- বাংলা লেখক : মো: আব্দুল কাদের সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
প্রবন্ধকার কুরআনুল কারীমের বর্ণনার আলোকে নূহ আলাইহিস সালামের পরিচয় এবং কিভাবে তিনি দাওয়াত দিয়েছেন তা তুলে ধরেছেন। আর তার জাতি তার দাও‘য়াতের জবাবে কি করেছিল তাও বর্ণিত হয়েছে।
- বাংলা আলোচক : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন যে, আদম আলাইহিস সালামের পর পৃথিবীতে বেশ কয়েকজন ভালো মানুষ ছিলেন। এর মধ্যে পাঁচজন ব্যক্তি ছিলেন যাদেরকে সবাই তাদের ভালোবাসতো। তাদের মৃত্যুর পর শয়তানের প্ররোচনায় প্রথমে তাদের চিত্র অংকন, অতঃপর পাথর খোদাই করে তাদের মূর্তি বানিয়ে তাদের পূজা শুরু করলো। তখন আল্লাহ তা‘আলা নূহ আলাইহিস সালামকে পাঠালেন। নূহ আলাইহিস সালাম তাদেরকে মূর্তি পূজা করতে নিষেধ করলেন, তার কথা শুনে ধনী ব্যক্তিবর্গ তাকে চুপ করতে বললেন, কিন্তু দরিদ্র দুর্বল লোকেরা তাঁর প্রতি ঈমান আনল। তিনি ৯৫০ বছর মানুষকে আল্লাহর পথে ডেকেছেন। কিন্তু অধিকাংশই আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে নি। তখন আল্লাহ তা‘আলা তাকে একটা নৌকা বানাতে নির্দেশ দিলেন, যা দেকে তার কাওমের লোকেরা উপহাস করছিল। নূহ আলাইহিস সালাম তার সাথীদের নিয়ে নৌকায় উঠলেন, বাকি যারা ছিল সবাই মহা প্লাবনে ডুবে মারা গেলেন।
- বাংলা আলোচক : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
আলোচ্য ভিডিওটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন, আদম আলাইহিস সালাম ছিলেন প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী। আল্লাহ তা‘আলা মাটি দিয়ে তাকে সৃষ্টি করেছেন এবং তার (আদম) থেকে সকল মানুষকে সৃষ্টি করেছেন, আর বিবি হাওয়া আলাইহাস সালামকে সৃষ্টি করেছেন তার (আদম) পাঁজর থেকে। অতঃপর তাদেরকে প্রবেশ করালেন জান্নাতে এবং তাদেরকে বললেন যা ইচ্ছা খেতে পারো, কিন্তু ঐ গাছটির নিকটেও যেও না। কিন্তু শয়তান তাদেরকে বিভ্রান্ত করলো, ফলে তারা আল্লাহর নিষেধ উপেক্ষা করে ঐ গাছের ফল ভক্ষন করলেন। আল্লাহর আদেশ অমান্য করার কারণে তিনি তাদেরকে জান্নাত থেকে বের করে দিলেন। তারা পৃথিবীতে আগমন করলেন। অতঃপর আদম আলাইহিস সালাম আল্লাহর কাছ থেকে কিছু শিখে নিলেন এবং তা আমল করলেন। ফলে আল্লাহ তাদের ক্ষমা দিলেন। এরপর থেকে তাদের থেকে একের পর এক সন্তান আসল। পৃথিবীতে সকল মানুষ তার সন্তান। তাই মানুষকে বলা হয় বনী আদম।
- বাংলা আলোচক : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
আলোচ্য অডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন যে, আদম আলাইহিস সালামের পর পৃথিবীতে বেশ কয়েকজন ভালো মানুষ ছিলেন। এর মধ্যে পাঁচজন ব্যক্তি ছিলেন যাদেরকে সবাই তাদের ভালোবাসতো। তাদের মৃত্যুর পর শয়তানের প্ররোচনায় প্রথমে তাদের চিত্র অংকন, অতঃপর পাথর খোদাই করে তাদের মূর্তি বানিয়ে তাদের পূজা শুরু করলো। তখন আল্লাহ তা‘আলা নূহ আলাইহিস সালামকে পাঠালেন। নূহ আলাইহিস সালাম তাদেরকে মূর্তি পূজা করতে নিষেধ করলেন, তার