معلومات المواد باللغة العربية

আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া - অডিও

আইটেম সংখ্যা: 97

  • বাংলা

    বাংলাদেশে বর্তমানে ৪০ হাজার মাদ্রাসা আছে। এসব মাদ্রাসা থেকে জ্ঞানের স্কলার তৈরি হচ্ছে না। উম্মাহর প্রথম চারজন শ্রেষ্ঠ খলিফা ছিলেন আলেম। বর্তমানে যারা দেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন তাদের বেশিরভাগই ইসলামের সঠিক জ্ঞান রাখেন না। মূলত দীনী শিক্ষার ব্যাপারে আমাদেরকে কোয়ান্টিটির দিকে না থাকিয়ে কোয়ালিটির দিকে তাকাতে হবে। সঠিক জ্ঞান থাকলে আল্লাহর প্রতি প্রকৃত ভয়টা আসবে, আর জ্ঞানীরাই আল্লাহকে ভয় করে। ইসলামী শিক্ষার মূল লক্ষ্য হচ্ছে ব্যক্তির নিজের মধ্যে পরিবর্তন। আমরা যা শিখছি এর মাধ্যমে কি আমাদের পরিবর্তন হচ্ছে? আমাদের ইসলামী শিক্ষাকে অর্থবহ করে তুলতে পারে সঠিক জ্ঞান। বর্তমানে আমরা সাইন্স টেকনোলজি শিখছি; কিন্তু কুরআন শিখছি না, সাইন্স শেখাটা ইসলাম নিষিদ্ধ করে নি; বরং আমাদের দুটোর মাঝে সমন্বয় করতে হবে, শুধু সাইন্স শিখলে পরবর্তী প্রজন্ম মেশিনে পরিণত হবে, মানুষের প্রতি তাদের কোনো দায়িত্ববোধ থাকবে না। আমাদেরকে মাসজিদ ভিত্তিক শিক্ষাকেন্দ্র গড়ে তুলতে হবে, যেখানে থাকবে লাইব্রেরী, কুরআন শিক্ষা কেন্দ্র, যেখানে নিয়মিত দারসের মাধ্যমে এলাকাবাসী জ্ঞানার্জন করতে পারবে।

  • বাংলা

    রমযান মাসের ত্রিশ দিন পার করার পর ঈদের দিনে ঈদের সালাত পড়তে হয়। ঈদের দিনে বেশকিছু করণীয় আছে। উক্ত আলোচনায় ঈদের সালাতের বিধান ও ঈদের দিনের করণীয় কী তা বিস্তারিত তুলে ধরেছেন।

  • বাংলা

    মানুষের জীবন দুই ধরনের, ইহকালিন জীবন ও পরকালিন জীবন। পরকালিন জীবনের জন্য রয়েছে জান্নাত ও জাহান্নাম। যে সকল মানুষ আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক চলবে সে জান্নাতে যাবে। আর যারা আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক চলবে না সে জাহান্নামে যাবে। জান্নাত কত বড়, জান্নাতের ফলমূল কেমন হবে, জান্নাতের যাবতীয় ভোগ বিলাসের বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।

  • বাংলা

    মানুষ এ দুনিয়ার জীবনে বিভিন্ন রকমের বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অনেক রকম পদক্ষেপ নিয়ে থাকে যার বেশিরভাগই ইসলামের সাথে কোনো সম্পর্ক নেই। যেমন, বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি, মানুষের বদ নজর থেকে রক্ষা, শয়তানের প্ররোচনা ও ক্ষতি থেকে বেঁচে থাকার জন্য। ছেলে-মেয়ে হওয়ার জন্য, ব্যবসায় বাণিজ্য উন্নতির জন্য, পরীক্ষায় পাশের জন্য নানা রকম তাবিজকবচ ও পাথর ব্যবহার করে থাকেন যা বেশিরভাগ শির্কের সাথে জড়িত। এসব থেকে মুসলিম উম্মাহকে বাঁচতে হলে বেশকিছু নীতিমালা মেনে চলতে হবে। আলোচ্য অডিওটিতে নিরাপত্তা লাভের বিভিন্ন উপায়সূমহ আলোচনা করা হয়েছে।

