীদ বলে। এর বিপরীত হচ্ছে শির্ক, যার অর্থ অংশিদারত্ব। শির্ক হচ্ছে সবচেয়ে বড় গুনাহ। আল্লাহ তা‘আলা তা কখনো ক্ষমা করবেন না, অন্যান্য গুনাহ আল্লাহ ইচ্ছে করলে ক্ষমা করে দিবেন। কারো অন্তরে, কথায়স অথবা কর্মে যদি শির্ক থাকে তাহলে তার সব আমল বাতিল হয়ে যাবে। তাওবা না করে যদি মারা যায় তাহলে চিরস্থায়ী জাহান্নামে যেতে হবে। তাই সত্যিকারের তাওহীদে বিশ্বাস ও শির্ক থেকে বেঁচে থাকা ব্যতীত জান্নাত হাসিল করা সম্ভব নয়। এতএব, আমাদেরকে আকীদার ক্ষেত্রে শির্কমুক্ত তাওহীদপন্থী এবং আমলের ক্ষেত্রে বিদ‘আতমুক্ত সুন্নাতপন্থী হতে হবে।

  • বাংলা

    ‘তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব ক্লাস’ শীর্ষক আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর দীন ইসলাম ও বাকি ধর্মগুলোকে নিয়ে তুলনামূলক বিশ্লেষণ করেছেন। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব হলো ধর্ম নিয়ে গবেষণার বিভিন্ন শাখার অন্যতম শাখা। এটা পৃথিবীর ধর্মগুলোর বিভিন্ন আইন-কানূন ও বিধি-বিধানের তুলনামূলক আলোচনা করে। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব নিয়ে আলোচনা ব্যক্তিকে বিভিন্ন ধর্মের অভ্যন্তরীণ মৌলিক দর্শন ও চিরমুক্তির ধারণা সম্পর্কে গভীর জ্ঞান দান করে। এটা সম্পর্কে গভীর জ্ঞান একজন মানুষকে ধর্ম ও বিশ্বাস সম্পর্কে গভীর জ্ঞান দান করে। সত্যিকারের ধর্ম কী এবং একজন মানুষ কীভাবে তা সহজে বুজতে পারবে সম্মানিত আলোচক উক্ত লেকচারটিতে উল্লেখ করেছেন।

  • বাংলা

    গুরুত্বপূর্ণ কিছু জীবন ঘনিষ্ঠ প্রশ্নের উত্তর জেনে নিন” এ ভিডিও লেকচারটিতে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গির ইসলাম সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর যেমন, গণতন্ত্র, পীর-মাশাইখ, রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল ও আকীদার নানা প্রকার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। এ ছাড়া ইসলামি পোশাক, জাল ও দঈফ হাদীস সংক্রান্ত বিবিধ প্রশ্নের উত্তর প্রদান করেছেন।

  • বাংলা

    আমাদের মুসলিম সমাজে শবে বরাতকে কেন্দ্র করে নানাবিধ বিদ‘আত প্রচিলত রয়েছে, যা পরিত্যাজ্য। কেননা বিদ‘আতযুক্ত আমল আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন ‘প্রত্যেক বিদ‘আত-ই পথভ্রষ্ট’। তাই ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গির “সূন্নাহর আলোকে শবে বরাত ও রমাদান পর্ব-১” এ ভিডিও লেকচারটিতে শবে বরাত ও রমাদান বিষয়ক তথ্যবহুল আলোচনা পেশ করেছেন, যা মেনে চললে আমরা পরকালে নাজাত পাবো তাতে কোনো সন্দেহ নাই।

  • বাংলা

    সফর মাস বিষয়ক প্রচলিত ভিত্তিহীন কথা” এ ভিডিও লেকচারটিতে, আলোচক ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গির কুরআন-সুন্নাহর আলোকে সফর মাস নিয়ে আমাদের মুসলিম সমাজে যে নানাবিধ বিদ‘আত রয়েছে তা বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।

  • বাংলা

    আমাদের সমাজে ইসলাম প্রবর্তিত ‘ঈদুল ফিতর’ ও ‘ঈদুল আযহা’ নামক দু’টি বার্ষিক ঈদ উৎসবের বাইরে ‘ঈদে মীলাদুন্নবী’ নামে তৃতীয় আরেকটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পরিণত হয়েছে, যা উদযাপন একটি সুস্পষ্ট বিদ‘আত। সারা বিশ্বের বহু মুসলিম অত্যন্ত জাঁকজমক, ভক্তি ও মর্যাদার সাথে আরবী বৎসরের ৩য় মাস রবিউল আউয়ালের ১২ তারিখে এই অনুষ্ঠানে পালন করে থাকে; কিন্তু অধিকাংশ মুসলিমই এর উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশের সাথে পরিচিত নয়। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গির কুরআন-সুন্নাহর আলোকে “আরবী ক্যালেন্ডার ও ঈদে মিলাদুন্নবীর উৎপত্তি যেভাবে” শীর্ষক এ ভিডিও লেকচারটিতে ‘‘ঈদে মীলাদুন্নবী’’ বা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মদিন পালন করা হুকুম এবং এর উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ আলোচনা করেছেন।

  • বাংলা

    মুসলিম সমাজে বিবাহ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কিন্তু এ বিয়েতে কুরআন-সুন্নাহ বহির্ভূত নানা রকম বিজাতীয় কালচার আমাদের মুসলিম সমাজে প্রবেশ করেছে। তাই সম্মানিত আলোচক বিবাহের পূর্বে যুবক-যুবতীদের অবশ্য পালনীয় ও বর্জনীয় বিষয়ক বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন “বিবাহের পূর্বে যুবক-যুবতীদের অবশ্য পালনীয় ও বর্জনীয়” শীর্ষক এ অডিও লেকচারটিতে, যা মুসলিম যুবক-যুবতীদের জন্য দিক নির্দেশনামূলক শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে।

পেইজ : 2 - মোট : 1