কথা শুনে ধনী ব্যক্তিবর্গ তাকে চুপ করতে বললেন, কিন্তু দরিদ্র দুর্বল লোকেরা তাঁর প্রতি ঈমান আনল। তিনি ৯৫০ বছর মানুষকে আল্লাহর পথে ডেকেছেন। কিন্তু অধিকাংশই আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে নি। তখন আল্লাহ তা‘আলা তাকে একটা নৌকা বানাতে নির্দেশ দিলেন, যা দেকে তার কাওমের লোকেরা উপহাস করছিল। নূহ আলাইহিস সালাম তার সাথীদের নিয়ে নৌকায় উঠলেন, বাকি যারা ছিল সবাই মহা প্লাবনে ডুবে মারা গেলেন।
- বাংলা আলোচক : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
আলোচ্য অডিওটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন, আদম আলাইহিস সালাম ছিলেন প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী। আল্লাহ তা‘আলা মাটি দিয়ে তাকে সৃষ্টি করেছেন এবং তার (আদম) থেকে সকল মানুষকে সৃষ্টি করেছেন, আর বিবি হাওয়া আলাইহাস সালামকে সৃষ্টি করেছেন তার (আদম) পাঁজর থেকে। অতঃপর তাদেরকে প্রবেশ করালেন জান্নাতে এবং তাদেরকে বললেন যা ইচ্ছা খেতে পারো, কিন্তু ঐ গাছটির নিকটেও যেও না। কিন্তু শয়তান তাদেরকে বিভ্রান্ত করলো, ফলে তারা আল্লাহর নিষেধ উপেক্ষা করে ঐ গাছের ফল ভক্ষন করলেন। আল্লাহর আদেশ অমান্য করার কারণে তিনি তাদেরকে জান্নাত থেকে বের করে দিলেন। তারা পৃথিবীতে আগমন করলেন। অতঃপর আদম আলাইহিস সালাম আল্লাহর কাছ থেকে কিছু শিখে নিলেন এবং তা আমল করলেন। ফলে আল্লাহ তাদের ক্ষমা দিলেন। এরপর থেকে তাদের থেকে একের পর এক সন্তান আসল। পৃথিবীতে সকল মানুষ তার সন্তান। তাই মানুষকে বলা হয় বনী আদম।
- বাংলা
- বাংলা
এটি মূলত ১২ শাওয়াল ১৪৩৫ হি. মক্কার মসজিদে হারামে প্রদত্ত জুমার খুতবার অনুবাদ। এতে নবী ইউনুস ‘আলাইহিস সালামের ঘটনা, তা থেকে গ্রহণীয় শিক্ষা ও উপদেশ, বিশেষত আল্লাহর পথে মানুষকে ডাকার ক্ষেত্রে কষ্ট সহ্য করা, ধৈর্যধারণ করা এবং সুখে-দুখে সব সমস্যার সমাধানে আল্লাহর অভিমুখী হওয়া ইত্যাদি বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।
- বাংলা লেখক : মো: আব্দুল কাদের সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
নবী-রাসূলদের কাহিনীর মধ্যে অনেক শিক্ষা বিদ্যমান। তা থেকে তারাই শিক্ষা নিতে পারে যাদেরকে আল্লাহ তা‘আলা সে শিক্ষা নেওয়ার তাওফীক দান করেন। তাদের কাহিনীতে ফুটে উঠেছে তাওহীদপন্থীদের অবস্থা ও তাদের বিরোধীদের অবস্থান। কিভাবে তাদের কাউকে আল্লাহ নাজাত দিয়েছেন, আর অন্যদের কিভাবে ধ্বংস করেছেন। এ কাহিনীর শিক্ষাগুলো জানার মাধ্যমে যে কোনো লোকের পক্ষে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও শাস্তি কোথায় রয়েছে তা জানা সম্ভব হবে। এ প্রবন্ধে সেসব শিক্ষা থেকে কিছু কিছু শিক্ষা তুলে ধরা হয়েছে।
- বাংলা অনুবাদ : সানাউল্লাহ নজির আহমদ সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
আল্লাহ্ তা’আলা "كن" শব্দ বললেই যা ইচ্ছা একসঙ্গে সৃষ্টি হয়ে যায়, কিন্তু আদমের ক্ষেত্রে এরূপ করা হয়নি কেন, কেন তাকে বিভিন্নধাপে সৃষ্টি করা হয়েছে? এ ফতোয়ায় তার উত্তর প্রদান করা হয়েছে।
