এই অডিওটির মধ্যে লায়লাতুল কাদারে বেশি বেশি নামাজ আদায় করার মর্যাদার বিবরণ উল্লিখিত হয়েছে।

এই অডিওটির মধ্যে লায়লাতুল কাদারের কতকগুলি বৈশিষ্ট্যের কথা উপস্থাপন করা হয়েছে।

এই অডিওটির মধ্যে রমাজান মাসের শেষ দশকের মর্যাদার বিষয়টি আলোচিত হয়েছে।

এই ভিডিওতে লাইলাতুল কদর ও ই’তেকাফের ফযীলত বর্ণনা করা হয়েছে

অত্র ভিডিওটিতে রমযানের শেষ দশকের বিশেষ করে শেষ দশকের রাতগুলোর ফযীলত, ই‘তিকাফ, কদরের রজনী, সে রাতে কুরআন নাযিল হওয়া, কদরের রজনীর বিভিন্ন মাসায়েল, এ সম্পর্কে কুরআনের বিভিন্ন আয়াত ও অনেকগুলো হাদীস এবং কদরের রজনীর উল্লেখযোগ্য চারটি বৈশিষ্ট্যের কথা আলোচনা করা হয়েছে। যথা: ১. এ রাতে কুরআন নাযিল হয়েছে। ২. এ রাতে অগণিত ফিরিশতা রহমত ও বরকত নিয়ে দুনিয়াতে অবতরণ করেন। ৩. এ রাত হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। ৪. এ রাতে জেগে থেকে ইবাদত করলে পেছনের সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলা সূরা কদরের মধ্যে লাইলাতুল কদরের ফযীলত বর্ণনা করেছেন। লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়েও উত্তম রাত। লাইলাতুল কদরের ফযীলত ও গুরুত্ব অনেক। যে ব্যক্তি লাইলাতুল কদরের রাতে ইবাদত করবে, সে এক হাজার মাসের নেকী পাবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি লাইলাতুল কদরের রাত পেয়ে ইবাদত করল না, সে সকল প্রকার সৌভাগ্য থেকে বঞ্চিত হলো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানের শেষ দশ দিন বেশি বেশি ইবাদত করতেন ও পরিবার পরিজনকে ইবাদত করার তাগিদ দিতেন।

এ নিবন্ধে রমজানের শেষ দশদিনে অধিক এবাদত এবং লাইলাতুল কদর অন্বেষণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

রমজানের শেষ দশকের ফজিলত : আমাদের সমাজে দেখা যায় রমজানের শুরূটা হয় খুব ভালভাবেই। মসিজদগুলো মুসল্লীদের দ্বারা পূর্ণ হয়ে যায়। কিন্তু রমজানের দিনগুলো যতই কমতে থাকে আমাদের অমনোযোগিতা যেন ততই বাড়তে থাকে। এমন হওয়ার কথা ছিল না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রমজানের শেষ দিনগুলোতে আগের তুলনায় ইবাদত-বন্দেগির প্রতি বেশী মনোযোগি হয়েছেন ও অন্যদের বেশি মনোযাগ দিতে ও প্রচেষ্টা বাড়াতে বলেছেন। উপস্থাপিত প্রবন্ধে এ বিষয়টি আলোচনা করা হয়েছে।