- বাংলা আলোচক : প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
মুসলিম সমাজে বিবাহ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কিন্তু এ বিয়েতে কুরআন-সুন্নাহ বহির্ভূত নানা রকম বিজাতীয় কালচার আমাদের মুসলিম সমাজে প্রবেশ করেছে। তাই সম্মানিত আলোচক বিবাহের পূর্বে যুবক-যুবতীদের অবশ্য পালনীয় ও বর্জনীয় বিষয়ক বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন “বিবাহের পূর্বে যুবক-যুবতীদের অবশ্য পালনীয় ও বর্জনীয়” শীর্ষক এ অডিও লেকচারটিতে, যা মুসলিম যুবক-যুবতীদের জন্য দিক নির্দেশনামূলক শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে।
- বাংলা লেখক : মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী অনুবাদ : আব্দুল্লাহিল হাদী মু. ইউসুফ
ইসলামে বিয়ে মুসলিমের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, বিয়ের মাধ্যমে বর-কনের নবজীবন শুরু হয়, এর মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে অন্তরঙ্গতা সৃষ্টি হয়, পরিবার ও বংশধারা বিস্তার লাভ করে; কিন্তু অনেকেই বিয়েকে গতানুগতিক বিষয় হিসেবে দেখে থাকে, আবার পৃথিবীর এ উন্নতির যুগে এসে বিয়ের সাথে যোগ হচ্ছে যৌতুকের টানাপোড়ন, যা ইসলাম কখনো সমর্থন করে না। কেননা এ যৌতুকের সূত্র ধরেই এক সময় বিয়ের সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায় তখন তা পুনরায় প্রতিষ্ঠার জন্য অনেকেই মসজিদ মাদরাসার স্মরণাপন্ন হয়ে থাকে। জনাব ইকবাল কীলানী সাহেব তার লিখিত “বিবাহের মাসায়েল” নামক গ্রন্থে কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে বিয়ে সম্পর্কে সুন্দর আলোচনা করেছেন, যা পাঠে একজন বাংলাভাষী মুসলিম বিয়ে সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করে প্রচলিত রেওয়াজ থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে চেষ্টা করবে এবং সে অনুযায়ী জীবন গঠনে আগ্রহী হবে।
- বাংলা মুফতি : মুহাম্মাদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ অনুবাদ : জাকের উল্লাহ আবুল খায়ের সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
এ ফতওয়াটিতে সাময়িক বিবাহের বিধান আলোচনা করা হয়েছে। শরী‘আত এ বিবাহকে হারাম ঘোষণা করার পরও কিছু ভ্রান্ত দল ও গোষ্ঠী সেটার চর্চা করে যাচ্ছে। তারা তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করার জন্য কুরআনের কোনো কোনো আয়াতকে পেশ করে থাকে। এ ফতওয়াটিতে সেসব সন্দেহের নিরসন করা হয়েছে।
- বাংলা লেখক : এ কিউ এম মাসূম মজুমদার সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
নারী ও পুরুষদের মাহরাম অর্থাৎ যাদের সহিত বিবাহ বন্ধন হারাম এবং দেখা-সাক্ষাৎ জায়েয। এই রকম নারী ও পুরুষ কারা? আলোচ্য প্রবন্ধে ধারাবাহিকভাবে তা উল্লেখ করা হলো।
- বাংলা লেখক : আলী হাসান তৈয়ব সম্পাদনা : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী
এ নিবন্ধে আন্তধর্ম বিয়ে সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি এবং বাস্তবতা ও অভিজ্ঞতার আলোকে সমাজে এর নেতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
- বাংলা লেখক : আলী হাসান তৈয়ব সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
বিয়ের মাধ্যমে ছেলে-মেয়ে এক নব্য জগতে এবং এক নতুন জীবনে পা রাখে। তাতে অনেক কল্যাণ ও সৌন্দর্য থাকে, সুন্দরভাবে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত করতে পারলে যা দেখা যায়। আবার তাতে অনেক অপ্রিয় ও তিক্ত দিক রয়েছে যা জীবন দুর্বিষহ করে তুলতে পারে। তাই যথাযথ সংসার পরিচালনা ও উত্তরোত্তর উন্নতি করা শিখতে হবে। এ লক্ষ্যেই আলোচ্য নিবন্ধে সদ্যপরিণিত ছেলে-মেয়েদর জন্য কিছু অমূল্য উপদেশ তুলে ধরা হলো।
- বাংলা লেখক : আলী হাসান তৈয়ব সম্পাদনা : মো: আব্দুল কাদের
বিয়ের প্রস্তাব : করণীয় ও বর্জনীয়, বক্ষমাণ নিবন্ধে অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় কুরআন-সুন্নাহর আলোকে বিয়ের প্রস্তাবে করণীয় ও বর্জনীয় দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
- বাংলা লেখক : আলী হাসান তৈয়ব সম্পাদনা : মো: আব্দুল কাদের
বিয়ে : করণীয় ও বর্জনীয়, বক্ষমাণ নিবন্ধে অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় কুরআন-সুন্নাহর আলোকে বিয়ের করণীয় ও বর্জনীয় দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