- বাংলা অনুবাদ : সানাউল্লাহ নজির আহমদ সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
জনৈক নাস্তিকের প্রশ্ন: “কেন আল্লাহ আদম সৃষ্টির দীর্ঘ বিরতির পর হাওয়াকে সৃষ্টি করেছেন, অথচ তিনি জানতেন আদমের সঙ্গীর প্রয়োজন আছে? যদি তিনি সবকিছু জানেন, তাহলে কেন তাদের দু’জনকে একসঙ্গে সৃষ্টি করেননি”? অত্র ফতোয়ায় তার উত্তর প্রদান করা হয়েছে।
- বাংলা মুফতি : মুহাম্মাদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ অনুবাদ : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া সম্পাদনা : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
ফতোয়াটিতে ইবরাহীম আলাইহিস সালাম কর্তৃক তাঁর কোন ছেলেকে কুরবানী দেওয়া হয়েছিল তা প্রমাণসহ তুলে ধরা হয়েছে এবং সাব্যস্ত করা হয়েছে যে যাকে কুরবানী দেওয়া হয়েছিল তিনি হচ্ছেন, ইসমা‘ঈল আলাইহিস সালাম। ইয়াহূদী ও নাসারাদের কর্তৃক ইসহাক আলাইহিস সালাম হওয়ার দাবী এক অসার ও অসত্য দাবী।
- বাংলা লেখক : মো: আব্দুল কাদের সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
প্রবন্ধটিতে মূসা আলাইহিস সালামের ব্যক্তিত্ব, তাঁর দা‘ওয়াহ এর পদ্ধতি ও কার্যক্রম এবং তাঁর দাওয়াত থেকে প্রাপ্ত শিক্ষণীয় বিষয়সমূহ স্থান পেয়েছে।
- বাংলা আলোচক : চৌধুরী আবুল কালাম আজাদ
ইউসুফ আলাইহিস সালামের কাহিনী, যা আল কুরআনে বর্ণিত হয়েছে সবিস্তারে, আমাদের সামনে হাজির করেছে চারিত্রিক ও আদর্শিক বলিষ্ঠতার উজ্জ্বল উদাহরণ। অডিওটিতে এ বিষয়টি ব্যাখ্যা করা করা হয়েছে।
- বাংলা মুফতি : আব্দুল্লাহ ইবন আব্দুররহমান আল-জিবরীন অনুবাদ : জাকের উল্লাহ আবুল খায়ের সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
ফাতওয়াটি একটি প্রশ্নের উত্তর। প্রশ্ন হলো: আমার চাচীর পক্ষ থেকে প্রশ্নটি উত্থাপন করছি। কেননা বিষয়টি তাকে খুবই উৎকণ্ঠিত করে তুলেছে। আর তা হল মানব প্রজন্মের শুরু প্রসঙ্গে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহর নবী আদম আলাইহিস সালামের কথা স্পষ্টাকারে এসেছে। জান্নাত থেকে পৃথিবীতে নেমে আসার কথাও স্পষ্ট বর্ণনায় রয়েছে। তবে আদম ও হাওয়া এ দুজনই যে কেবল মানব প্রজন্মের একমাত্র মাতা-পিতা ছিলেন তার কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা নেই। অর্থাৎ তারা দুজনই যদি পৃথিবী বক্ষে একমাত্র মানব হয়ে থাকেন তাহলে মানব প্রজন্ম তাদের পরে বংশবিস্তার করল কীভাবে? তবে কি বলব যে সে সময়ে ভাই-বোনে বিবাহ-শাদি বৈধ ছিল এবং এ ধরনের বিবাহ থেকেই সন্তান-সন্তুতি জন্ম নিয়েছে ?
- বাংলা আলোচক : চৌধুরী আবুল কালাম আজাদ
ইউসুফ আলাইহিস সালামের কাহিনী, যা আল কুরআনে বর্ণিত হয়েছে সবিস্তারে, আমাদের সামনে হাজির করেছে চরিত্রিক ও আদর্শিক বলিষ্ঠতার উজ্জ্বল উদাহরণ। অডিওটি এ বিষয়টির ব্যাখ্যায় একটি সার্থক প্রয়াস।
معلومات المواد باللغة العربية
আইটেম সংখ্যা: 15
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা