ইসলামে বিবাহ বিধিবদ্ধ করার হিকমত, বৈবাহিক জীবনের প্রতি উৎসাহ দান এবং নারীদের মধ্যে কাদেরকে স্থায়ী অথবা সাময়িকভাবে বিবাহ করা হারাম -এসব বিষয়ে সুন্দর আলোচনা উঠে এসেছে বর্তমান প্রবন্ধে।
সফলতার পথ-পথান্তর: আল কুরআনের আলোকে: একটি মূল্যবান প্রবন্ধ। সফলতার সংজ্ঞায়ন, সফলতা অর্জনের দশ মাধ্যম ইত্যাদি বিষয় খুব চমৎকার আলোচনায় উঠে এসেছে বর্তমান প্রবন্ধে।
আল কুরআন ও বিজ্ঞানে ভ্রুণের ক্রমবর্ধন ও মানুষের সৃষ্টি রহস্য: একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রন্ধ। ভ্রুণের সৃষ্টি ও ক্রমবর্ধনের পর্যায় বর্ণায় আল কুরআনের স্পষ্ট বক্তব্যমালা এবং আধুনিক বিজ্ঞানের আবিষ্কারসমূহের তুলনামূলক আলোচনা স্থান পেয়েছে আজকের এ প্রবন্ধে।
সৎ কাজ সম্পাদনে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি। এক্ষেত্রে অন্যদেরকে অতিক্রম করে সর্বাগ্রে চলার নীতি অবলম্বন করা উচিত। সৎ কাজ সম্পাদনের ক্ষেত্রে অলসতা, দায়িত্বহীনতা, বিলম্বকরণ ইত্যাদি কোনো মুমিনের চরিত্রের অংশ হতে পারে না। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়গুলোর প্রতি আলোকপাত করা হয়েছে।
এটি আল-কুরআনের সংক্ষিপ্ত তাফসীরের প্রথম অংশ। সরল ও সাবলীল বাংলায় অনুবাদসহ বিভিন্ন আয়াতের মৌলিক শিক্ষণীয় বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে সংক্ষিপ্ত এ তাফসীরে। অনুবাদের ক্ষেত্রে আল-বায়ান ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত আল-কুরআনের সরল অর্থানুবাদ-এর আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। বক্ষ্যমান প্রবন্ধে সূরা আল-বাকারা-এর ৮৩নং আয়াত থেকে ১৪১নং আয়াত পর্যন্ত ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
মসজিদ হবে সব কল্যাণের স্রোতস্বিনী: মসজিবিষয়ক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ। মসজদের মিশন, দাওয়াত, তারবিয়ত ও কল্যাণমূলক যেসব কার্যক্রমের ক্ষেত্রে, একটি আদর্শ মসজিদকে যেভাবে ভূমিকা পালন করতে হবে তারই একটা রূপরেখা টানার চেষ্টা করা হয়েছে বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে।
যে কয়েকটি কুস্বভাব সরাসরি কুরআন হাদীসে নিন্দা করা হয়েছে গীবত বা পরচর্চা তার মাঝে অন্যতম। কুরআনে একে মৃত ভাইয়ের গোশত খাওয়ার সাথে তুলনা দেওয়া হয়েছে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে কুরআন ও হাদীসের আলোকে গীবতের ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
আল-কুরআনুল কারীম অবিসংবাদিতভাবে সর্ববৃহৎ মু‘জিযা। আল্লাহর অস্তিত্ব, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নবুওয়াত এবং তিনি যে বিশুদ্ধ শরী‘আহ নিয়ে এসেছেন তার সত্যতা প্রমাণের জন্য আল-কুরআনই যথেষ্ট। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়টিকে কেন্দ্র করেই আলোচনা সাজানো হয়েছে।
আলেমদের করণীয় কী? দাওয়াত ও তরবিয়তের ক্ষেত্রে, বিশেষ করে বর্তমানযুগে, তাদের দায়দায়িত্ব কী? এসব বিষয়ে উক্ত প্রবন্ধে খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা স্থান পেয়েছে।
আত্মমর্যাদাবোধ হারিয়ে ফেলা মুনাফিকের আলামত। একজন মুনাফিক এ গুণটি হারানোর কারণে অশালীন কাজ-কর্ম, যিনা ও অশ্লীলতা ছড়ানো পছন্দ করে। প্রবন্ধে বিষয় সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