- বাংলা লেখক : সানাউল্লাহ নজির আহমদ সম্পাদনা : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
হিল্লা বিয়া অর্থাৎ কোনো ব্যক্তি যখন তার স্ত্রীকে তিন তালাক দেয়, তখন স্ত্রী তার উপর হারাম হয়ে যায়, যতক্ষণ না স্ত্রী সে ব্যতীত অন্য স্বামীকে বিয়ে করে। যেমন আল্লাহ তার কুরআনে উল্লেখ করেছেন, যেরূপ এসেছে তার নবীর সুন্নতে এবং যার উপর সকল উম্মতের ঐক্যমত। কোন ব্যক্তি যখন এ নারীকে তালাক দেয়ার নিয়তে বিয়ে করে, যেন সে তার পূর্বের স্বামীর জন্য হালাল হয়, তখন এ বিয়ে হয় হারাম ও বাতিল। লেখক এ বইয়ে কুরআন ও হাদিসের দৃষ্টিতে হিল্লা বিয়া সম্পর্কে বিশদভাবে বর্ণনার প্রয়াস পেয়েছেন। প্রথমে তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদিস, অতঃপর এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ মুফতিদের কয়েকটি ফতোয়া ও তালাক সংক্রান্ত দু’টি আয়াত তাফসিরসহ উদ্ধৃত করেছেন। আশা করছি সকল শ্রেণির পাঠক এ থেকে বিশেষভাবে উপকৃত হবেন।
- বাংলা লেখক : মুহাম্মাদ ইসমাঈল জবীহুল্লাহ সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
ইসলামে বিবাহ বিধিবদ্ধ করার হিকমত, বৈবাহিক জীবনের প্রতি উৎসাহ দান এবং নারীদের মধ্যে কাদেরকে স্থায়ী অথবা সাময়িকভাবে বিবাহ করা হারাম -এসব বিষয়ে সুন্দর আলোচনা উঠে এসেছে বর্তমান প্রবন্ধে।
- বাংলা অনুবাদ : সানাউল্লাহ নজির আহমদ সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
কয়েকটি প্রশ্নের উত্তরে ফাতওয়াটি প্রদান করা হয়। প্রশ্নগুলো হলো: ১. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে বিয়ের সময় নারীরা কি স্বামীদের শর্ত দিত যে, অন্য কাউকে বিয়ে করা যাবে না? এটা কি হালাল বস্তুকে হারাম সাব্যস্ত করার মধ্যে শামিল হবে ? ২. স্বামী যদি তার স্ত্রীকে শর্ত দেয় যে, তার সাথে কাউকে বিবাহ করবে না, তবে তার এ ওয়াদা পুরো করা কি জরুরি? না তার জন্য দ্বিতীয় বিবাহ করার অধিকার রয়েছে? সে তার এ ওয়াদা বিবাহের বেশ কয়েক বছর পর করেছে। অর্থাৎ বিবাহের আকদের সময় এ জাতীয় ওয়াদা করে নি।
- বাংলা মুফতি : মুহাম্মাদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ অনুবাদ : মু. সাইফুল ইসলাম সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
একটি প্রশ্নের উত্তরে শাযইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ ফাতওয়াটি প্রদান করেন। প্রশ্নটি হল: যিনা-ব্যভিচারকারী পুরুষ অথবা নারী কি তাওবার পর বিবাহ করতে পারে ? আমি একজন মুসলিম নারী। আমি তিন বছর পূর্বে ইসলাম গ্রহণ করি। আমি এখনো শিখছি। আমার একটি প্রশ্ন আছে: আমি জেনেছি যে মুসলিম হওয়ার পর যদি অবৈধভাবে যৌনগমন করা হয় তাহলে ইসলামি পদ্ধতিতে বিবাহ করা যাবে না। কথাটা সঠিক কিনা জানতে চাই। যদি সঠিক হয় তাহলে যা অতীতে করেছি (এবং যার ওপর আমি লজ্জিত) তা শুদ্ধ করার উপায় কী ?
- বাংলা অনুবাদ : জাকের উল্লাহ আবুল খায়ের প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
একটি প্রশ্নের উত্তরে ফতোয়াটি দেয়া হয়েছে। প্রশ্নটি হল - সহবাসের পূর্বে যদি দোয়া ভুলে যাই, তাহলে শয়তান আমাদের সতর দেখে ফেলে, অথবা এ ধরণের কিছু ঘটে। এ শ্রুতি কী সঠিক ? আর আমি যদি স্ত্রীর সাথে খেলাধুলা করি এবং তার সতর দেখি, এ জন্য কী সহবাসের দোয়া বলা ওয়াযিব ?
- বাংলা মুফতি : আব্দুল্লাহ ইবন আব্দুররহমান আল-জিবরীন অনুবাদ : জাকের উল্লাহ আবুল খায়ের সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
ফাতওয়াটি একটি প্রশ্নের উত্তর। প্রশ্ন হলো: আমার চাচীর পক্ষ থেকে প্রশ্নটি উত্থাপন করছি। কেননা বিষয়টি তাকে খুবই উৎকণ্ঠিত করে তুলেছে। আর তা হল মানব প্রজন্মের শুরু প্রসঙ্গে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহর নবী আদম আলাইহিস সালামের কথা স্পষ্টাকারে এসেছে। জান্নাত থেকে পৃথিবীতে নেমে আসার কথাও স্পষ্ট বর্ণনায় রয়েছে। তবে আদম ও হাওয়া এ দুজনই যে কেবল মানব প্রজন্মের একমাত্র মাতা-পিতা ছিলেন তার কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা নেই। অর্থাৎ তারা দুজনই যদি পৃথিবী বক্ষে একমাত্র মানব হয়ে থাকেন তাহলে মানব প্রজন্ম তাদের পরে বংশবিস্তার করল কীভাবে? তবে কি বলব যে সে সময়ে ভাই-বোনে বিবাহ-শাদি বৈধ ছিল এবং এ ধরনের বিবাহ থেকেই সন্তান-সন্তুতি জন্ম নিয়েছে ?
معلومات المواد باللغة العربية
আইটেম সংখ্যা: 14
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা