- আল-কুরআনুল কারীম
- সুন্নাহ
- আকীদা
- তাওহীদ
- ইবাদত ও এর প্রকারসমূহ
- দাওয়াহ ও ইসলামী সংস্কৃতি
- ঈমান
- ঈমানের বিবিধ মাসআলা
- আল-ইহসান
- কুফরী
- নিফাক/মুনাফেকী
- শির্ক ও এর ভয়াবহতা
- বিদ‘আত
- সাহাবীগণ ও নবী পরিবার
- ওসিলা গ্রহণ
- ওলী ও তাদের কেরামত
- জিন্
- সম্পর্ক স্থাপন ও সম্পর্কচ্ছেদ
- আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আত
- বিভিন্ন ধর্মমত ও দ্বীন
- বিভিন্ন ফির্কা, মতবাদ ও ধর্ম
- ইসলামের দাবীদার বিভিন্ন ফিরকা ও উপদল
- আধুনিক বুদ্ধিবৃত্তিক মতবাদসমূহ
- ফিকহ ও এর নানা শাস্ত্র
- ইবাদাতের ফিকহ
- তাহারাত বা পবিত্রতা
- সালাত বা নামায
- জানাযা
- যাকাত
- রোযার বিধি-বিধান ও এতদসংক্রান্ত বিষয়াদি সংক্রান্ত ফাইল
- হজ ও উমরা
- জুম‘আর খুতবার বিধি-বিধান
- অসুস্থ ব্যক্তির সালাত
- মুসাফিরের সালাত
- বিভিন্ন উপলক্ষ্যে আদায়কৃত নামায
- ফিকহুল মু‘আমালাত বা অর্থনৈতিক লেন-দেন বিষয়ক ফিকহ
- শপথ ও মান্নত
- পরিবার বিষয়ক ফিকহ
- চিকিৎসা, ঔষধ ও শরীয়ত অনুমোদিত ঝাড়-ফুঁক
- খাবার ও পানীয়
- অপরাধসমূহ
- মামলা ও বিচারিক ফিকহ
- জিহাদ
- সম-সাময়িক বিষয়ের ফিকহ
- সংখ্যালঘু মুসলিম বিষয়ক ফিকহ - ফিকহুল আকাল্লিয়াত
- ইসলামী রাজনীতি
- ফিকহের মাযহাবসমূহ
- ফতোয়া
- উসূলুল ফিকহ
- ফিক্বহের বইসমূহ
- ইবাদাতের ফিকহ
- সৎকর্ম ও আনুগত্যের ফযিলত এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি
- ইবাদাতের ফযীলতসমূহ
- উত্তম চরিত্রের ফযীলতসমূহ
- আদব-আখলাক ও ওয়াজ-নসীহত
- ইসলামী আদব বা শিষ্টাচার
- রাস্তা ও বাজারের আদাবসমূহ
- খাওয়া ও পান করার আদাবসমূহ
- আতিথিয়তার আদব (শিষ্টাচার)
- যিয়ারতের আদব (শিষ্টাচার)
- হাঁচির আদাবসমূহ
- বাজারের আদব (শিষ্টাচার)
- হাই তোলার আদব (শিষ্টাচার)
- অনুমতি চাওয়ার আদাবসমূহ
- পোষাকের আদাবসমূহ
- রোগীর দেখা-শুনা করার আদাবসমূহ
- ঘুম যাওয়া ও তা থেকে জাগ্রত হওয়ার আদাবসমূহ
- স্বপ্ন ও দুঃস্বপ্ন
- কথার আদব
- সফরের আদাবসমূহ
- মসজিদের বিধি-বিধান
- স্বপ্নের আদাবসমূহ
- দো‘আসমূহ
- আরবী ভাষা
সব আইটেম
আইটেম সংখ্যা: 1663
- বাংলা আলোচক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া আলোচক : আবুল কালাম আযাদ আল-মাদানী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
1- তাওহীদ হলো মহান আল্লাহ তা‘আলাকে এক বলে জানা, তাঁর কোনো শরীক নেই, একমাত্র তিনিই ইবাদতের উপযুক্ত –এ কথা বিশ্বাস করা ও মেনে নেওয়া। এ দুনিয়ার একমাত্র মালিক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলা, সব কিছুর মালিক ও পরিচালক একমাত্র তিনিই। তিনিই জীবনদাতা ও মরণদাতা বলে বিশ্বাস করা, আল্লাহকে ছাড়া অন্য কারো অতিপ্রশংসা করা যাবে না, কাউকে মালিক মানা যাবে না এটিই হলো তাওহীদের মূল কথা। 