  • বাংলা

    রমযান মাস কী? রমযান মাস কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? আমলের মাধ্যমে কীভাবে আমরা রমযান মাস থেকে সফলতা লাভ করতে পারব? রমযান মাস সম্পর্কিত সকল প্রকারের মাসআলা-মাসায়েল এবং এ মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য নিয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে।

  • বাংলা

    ইসলামিক বিধান মোতাবেক যাকাত ও সদকাতুল ফিতরের পরিমাণ কেমন হবে, কার ওপর তা ওয়াজিব এবং কীভাবে যাকাত ও সদকাতুল ফিতর আদায় করতে হবে?-এ নিয়ে আলোচক বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।

  • বাংলা

    আলোচ্য লেকচারটিতে দুনিয়ার প্রতি লোভ-লালসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। দুনিয়ার জীবন কৌতুক ও খেলাধুলা ছাড়া আর কিছুই নয়। পরকালিন জীবন হচ্ছে আসল জীবন। হাদিসে উল্লেখ রয়েছে, দুনিয়ার জীবন আর আখিরাতের জীবনের মধ্যে পার্থক্য হলো সুমুদ্রে একটি আঙ্গুল ডুবালে যতটুকু ডুববে ততটুকু হলো দুনিয়ার জীবন, বাকি সুমুদ্রের পানির সমান হলো পরকালের জীবন। তাই রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে দুনিয়ার প্রতি লোভ-লালসা না করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

  • বাংলা

    মানুষের হিদায়াতের জন্য কুরআন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে সঠিকভাবে চলার জন্য কুরআন নাযিল করেছেন। কীভাবে মানুষ কুরআনের মাধ্যমে হিদায়াত লাভ করবে তা আল্লাহ তা‘আলা বিভিন্ন সূরাতে তুলে ধরেছেন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলা বলেন, মানুষ কি চিন্তা করেন না এ কুরআন সম্পর্কে? আমি কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি মানুষকে বুঝার জন্য, কে আছে উপদেশ গ্রহণ করার। উপদেশ গ্রহণকারী কেউ আছে কি? সহীহ হাদীসে উল্লেখ রয়েছে, সবচেয়ে উত্তম সে ব্যক্তি যে নিজে কুরআন পড়ে এবং অন্যকে কুরআন শিক্ষা দেন। উক্ত অডিওটিতে কুরআন পাঠ করার অনেক ফযীলত বর্ণিত হয়েছে।

  • বাংলা

    আলোচ্য অডিওটিতে নিম্নোক্ত বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ১। ই‘তেকাফ অর্থ বিছিন্ন হওয়া। ২। ই‘তেকাফে বসা সুন্নাতে মুয়াআক্কাদা। ৩। প্রত্যেক বছর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ই‘তেকাফে বসতেন। ৪। পুরুষদেরকে মসজিদে ই‘তেকাফ বসতে হবে আর মহিলারা ঘরে ই‘তেকাফ করবে। ৫। ই‘তেকাফে অবস্থায় বেশি বেশি নফল সালাত, যিকির ও দো‘আর মাধ্যমে কাটানো অধিক কল্যাণকর।

  • বাংলা

    আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলা সূরা কদরের মধ্যে লাইলাতুল কদরের ফযীলত বর্ণনা করেছেন। লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়েও উত্তম রাত। লাইলাতুল কদরের ফযীলত ও গুরুত্ব অনেক। যে ব্যক্তি লাইলাতুল কদরের রাতে ইবাদত করবে, সে এক হাজার মাসের নেকী পাবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি লাইলাতুল কদরের রাত পেয়ে ইবাদত করল না, সে সকল প্রকার সৌভাগ্য থেকে বঞ্চিত হলো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানের শেষ দশ দিন বেশি বেশি ইবাদত করতেন ও পরিবার পরিজনকে ইবাদত করার তাগিদ দিতেন।

