প্রশ্ন: আমি দুবাই বসবাস করি, আমাদের আশে-পাশে অনেক শিয়া রয়েছে, তাদের সর্বদা বলতে শুনি: মুাহর্রমের নয় ও দশ তারিখে শিয়াদের কর্মকাণ্ড হুসাইনের প্রতি তাদের মহব্বতের বহিঃপ্রকাশ। তাতে কোনো সমস্যা নেই ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকে, যেমন ইতোপূর্বে পুত্র ইউসুফকে হারিয়ে ইয়াকূব আলাইহিস সালাম দুঃখ প্রকাশ করেছেন। অতএব, আমাদেরকে শিয়াদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জানিয়ে বাধিত করবেন, আরও বলবেন বুকে আঘাত করার বিধান কী?
আশুরাকে ঘিরে ইসলামী আদর্শ ও জাহিলি কীর্তিকলাপ: আশুরা ইসলামে একটি সম্মানিত দিন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হিজরতের পূর্বে ও পরে এ দিনের সাওম পালন করতেন। কারণ, এ দিনে আল্লাহ তা‘আলা মূসা আলাইহিস সালাম ও তার জাতিকে ফির‘আউনের কবল থেকে রক্ষা করেছিলেন। এটিই হচ্ছে এ দিনের মর্যাদার মূল কথা। কিন্তু শিয়ারা এ দিনে যেসব অনুষ্ঠান ও কর্মকাণ্ড করে থাকে তা কখনো ইসলামে অনুমোদিত নয়। আলোচ্য প্রবন্ধে লেখক তা বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।
ফতোয়া প্রদানকারী এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, মীলাদুন্নবী অনুরূপ অন্যান্য বিদআতি অনুষ্ঠানসমূহকে ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধন সুদৃঢ় করা, নতুন প্রজন্মের মাঝে পরস্পর সম্পর্ক সৃষ্টি করা, দ্বীনের প্রতি তাদের গর্ব ও আত্মসম্মান বৃদ্ধি করা এবং সন্তানদের চরিত্র ও আচরণের উপর প্রভাব সৃষ্টিকারী বিধর্মীদের মনগড়া উৎসব যেমন ভালবাসা দিবস ইত্যাদি থেকে সুরক্ষার উদ্দেশ্যে মীলাদুন্নবী উদ্যাপন করা বিদআত ও হারাম।
বর্তমান মি‘রাজকে কেন্দ্র করে মুসলিম সমাজে নানা রকম বিদ‘আত প্রচলন রয়েছে। মি‘রাজ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন সেমিনার-সিম্পোজিয়াম, আলোচনা সভা, দো‘আ, মীলাদ, ওয়াজ মাহফিল ইত্যাদি অনুষ্ঠানে শবে মি‘রাজের গুরুত্ব ও ফযীলত সম্পর্কে বহু বানোয়াট কল্প-কাহিনী ও ভিত্তিহীন জাল-মওদূ‘ হাদীসের বর্ণনা শোনা যায়, যার সাথে কুরআন ও সুন্নাহর কোনো সম্পর্ক নেই। “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মিذরাজ পর্ব-৩” এ ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক হাফেজ মুহাম্মদ রশীদ মি‘রাজ উপলক্ষে পালিত উল্লিখিত বিদ‘আত সম্পর্কে আলোচনা তুলে ধরেছেন।
মি‘রাজ হলো নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিস্ময়কর মু‘জিজা এবং সত্য রাসূল হওয়ার জন্য একটি বড় নিদর্শন ও শ্রেষ্ঠত্বের এক অকাট্য দলীল। মি‘রাজের অন্যতম প্রধান অর্জন হচ্ছে পাঁচ ওয়াক্ত ফরয সালাত। “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মি‘রাজ পর্ব-২” এ ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক হাফেয মুহাম্মদ রশীদ মি‘রাজে গমনের যাবতীয় ঘটনাবলী কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে উল্লেখ করেছেন।
মি‘রাজ হলো নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিস্ময়কর মু‘জিজা এবং সত্য রাসূল হওয়ার জন্য একটি বড় নিদর্শন ও শ্রেষ্ঠত্বের এক অকাট্য দলীল। “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মি‘রাজ পর্ব-১” এ ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক হাফেয মুহাম্মদ রশীদ মি‘রাজে গমনের যাবতীয় ঘটনাবলী কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে উল্লেখ করেছেন।
এটি মূলত জুমাবার মসজিদে প্রদত্ত জুমাপূর্ব আলোচনা। এতে কুরআন ও সুন্নাহর দৃষ্টিতে নির্মোহভাবে ঈদে মীলাদুন্নবী উদযাপন সম্পর্কে শরীয়তের অবস্থান বিস্তারিত উপস্থাপন করা হয়েছে।
মীলাদ মাহফিল পালন করা বিদআত, কারণ নবী সা. ও তার কোনো সাহাবী মীলাদ মাহফিল পালন করেননি, মুসলিমদের ঈদ দু’টি, তৃতীয় কোনো ঈদ নেই। অল্প আমলই উত্তম যদি সুন্নত মোতাবেক হয় এবং বিদআতী যিকর ও সুন্নতী যিকর ইত্যাদি বিষয়ে এ ভিডিওতে আলোচনা করা হয়েছে।
মীলাদ মাহফিল পালন করা বিদআত, কারণ নবী সা. ও তার কোনো সাহাবী মীলাদ মাহফিল পালন করেননি, মুসলিমদের ঈদ দু’টি, তৃতীয় কোনো ঈদ নেই। অল্প আমলই উত্তম যদি সুন্নত মোতাবেক হয় এবং বিদআতী যিকর ও সুন্নতী যিকর ইত্যাদি বিষয়ে এ ভিডিওতে আলোচনা করা হয়েছে।
মীলাদ মাহফিল পালন করা বিদআত, কারণ নবী সা. ও তার কোনো সাহাবী মীলাদ মাহফিল পালন করেননি, মুসলিমদের ঈদ দু’টি, তৃতীয় কোনো ঈদ নেই। অল্প আমলই উত্তম যদি সুন্নত মোতাবেক হয় এবং বিদআতী যিকর ও সুন্নতী যিকর ইত্যাদি বিষয়ে এ ভিডিওতে আলোচনা করা হয়েছে।
মীলাদ মাহফিল পালন করা বিদআত, কারণ নবী সা. ও তার কোনো সাহাবী মীলাদ মাহফিল পালন করেননি, মুসলিমদের ঈদ দু’টি, তৃতীয় কোনো ঈদ নেই। অল্প আমলই উত্তম যদি সুন্নত মোতাবেক হয় এবং বিদআতী যিকর ও সুন্নতী যিকর ইত্যাদি বিষয়ে এ ভিডিওতে আলোচনা করা হয়েছে।
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্ম দিবস পালনের বিধান কি, সেটা কারা প্রথম প্রচলন করেছে, যার এ দিবস পালন করে তাদের সন্দেহগুলো কি, এ ব্যাপারে সক্ষিপ্তাকারে বর্ণনা এ পুস্তিকাটিতে স্থান পেয়েছে।
লন্ডন ভিত্তিক এস টিভির জনপ্রিয় অনুষ্ঠান Islam Essentials এর ৪৮তম পর্ব, যাতে ঈসা আ. এর অলৌকিক জন্ম সম্পর্কে প্রকৃত সত্য এবং ক্রিসমাস পালনের ব্যাপারে আমাদের করণীয় তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়াও জীবনঘনিষ্ঠ নানা বিষয়ের প্রশ্নের উত্তর স্থান পেয়েছে এতে।
বক্ষমাণ পুস্তিকায় যিলহজের প্রথম তের দিনের করণীয় ও বিধি-বিধান সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। প্রথম দশ দিন, আইয়ামে তাশরীক ও হজ-উমরা সংক্রান্ত বহু প্রয়োজনীয় বিষয় সন্নিবেশিত হয়েছে।
এ নিবন্ধে নববর্ষসহ বিজাতীয় নানা অনুষ্ঠানগুলো উৎযাপন করা, তাতে অংশ গ্রহণ করা কিংবা তার প্রতি সমর্থন জানানোর নিষেধাজ্ঞা কুরআন, সুন্নাহ ও আদর্শ পূর্বসূরিদের দৃষ্টিতে প্রমাণ করা হয়েছে।
আমাদের দেশে বারো মাস জুড়ে বিভিন্ন উৎসব, অনুষ্ঠান, বিশেষ ইবাদত ও দোয়ার আয়োজন করা হয়, ইসলামের দৃষ্টিতে যার অধিকাংশই বিদআত ও পরিত্যাজ্য। সেসব অনুষ্ঠানের কোনটি সুন্নত ও কোনটি বিদআত লেখক এ বইয়ে তার বিস্তারিত আলোচনা পেশ করেছেন।
প্রশ্নোত্তর : সহিহ মুসলিম ও আবুদাউদের হাদিসের উপর ভিত্তি করে মীলাদুন্নবীর দিন সিয়াম পালন করা কি বৈধ ? অনুরূপ এসব হাদিসের আলোকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুকরণে জিনের জন্ম দিন উপলক্ষে সিয়াম পালন করা বৈধ ? আশা করছি বিষয়টি স্পষ্ট করবেন।