জিন ও জাদু-টোনা

জাদুকর্ম, জ্যোতিষ ও দৈবকর্ম এবং এতদসংক্রান্ত অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে ইসলামের বিধান : মূল্যবান পুস্তকটিতে কুরআন ও সুন্নাহ্‌র আলোকে জাদু, জ্যোতিষ এবং জাদুকর ও জ্যোতিষী সংক্রান্ত বিধান বর্ণিত হয়েছে। অনুরূপভাবে কীভাবে শরী‘আত-সমর্থিত পদ্ধতিতে জাদুগ্রস্ত লোককে চিকিৎসা করা যাবে তা বর্ণনা করা হয়েছে।

যাদুবিদ্যা ও গণনা করে কোন সিদ্ধান্ত দেয়া শরীয়তে নিষিদ্ধ-সন্দেহ নেই, বক্ষ্যমান প্রবন্ধে বিষয়টি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরা হয়েছে।

যাদুর সংজ্ঞা ও তার প্রকরণ: যে যাদু তার যাদু দিয়ে অন্যকে ক্ষতি করে, কাউকে যাদুর মাধ্যমে হত্যা করে, কাউকে রোগাক্রান্ত করে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ সৃষ্টি করে। ইসলামে নিষিদ্ধ যাদু বলতে এগুলোকে বুঝান হয়েছে।

আস-সারেম আল-বাত্তার লিস সাহরাতে ওয়াল আশরার: এ গ্রন্থে যাদু সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে, যাদুর হাকীকত, প্রকারভেদ, তার বিধান, যাদুকরের আলামত, জিন সম্প্রদায়ের হাকীকত ইত্যাদি বিষয় রয়েছে এ গ্রন্থে।

চিন জগত ও যাদু সম্পর্কে এখানে শায়খ আলোচনা করেছেন এবং ঝাড়-ফুকের শরয়ী বিধান

ইসলামী শরীয়ত আল্লাহ ব্যতীত অন্যের কাছে সাহায্য চাওয়া হারাম করেছে। যারা জিন, শয়তানের কাছে সাহায্য চায় তাদের সম্পর্কে প্রমাণ।

আত্নার বিশুদ্ধতা অর্জন তার হাকীকত সম্পর্কে আলোচনা

যাদুকর, গণকের কাছে যাওয়া একতা মারাত্নক অন্যায় কাজ। এর উপর নির্ভর করে অনেক কু-বিশ্বাস, বিকৃত আকীদা। তার কাছে যে কোন কারণে যাওয়া নিষেধ। এ খুতবাতে সে বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।

এটি একটি ফতোয়া, যাতে বলা হয়েছে যাদুকর গনকদের কাছে যাওয়ার নিষিদ্ধতা, যদিও তা যাদু মুকাবেলা করার জন্য হয়।

যাদু-টোনার ক্ষতি ব্যক্তি ও সমাজে অত্যন্ত মারাত্নক। এ জন্যই ইসলাম এ সকল কাজ-কর্ম নিষিদ্ধ করেছে। নবী কারীম সা. এ সম্পর্কে সতর্ক করেছেন। আল্লাহ তার কালামে এর ক্ষতি থেকে বেচে থাকার জন্য সূরা অবতীর্ণ করেছেন। এ বক্তৃতায় এ বিষয়টি তুলে ধরা হযেছে

যাদু-টোনা ও তার ক্ষতি থেকে সাবধানবানী। যাদুকরের সম্পর্ক হল গণক, জোতিষির সাথে। শয়তান এদের চালিকাশক্তি

যাদু এক অপরিচিত জগত: যাদুর হাকীকত, ইতিহাস ও তা থেকে বাচার উপায় সম্পর্কিত একটি বক্তব্য। (আঠার বছেরর কম বয়সী লোকেরা এটা যেন না শুনে)