  • বাংলা

    1- সালাতের সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা মাসায়েল রয়েছে তা এ লেকচারটিতে উল্লেখ করা হয়েছে। আমাদের সমাজে অনেকে সালতের আগে ও পরে বিদ‘আত আমল করে থাকে । যেমন, চোখে আঙুল দিয়ে চুমু খাওয়া, গাড় মাসাহ করা, টাখনুর নিচে কাপড় রাখা, তাকবীরে তাহরীমা তথা আল্লাহু আকবার বলার সময় কানের সাথে হাত লাগানো, পেশাব করার পর কুলূপ নিয়ে দশ-বিশ ও একশ কদম হাঁটতে থাকা -এগুলো স্পষ্ট বিদ‘আত। সালাতের সাথে সম্পর্কিত প্রচলিত বিদ‘আত সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। 2- সালাতের সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা মাসায়েল -এ পর্বে আর কিছু মাসআল-মাসায়েল আলোচনা করা হয়েছে। আমাদের অনেকে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাত মোতাবেক মসজিদে প্রবেশ করে দুই রাকা‘আত তাহিয়্যাতুল মসজিদ আদায় করেন না যা সুন্নাত পরিপন্থী কাজ। জামা‘আতে সালাত আদায়ের সময় পায়ের সাথে পা না মিলিয়ে দাঁড়ানো এ কাজটিও সুন্নাত পরিপন্থী কাজ যা অনেক মুসলিম ভাই করে থাকেন। সালাতে বুক বাঁধার ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষ কোনো পার্থক্য কুরআন ও হাদীসে নেই, যা আমাদের সমাজে নারী ও পুরুষ সালাতে পার্থক্য করে থাকেন। সালাতের সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা-মাসায়েলের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা হলো, সালাতে প্রত্যেক রাক‘আতে সূরা ফাতিহা পাঠ করা। সালাতে সূরা ফাহিতা পাঠের পর আমীন বলা ও হাত উঠানো।

  • বাংলা

    কীভাবে একজন মুসলিম সালাতে সালাম ফিরানোর পর দো‘আ পড়বে তা সংক্ষেপে তুলে ধরেছেন। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেসব দো‘আ পাঠ করতেন, যা সহীহ হাদীস গ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে তা এখানে উল্লেখ করা হয়েছে।

  • বাংলা

    উক্ত অডিওটিতে সাওমের সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু মাসায়েল তুলে ধরেছেন। এ মাসআলাগুলো জানা প্রত্যেক সাওম পালনকারীর জন্য জানা অধিক গুরুত্বপূর্ণ। ১। রমযান মাসে সাহরীর আযান দেওয়া সুন্নাত। ২। সাহরী খাওয়ার সময় আযান হয়ে গেলে খাবার শেষ করে উঠবে। ৩। ইফতারি তাড়াতাড়ি করা এবং সাহরী দেরীতে করা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত। ৪। খেজুর অথবা পানি দিয়ে ইফতার করা। ৫। ইফতার করার সময় হাদীস মোতাবেক দো‘আ পাঠ করা। ৬। সাওম পালনকারীকে ইফতার করানো। ৭। সাওম অবস্থায় সকল প্রকার মিথ্যা কথা, গীবত, সুদ ও ঘুষ থেকে দূরে দূরে থাকা। তাছাড়া সাওমের সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ আরো বেশ কিছু বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।

  • বাংলা

    সাওম নষ্টকারী বস্তুসমূহ কী কী তা এক সাওম পালনকারীর জানা একান্ত প্রয়োজন। যেসব কারণে সাওম নষ্ট হয় তা উক্ত অডিওতে আলোচনা করা হয়েছে। যেমন, ১। রমযান মাসে দিনের বেলায় স্ত্রী সহবাস করা। ২। সাওম পালন অবস্থায় পানাহার করা। ৩। খাদ্যযুক্ত স্যালাইন শরীরে প্রবেশ করানো। ৪। মেয়েদের হায়েয ও নিফায অবস্থায় রক্ত বের হওয়া। ৫। সিঙ্গা লাগিয়ে দূষিত রক্ত বের করা। ৬। ইচ্ছাকৃত বমি করা। ৭। জাগ্রত অবস্থায় হস্তমৈথুন অথবা স্ত্রীকে চুম্বনের ফলে বীর্যপাত হওয়া। আর যেসব কারণে সাওম নষ্ট হয় না এ বিষয়টিও এখানে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

