দাওয়াহ ও দা‘ঈ

এই সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধে ইব্রাহীম, মূসা, ঈসা আলাইহিমুস সালাম এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কীভাবে ‘ইবাদত করতেন— তার বর্ণনা রয়েছে। মূলত তাদের ইবাদত একই রকম ছিল— এ কথাটিই তুলে ধরা হয়েছে।

প্রবন্ধকার কুরআনুল কারীমের বর্ণনার আলোকে নূহ আলাইহিস সালামের পরিচয় এবং কিভাবে তিনি দাওয়াত দিয়েছেন তা তুলে ধরেছেন। আর তার জাতি তার দাও‘য়াতের জবাবে কি করেছিল তাও বর্ণিত হয়েছে।

এ নিবন্ধে তাকওয়ার ইহাকালীন ও পরকালীন গুরুত্বপূর্ণ কতক উপকারিতার বর্ণনা দেয়া হয়েছে।

যে ধর্মের নামেই রয়েছে শান্তির সুবাস, যে ধর্মের নবীকেই প্রেরণ করা হয়েছে জগতবাসীর জন্য শান্তি ও রহমত স্বরূপ, সে ধর্ম সম্পর্কে সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের অভিযোগ তোলা হয় একান্তই বিদ্বেষপ্রসূতভাবে। ইসলাম বিদ্বেষী ভাইদের অপ্রচারে যাতে সরলমনা মুসলিম ভাই-বোনেরা বিভ্রান্ত না হন, তাই পবিত্র কুরআনে এদু’টি শব্দ কতভাবে এসেছে তা আলোচনা করে এ ব্যাপারে ইসলামের অবস্থান তুলে ধরার প্রয়াস চেষ্টা করা হয়েছে এ নিবন্ধে ।

বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে আল কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে কল্যাণের পথ প্রদর্শন ও হেদায়াতের দিকে আহ্বানের ফজিলত বর্ণিত হয়েছে।

একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ যাতে আলোচিত হয়েছে ইসলামে মানবাধিকারের আদর্শিক ভিত্তি,বিভিন্ন জাতির মানবাধিকার বিষয়ক ধারণার ক্রমোন্নতি,মানাবধিকারের ক্ষেত্রে মানুষের দেয়া থিউরিসমূহের ত্রুটি ও এ ক্ষেত্র ইসলামি ভাবধারার পূর্ণাঙ্গতা,ভারসাম্য ও জীবন ও জগতের স্বচ্ছ প্রকৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণতা।

প্রবন্ধটিতে নিম্নের পয়েন্টগুলো সম্পর্কে কুরআনে বর্ণিত আয়াতসমূহ উল্লখ করা হয়েছে : ১-ইহতিসাবের অর্থ ২- বিপদে ধৈর্যধারণের সময় ইহতিসাব ৩- নেক আলমের সময় ছাওয়াবের আশা করা।

মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ তোমরা সবাই আদম সন্তান আর আদমকে বানানো হয়েছে মাটি দ্বারা। সুতরাং মানুষে মানুষে কোন ভেদাভেদ নেই। হ্যাঁ যে মানুষ মানবতাবোধের অধিক মর্যাদা দিয়ে মানব তথা সৃষ্টির সেবার মাধ্যমে মহান স্রষ্টার নির্দেশ অধিক পালন করবে, সে আল্লাহর কাছে অধিক মর্যাদার অধিকারী হবে।

বিশ্ব মানবতার জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে মিশন নিয়ে এসেছিলেন তারই নানা দিক এ প্রবন্ধে তুলে ধরা হয়েছে।.

ইসলাম, ইসলামের মৌলিক বিষয় ও স্তম্ভসমূহ, ইসলামের সৌন্দর্য ও উদ্দেশ্য বিষয়ে এটি একটি সংক্ষিপ্ত অথচ পূর্ণাঙ্গ পরিচিতি। ইসলাম বুঝতে আগ্রহী অথবা ইসলাম গ্রহণে ইচ্ছুক যে কোনো ব্যক্তির জন্য এই পরিচিতি দিকনির্দেশক হিসেবে কাজ করবে।

যে ব্যক্তি আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান অনুযায়ী ফয়সালা করা ওয়াজিব মনে না করে সে কাফির, বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে বিষয়টি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরা হয়েছে।

