এ নিবন্ধে রজব মাস ও তাতে রোজার ফজিলত সম্পর্কে প্রচলিত বিভিন্ন হাদিসের শুদ্ধতা ও অশুদ্ধতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যাতে প্রতীয়মান হয় যে, রজব সংক্রান্ত কিছু হাদিস রয়েছে জয়িফ আর কিছু রযেছে জাল, যার ওপর আমল করা দুরস্ত হবে না।
আল্লাহ তাআলা কর্তৃক পৃথিবীবক্ষে প্রতিস্থাপিত পরিবেশ খুবই ভারসাম্যপূর্ণ। পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, বৃক্ষ-লতা, কীট-পতঙ্গ পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবেশের সুনিপুন ভারসাম্য রক্ষায় পালন করে যাচ্ছে নিরবাচ্ছিন্ন ভূমিকা। আল কুরআন পৃথিবীর এ পরিবেশকে অক্ষণ্ন রাখার নির্দেশ দিয়েছে, এবং এতে যেকোনো প্রকার বিপর্যয় সৃষ্টি করা থেকে বিরত থাকতে বলেছে স্পষ্ট ভাষায়। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধ এ বিষয়টির উপরই আলোকপাত করেছে।
ইসলামি শরিয়ত নারীকে দিয়েছে মহান এক দায়িত্ব। আর তা হল ছেলে-সন্তান দীক্ষিত করা ও সৎ প্রজন্ম গড়ে তোলা, যারা সঠিক অর্থে আল্লাহ তাআলার ইবাদত করবে, আল্লাহর মর্জি মোতাবেক পৃথিবীকে নির্মাণ করবে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়টির উপরই আলোকপাত করা হয়েছে। সাথে সাথে পুরুষদের মাঝে কর্মরত নারীকে আহ্বান করা হয়েছে যাতে সে শরিয়ত-নির্ধারিত সীমানায় ফিরে আসে এবং ইসলামের দাবি অনুযায়ী তার যাবতীয় কার্যক্রম চালিয়ে যায়।
ইসলামে কোন-কোন খাদ্যসামগ্রী হারাম, বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধটি এ-বিষয়টি কেন্দ্র করেই রচিত। বিশ্লিষ্ট আলোচনায় না গিয়ে, এ-ক্ষেত্রে, উদাহরণসহ কিছু নীতিমালার উল্লেখ করা হয়েছে, যা হারাম খাদ্য বিষয়ে আমাদের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করবে নিঃসন্দেহে।
বক্ষ্যমাণ প্রবন্থে খ্যদ্য ও পানীয় বিষয়ে ইসলামের বিধি-বিধান সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে। প্রবন্ধটি খ্যাতনামা ফকীহ শাইখ মুহাম্মাদ ইবন ইবরাহীম ইবন আব্দুল্লাহ আত-তুইজিরী কর্তৃক প্রণীত মুখতাসারুল ফিকহ আল-ইসলামী গ্রন্থ থেকে উত্কলিত।
হজ ইসলামের পঞ্চম রোকন। হজ পূর্ববর্তী সকল গুণাহের কাফফারা স্বরূপ। তবে হজের পর নামাজ রোজা ইত্যাদি ইবাদতে পূর্বের তুলনায় আরো নিয়মিত হতে হবে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে বিষয়টি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরা হয়েছে।
এ নিবন্ধে চিন্তা ও কর্মে স্থান-কাল-পাত্র তথা বাস্তব পরিস্থিতির কথা বিবেচনায় রাখার প্রয়োজনীয়তা এবং এ বিষয়ে ইসলামের দিকনিদের্শনা কী তা সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করা হয়েছে।
মাহে রমযান রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের মাস। এ মাসে জান্নাতের সবক’টি দরজা খুলে দেয়া হয় এবং জাহান্নামের সবক’টি দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়। বক্ষমাণ নিবন্ধে বিষয়টি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরা হয়েছে।
ভেলেন্টাইন ডে বা ভালবাসা দিবস : কাফেরদের সাথে সাদৃশ্য রাখার বিষয়টি এখন ব্যাপকভাবে মুসলিম সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে অনুপ্রবেশ করেছে। কাফেরদের উৎসবের সাথে তাল মিলিয়ে তাদের সাথে সাদৃশ্য স্থাপন করছে যুবসমাজের অনেকেই। ভালবাসা দিবস এরকমই একটি অপসংস্কৃতি। প্রবন্ধে লেখক ভালবাসা দিবসের ইতিহাস, ভালবাসা দিবস উদযাপনের শরয়ী বিধান উল্লেখ করেছেন। আশা করি পাঠক মাত্রই এর দ্বারা উপকৃত হবেন।