বিষয়ভিত্তিক ক্যাটাগরি

معلومات المواد باللغة العربية

শির্ক ও এর ভয়াবহতা

আইটেম সংখ্যা: 5

  • বাংলা

    MP3

    প্রকৃত ইসলাম ধর্ম আল্লাহর সাথে অংশীদার স্থাপন করা হতে সতর্ক করে।

  • বাংলা

    MP3

    এ অডিওটিতে আলোচনা করা হয়েছে:- শির্ক হলো সবচেয়ে বড় গুন্নাহ। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলা সবকিছুর গুনাহ মাফ করে দিবেন কিন্তু শির্কের গুনাহ মাফ করবেন না। এ থেকে পরিত্রাণের উপায় হলো খালেস তাওবা করা। এ জন্য মুসলিম হিসেবে শির্ক কী এটি ভালো করে জানতে হবে। আমাদের সমাজে অনেক শির্কী কর্মকাণ্ড রয়েছে, যার মাধ্যমে মানুষ পথভ্রষ্ট হয়ে জাহান্নামের দিকে ধাবিত হচ্ছে। যারা শিরক করবে এ দুনিয়াতে ও পরকালের জীবনে তারা চিরদিন জাহান্নামে থাকবে। তাদের কোনো সাহায্যকারী থাকবে না। আল্লাহ তা‘আলা মুশরিকদের জন্য জান্নাত হারাম করেছেন।

  • বাংলা

    MP3

    শিরক : প্রকার ও কুফল : আল্লাহর ইবাদতের জন্যেই মানুষের পৃথিবীতে আগমন। মানুষের ইবাদত পাওয়ার একমাত্র উপযুক্ত হচ্ছেন আল্লাহ। এ ক্ষেত্রে আল্লাহর সমকক্ষ নির্ধারণ করার নাম হচ্ছে শিরক। শিরক মারাত্মক গুনাহ। কারণ এর মাধ্যমে সৃষ্টিকে স্রষ্টার সাথে তুলনা করা হয়। যা সবচেয়ে বড় যুলুম। শিরক আল্লাহ ক্ষমা করবেন না বলে ঘোষণা করেছেন। শিরকের মাধ্যমে পূর্বের কৃতসব আমল বিনষ্ট হয়ে যায়। শরয়ী নিরাপত্তা আর থাকে না। শিরক দুই প্রকার। বড় শিরক যার মাধ্যমে ঈমান নষ্ট হয়ে যায়। আল্লাহর সাথে অন্যের ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে বড় শিরক সাধিত হয়। অন্যটি হচ্ছে ছোট শিরক। এর মাধ্যমে ঈমান নষ্ট হয় না ঠিক কিন্তু ত্রুটিযুক্ত হয় আর এটি বড় শিরক পর্যন্ত পৌছার মাধ্যম।

  • বাংলা

    MP3

    ইসলামী বিশ্বাস ও আকীদার প্রধানতম শত্রু শিরক। ভাবনা ও বিশ্বাসের গলি-ঘুপচিতে শিরক কিভাবে বাসা বাঁধে, তা সাধারণ বিশ্বাসীদের অজানা। সেই অজানাকে জানার আলোয় স্পষ্ট করে তোলার প্রয়াস এ অডিওটি।

  • বাংলা

    MP3

    ‘সব শির্কের মূল কারণ ও সর্বপ্রথম দাওয়াতের বিষয়’ শীর্ষক আলোচ্য অডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর শির্ক ও তার ভয়াবহতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন। ইসলামের প্রথম কথা হলো আল্লাহর একত্ববাদ যাকে তাওহীদ বলে। এর বিপরীত হচ্ছে শির্ক, যার অর্থ অংশিদারত্ব। শির্ক হচ্ছে সবচেয়ে বড় গুনাহ। আল্লাহ তা‘আলা তা কখনো ক্ষমা করবেন না, অন্যান্য গুনাহ আল্লাহ ইচ্ছে করলে ক্ষমা করে দিবেন। কারো অন্তরে, কথায়স অথবা কর্মে যদি শির্ক থাকে তাহলে তার সব আমল বাতিল হয়ে যাবে। তাওবা না করে যদি মারা যায় তাহলে চিরস্থায়ী জাহান্নামে যেতে হবে। তাই সত্যিকারের তাওহীদে বিশ্বাস ও শির্ক থেকে বেঁচে থাকা ব্যতীত জান্নাত হাসিল করা সম্ভব নয়। এতএব, আমাদেরকে আকীদার ক্ষেত্রে শির্কমুক্ত তাওহীদপন্থী এবং আমলের ক্ষেত্রে বিদ‘আতমুক্ত সুন্নাতপন্থী হতে হবে।