আমি মুসলিম

ফিতরাত যে অধিকারের প্রতি আহ্বান করে তার সারসংক্ষেপ: ভাষান্তরিত একটি লিফলেট যেটি আল্লামা ইবনু উছাইমিন (রহঃ) এর কিতাব "যে অধিকারের দিকে ফিতরাত আহ্বান করে" থেকে সংক্ষিপ্ত করেছেন শায়খ ড. হাইছাম সারহান। এটি ইসলামি শরীয়তের মানদন্ডে অধিকার সম্বলিত বর্ণনার গুরুত্বপূর্ণ একটি কিতাব। শুরু করেছেন অধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি দিয়ে, সেটি হল সৃষ্টিকর্তা সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালার অধিকার। অতপর সৃষ্টিজীবের অধিকার এবং তাদের মধ্যে অধিক গুরুত্বপূর্ণ হলেন মুহাম্মদ (সঃ)

ইসলাম মহিলাদের শিক্ষা-দীক্ষা ও প্রশিক্ষনের ব্যাপারে গুরুত্ব দিয়েছে। পিতা-মাতাকে মেয়ে সন্তানের ব্যাপারে এ সব বিষয়ে যত্নবান হওয়ার উৎসাহ দিয়ে তার সওয়াব বর্ণনা করেছে। বস্তুত মেয়েরা শিক্ষিত হলে তার দুনিয়াবী উপকারও রয়েছে। এর দ্বারা পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র উপকৃত হয়। কারণ শিক্ষিত মা অর্থই শিক্ষিত সন্তান। তাই এ প্রবন্ধে মহিলাদের শিক্ষিত করে তোলার গুরুত্ব ও সে ব্যাপারে কিছু দিক-নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

এ নিবন্ধে আল-কুরআনুল কারীম ও সুন্নাহের আলোকে মানবাধিকারের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নানাবিধ ইতিবাচক ভূমিকা ও অবদান তুলে ধরা হয়েছে, যা সব যুগের সকল মানুষের জন্য অনুসরণীয়।

“ইসলামে ‘তাকওয়া’র স্বরূপ ও সমাজ জীবনে এর প্রভাব” শীর্ষক প্রবন্ধটিতে তাকওয়ার অর্থ, গুরুত্ব, তত্ত্ব ও প্রকৃত তথ্য সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। কুরআন কারীমে যে যে অর্থে তাকওয়া শব্দটি এসেছে, তার প্রতিও ইঙ্গিত করা হয়েছে। সব শেষে সমাজ জীবনে তাকওয়ার প্রভাব বর্ণিত হয়েছে।

বর্তমানযুগে মুসলিমবিশ্বে এমন অনেক যুবা ও তরুণ রয়েছে যারা আধুনিক বস্তুবাদী সভ্যতার সন্তানদের অনুকরণ-অনুসরণ, বিশেষ করে তাদের স্থূল চাকচিক্যময় জীবন,খেল-তামাশা ইত্যাদির অনুসরণ করে নিজেদেরকে মর্যাবান করছে বলে ভাবছে। অথচ তারা নিজেদের প্রকৃত মর্যাদা ও সম্মান ইসলাম ব্যতীত কোথাও খুঁজে পাবে না। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়টির প্রতিই আলোকপাত হয়েছে।

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন শেষ নবী ও রাসূল। তিনি প্রেরিত হয়েছেন জগৎবাসীর জন্য আদর্শ ও রহমত হিসেবে। তাঁর আবির্ভাবের সময় থেকে কিয়ামত পর্যন্ত বিশ্বাস ও আচরণের সকল ক্ষেত্রে একমাত্র তাঁকেই অনুসরণ করে চলতে হবে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধটি এসব বিষয়কে কেন্দ্র করেই সাজানো।

ইসলাম তার জন্মলগ্ন থেকেই নানা ধরনের ষড়যন্ত্র ও প্রতিকূল পরিবেশে মুখোমুখি হয়ে আসছে। তবে সকল ষড়যন্ত্র ও প্রতিকূলতাকে পেছনে ফেলে ইসলাম এগিয়ে গেছে বিজয়ী বেশে, মাথা উঁচু করে। বর্তমান প্রবন্ধে ইসলামের এই শাশ্বত বিজয়কেই সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে।

বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে তাওবার সংজ্ঞা, তাওবার শর্ত ও ফলাফল এবং মানবজীবনে পাপ ও গোনাহের প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।