এটি আল-কুরআনের সংক্ষিপ্ত তাফসীরের প্রথম অংশ। সরল ও সাবলীল বাংলায় অনুবাদসহ বিভিন্ন আয়াতের মৌলিক শিক্ষণীয় বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে সংক্ষিপ্ত এ তাফসীরে। অনুবাদের ক্ষেত্রে আল-বায়ান ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত আল-কুরআনের সরল অর্থানুবাদ-এর আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। বক্ষ্যমান প্রবন্ধে সূরা আল-বাকারা-এর ২১নং আয়াত থেকে ৮২নং আয়াত পর্যন্ত ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
মুরাকাবা অর্থাৎ আল্লাহ আপনার চলন-বলন-উঠা-বসা সব কিছু দেখছেন। আপনি আল্লাহর দৃষ্টিকে কখনো এড়াতে পারেন না, এ অনুভূতি হৃদয়ে জাগ্রত করা। বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে মুরাকাবার গুরুত্ব, মুরাকাবার গুনে গুণান্বিত হওয়ার পথ ও পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
ইসলাম আড়ম্বরতার বিরোধী। অপচয় ইসলামে অপছন্দনীয়। সাদাসিধে জীবনযাপন ও আড়ম্বরতা থেকে দূরে থাকার ব্যাপারে ইসলামে রয়েছে শাণিত প্রেরণা। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়টিকেই প্রতিপাদ্য বানানো হয়েছে।
একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ। উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত সম্পদে নারীর অধিকার ও ইসলামের ন্যায় ও ইনসাফপূর্ণ আচরণকেই তুলে ধরা হয়েছে বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে। ওয়ারিশের ক্ষেত্রে, পুরুষের বিপরীতে নারীকে ঠকানো হয়েছে বলে যে অপবাদ-অভিযোগ ইসলামের বিরুদ্ধে দাঁড় করানো হয় উক্ত প্রবন্ধে তার জবাব দেওয়া হয়েছে চমৎকার ভাষায়।
আল্লাহ প্রদত্ত শরিয়া আঁকড়ে ধরা, আল কুরআন ও সুন্নাহর যথার্থ অনুসরণ ইত্যাদির প্রতি নারীকে উৎসাহ প্রদানই আলোচ্য প্রবন্ধের লক্ষ্য। আল্লাহর নির্দেশর বলয় থেকে বের হয়ে যাওয়া ও পাপ-গুনাহে লিপ্ত হওয়ার পরিণতি কী সে ব্যাপারেও উক্ত প্রবন্ধে আলোচনা উঠে এসেছে।
একমাত্র আল্লাহ তাআলাই মানুষের ডাকে সারা দিতে পারেন, বালা-মুসীবত দূর করতে পারেন। তাই এসব ক্ষেত্রে একমাত্র আল্লাহকেই আহ্বান করতে হবে। অন্য কাউকে নয়। বর্তমান প্রবন্ধটি গল্প আকারে সাজানো যেখানে একজন কবরপূজারীদের বিশ্বাসে বিশ্বাসী ছিলেন, আর অন্য ব্যক্তি ছিলেন সহিহ আকিদার অনুসারী। যিনি সহিহ আকিদার অনুসারী তিনি ভ্রান্ত আকিদা বহনকারীর বিশ্বাসকে যৌক্তিকভাবে খণ্ডন করে শুদ্ধ করে দেন।
বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধটি প্রশংসনীয় ইজতেহাদ তথা গবেষণা সংক্রান্ত। শরিয়তে ইজতেহাদের অবস্থান, ইজতেহাদের ক্ষেত্র, সাহাবা ও সালাফদের যুগে ইজতেহাদের ধরন-ধারণ, ইজতেহাদকর্মে সালাফদের সতর্কতা ইত্যাদি বিষয় প্রবন্ধটির মূল প্রতিপাদ্য। হাদিসের প্রকারভেদ ও শরয়ি বিধান নির্ণয়ের ক্ষেত্রে তার অবস্থান সম্পর্কেও উক্ত প্রবন্ধে আলোচনা এসেছে।
প্রবন্ধটিতে গান-বাজনার ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে সবিস্তারে আলোকপাত করা হয়েছে। বর্তমান যুগের গান-বাজনায় যে ধরনের ফাহেশা, অশ্লীলতা, বেলেল্লাপনা ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে তা যে কোনো বিবেকবান মানুষকে উৎকণ্ঠিত করতে বাধ্য। গান-বাজনা নারীদের জন্য অধিক ফিতনার কারণ, এ বিষয়টিও আলোচনায় স্থান পেয়েছে।