ইবাদত, লেন-দেন ও অন্যান্য বিষয়ে বান্দা যে বিধানুযায়ী চলে তা নির্ধারণ করার একমাত্র অধিকার আল্লাহ তাআলার, বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে বিষয়টি সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হয়েছে।
আহলে বাইতের প্রতি ভালোবাসা স্থাপন প্রত্যেক মুমিনের একান্ত কর্তব্য। প্রবন্ধে আহলে বাইতের ফযীলত, তাদের ব্যাপারে আহলে সুন্নত ওয়াল জামাআতের অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে।
মাযার ও কবরের উদ্দেশ্যে কুরবানী, মান্নত ও হাদিয়া পেশ করা এবং এগুলোর প্রতি সম্মান প্রদর্শন একটি শরিয়তবিরুদ্ধ শিরকপূর্ণ আচার। মুসলিম উম্মাহকে এ ধরনের আচার থেকে রক্ষার উদ্দেশ্যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসাল্লাম সতর্ক করেছেন খুবই জোড়ালভাবে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধটি এ বিষয়েই একটি গুরুত্বপূর্ণ রচণা।
ঈমানের বিপরীত অবস্থানকে কুফুরী বলা হয়। কেননা কুফুরী হচ্ছে আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি ঈমান না রাখা, চাই তাদেরকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করা হোক কিংবা না হোক। কুফুরী মুসলিম ব্যক্তিকে মুসলিম মিল্লাত থেকে বের করে দেয়। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে কুফুরীর সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।
আল্লাহর ব্যাপারে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা, রাসূলের বিষয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা, আল্লাহর কোন আয়াত ও নিদর্শনের সাথে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা কুফরী। বক্ষমান প্রবন্ধে এ বিষয়টি কুরআন ও হাদীসের আলোকে আলোচনা করা হয়েছে।
মুনাফিক ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে মুনাফিকদের অহীর মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়েছে। আজও মুনাফিকদের চরিত্র বর্তমান সমাজে রয়েছে। দিন দিন এ সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে নিফাকের সংজ্ঞা, প্রকারভেদ ও এর ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে কুরআন ও সুন্নাহ’র আলোকে সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা কেন মানুষকে সৃষ্টি করলেন? এ জন্য যে তারা পশুর মত খাওয়া-দাওয়া করবে? না তাদের জীবনের কোন লক্ষ-উদ্দেশ্য আছে? এ প্রবন্ধে বস্তুবাদী জীবন-দর্শনের অসারতা তুলে ধরা হয়েছে।