ঈমানের বিপরীত অবস্থানকে কুফুরী বলা হয়। কেননা কুফুরী হচ্ছে আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি ঈমান না রাখা, চাই তাদেরকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করা হোক কিংবা না হোক। কুফুরী মুসলিম ব্যক্তিকে মুসলিম মিল্লাত থেকে বের করে দেয়। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে কুফুরীর সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।
এ নিবন্ধে আল-কুরআনুল কারীম ও সুন্নাহের আলোকে মানবাধিকারের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নানাবিধ ইতিবাচক ভূমিকা ও অবদান তুলে ধরা হয়েছে, যা সব যুগের সকল মানুষের জন্য অনুসরণীয়।
আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী মুসলিম মাত্রেই মক্কা শব্দটির সঙ্গে পরিচিত। মক্কা শব্দটি উচ্চারিত হতেই তিনি হৃদয়ে এক গভীর ভালোবাসা অনুভব করেন। তার অন্তরে এ নগরীকে দুচোখ জুড়ে দেখার এবং এখানে অবস্থিত আল্লাহর মহাপবিত্র ঘর কা‘বা যিয়ারতের একান্ত আকাঙ্ক্ষা লালন করেন। আর যারা হজ বা উমরা করতে চান, তাদেরকে অবশ্যই এ পবিত্র ভূমিতে গমন করতে হয়। তাই এ সম্মানিত শহর সম্পর্কে জানা প্রতিটি মুসলিমের একান্ত কর্তব্য। বক্ষমাণ নিবন্ধে তাই পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে এ মহান নগরীর কিছু বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হয়েছে।
সমাজ সংস্কারে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদর্শ: সমাজ সংস্কারে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যায়ক্রমিকতার নীতি অবলম্বন করে চলেছেন। কেননা তাৎক্ষণিক কোনো কার্যক্রম চালিয়ে সমাজ সংস্কার অসম্ভব ব্যাপার। এর জন্য বরং প্রয়োজন পরিকল্পিত সার্বক্ষণিক মেহনত, কর্মতৎপরতা। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এবিষয়টিকেই শিল্পিত আকারে তুলে ধরা হয়েছে।
আল্লাহর ব্যাপারে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা, রাসূলের বিষয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা, আল্লাহর কোন আয়াত ও নিদর্শনের সাথে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা কুফরী। বক্ষমান প্রবন্ধে এ বিষয়টি কুরআন ও হাদীসের আলোকে আলোচনা করা হয়েছে।
যে স্বভাব বৈশিষ্ট্যকে আকড়ে একজন মুসলিম প্রকৃত মুসলিমে পরিণত হবে, তা জানা ও লালন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মনোযোগের দাবিদার। এ বিষয়ে সবিশেষ আলোকপাতধর্মী এ লেখাটি নানা কারণে পাঠকের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ও অবশ্য পাঠ্য বলে মনে হবে।
মুনাফিক ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে মুনাফিকদের অহীর মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়েছে। আজও মুনাফিকদের চরিত্র বর্তমান সমাজে রয়েছে। দিন দিন এ সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে নিফাকের সংজ্ঞা, প্রকারভেদ ও এর ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে কুরআন ও সুন্নাহ’র আলোকে সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে।
এ প্রবন্ধে ইসলামে কাজের গুরুত্ব ও শ্রমিকের অধিকার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (International Labour Organization) এর কাজ ও শ্রমিকের অধিকারকে ইসলাম প্রদত্ত অধিকারের সাথে তুলনা করা হয়েছে।
এ প্রবন্ধে ইসলামি রাজনীতি কী ও কীভাবে করা যাবে, কাফের দেশে কি ইসলামি রাজনীতি করা যাবে এসব প্রশ্নের উত্তর সৌদি আরবের ফতোয়া বিষয়ক স্থায়ী কমিটির কিছু ফতোয়ার আলোকে দেয়া হয়েছে।