  • বাংলা

    উক্ত অডিওটিতে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে:- মুসলিমগণ রমযান মাসকে কীভাবে অভ্যর্থনা জানাবে তা আল্লাহ তা‘আলা কুরআনের মাধ্যমে শিখিয়ে দিয়েছেন, তা হলো সাওমের মাধ্যমে মাগফিরাত কামনা করা, সাওম পালনের মাধ্যমে মুসলিমদের জান্নাত লাভের প্রতিযোগিতা করা, রমযান মাসের সকল ইবাদত আমলের মাধ্যমে প্রত্যেক মুসলিম নিজেকে আত্মশুদ্ধি করে নেওয়া, যাবতীয় খারাপ কাজ পরিহার করে অধিক সওয়াব লাভের আশায় আমলের দিকে মনোযোগ দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া।

  • বাংলা

    সাওমের ফযীলতের ওপর অনেক হাদিস রয়েছে। আদম সন্তানের ভালো কাজের ফল স্বরূপ ৭০ গুণ বেশি পাবেন এ রামযানে। সাওম পালনকারীর দো‘আ আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতা‘আলা কুবুল করেন।সাওম পালনকারী ও কুরআন তেলাওয়াতকারীর জন্য সাওম ও কুরআন মাজীদ কিয়ামতের মাঠে সুপারিশ করবে এবং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলা তা কবুল করবেন। রাইআন নামক জান্নাতের দরজা দিয়ে শুধু সাওম পালনকারীই প্রবেশ করবে। কোনো মুসলিম বান্দা আল্লাহর সন্তুষ্টি জন্য যদি ১টি সাওম পালন করে তার বিনিময়ে আল্লাহ তা‘আলা তাকে জাহান্নাম থেকে ৭০ বছর দূরে রাখবেন। এ ছাড়া তারাবীহ-এর সালাত পড়া সাওমের ফযীলতসমূহের অন্যতম।

  • বাংলা

    রমযান মাসের বৈশিষ্ট্য অনেক। কেননা, এ মাসে আল্লাহ তা‘আলা আল-কুরআন নাযিল করেছেন। এ মাসে এমন একটি রাত রয়েছে যাকে লায়লাতুল কদর বলা হয়, যা হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। এ রমযান মাসে জান্নাহামের সকল দরজা বন্ধ করে জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং অবাধ্য শয়তানকে বেঁধে রাখা হয়। তাই মুসলিম জাতির জন্য রমযান মাসের গুরুত্ব ও বৈশিষ্ট্য অন্য মাসের চেয়ে অধিক। উক্ত অডিওটিতে এ বিষয়গুলোই আলোচনা করা হয়েছে।

  • বাংলা

    আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতা‘আলা রমযানকে আমাদের ওপর কেন ফরয করেছেন, পূর্ববর্তী উম্মতের ওপর কীভাবে রমযান ফরয ছিল, রমযান মাস আগমনের পেক্ষাপট কী, সাওমের আভিধানিক অর্থ কী, সাওম কোন কোন ব্যক্তির ওপর ফরয আর কোন কোন ব্যক্তির ওপর ফরয নয়, যারা সাওম রাখতে অক্ষম, তারা কীভাবে কাফফারা আদায় করবেন, ইসলামী শরী‘আতে শিশু বা নাবালকের সাওম পালন করার বিধান, সাহরী, ইফতারের সময় ও নিয়মের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে উক্ত অডিওটিতে।

  • বাংলা

    ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। অন্যান্য ধর্মের আনুষ্ঠানিকতা আমাদের জন্য পালনীয় কি না? বিজাতীয় কালচার, সাংস্কৃতিক রুপান্তর, অপসংস্কৃতি, পহেলা বৈশাখ, থার্টিফাস্ট নাইট। হিজরী সন চন্দ্র মাসকে সৌর মাসে রুপান্তর ও তার অপকারীতা। পহেলা বৈশাখের উৎপত্তি। লোকজ সংস্কৃতির প্রথার ক্ষেত্রে ইসলামের বিধানটা কি? অপসংস্কৃতি থেকে বাঁচার উপায়। ইসলামের পালনীয় দিবসসমূহ। আমাদের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হলো ঈমান ও ইসলাম। দীনদার পরিবারগুলোতে পহেলা বৈশাখ কীভাবে প্রবেশ করেছে?