2- মানুষ সৃষ্টির একমাত্র উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর ইবাদত করা। একদিন মানুষ মারা যাবে, তারপর আল্লাহর কাছে সবকিছুর হিসাব দিতে হবে। কাফেররা মনে করে সবকিছু এমনি এমনি সৃষ্টি হয়েছে, আল্লাহর কোনো অস্তিত্ব নেই। পরকালে কাফেরদের ঈমান না আনার কারণে কঠিন ‘আযাব ভোগ করতে হবে এ নাফরমানীর কারণে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলা তা কুরআনে স্পষ্ট বর্ণনা করেছেন। সুতরাং আলোচক তাওহীদ কী ও তাওহীদের গুরুত্বের ওপর বিশদভাবে আলোচনা করেছেন।
- বাংলা আলোচক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া আলোচক : আবুল কালাম আযাদ আল-মাদানী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
এ লেকচারটিতে গোসল ও তায়াম্মুম করার পদ্ধতি নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাত মোতাবেক গোসল করা। গোসল করার পদ্ধতি: ১। মনে মনে সঙ্কল্প করে বিসমিল্লাহ বলবে। ২। অযু করবে তবে পা ধৌত করার কাজ গোসলের কাজ শেষ করার পর করবে। ৩। মাথার উপর ৩ বার পানি দিবে। ৪। সমস্ত শরীর ভালোভাবে ধৌত করবে। যখন পানি পাওয়া যাবে না তখন তায়াম্মুমের মাধ্যমে কীভাবে পবিত্রতা অর্জন করতে হবে তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং সর্বশেষে তায়াম্মুম করার পদ্ধতিসমূহ তুলে ধরা হয়েছে।
- বাংলা আলোচক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া আলোচক : আবুল কালাম আযাদ আল-মাদানী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
এ লেকচারটিতে সালাত আদায় করার পূর্বশর্ত তথা অযু করা পদ্ধতি নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। যেমন, ১। মনে মনে সংকল্প করে অযু শুরু করতে হবে। ২। বিসমিল্লাহ বলে অযু শুরু করবে। ৩। দুই হাতের কব্জি পর্যন্ত ৩ বার ধৌত করতে হবে। ৪। মুখে ও নাকে ৩ বার পানি দিয়ে কুলি বা পানি প্রবেশ করিয়ে ভালো ভাবে পরিষ্কার করতে হবে। ৫। মুখমণ্ডল ধৌত করা। ৬। দুই হাতের কনুই পর্যন্ত ৩ বার ধৌত করতে হবে। ৭। মাথা ১ বার মাসেহ করা। ৮। পায়ের গোড়ালি থেকে আঙুল পর্যন্ত ভালোভাবে পানি দিয়ে ধৌত করতে হবে। মূলকথা হলো পবিত্রতা অর্জন করতে হলে কুরআন ও হাদীসের যাবতীয় পদ্ধতি অনুসুরণ করতে হবে।
- বাংলা আলোচক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া আলোচক : আবুল কালাম আযাদ আল-মাদানী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
এ লেকচারটিতে সালাতের গুরুত্ব ও তাৎপর্য নিয়ে বিশদ আলোকপাত করা হয়েছে। সালাত হলো সকল খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকার প্রধান মাধ্যম। আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে এ সালাত মুসলিমদের জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মাধ্যমে প্রেরণ করেছেন। সালাত মুসলিমদের জীবনে অন্যতম একটি অংশ। আল্লাহ তা‘আলা সূরা আল-বাকারাতে বলেছেন “তোমরা সালাত প্রতিষ্ঠা কর, যাকাত আদায় কর এবং রুকুকারীদের সাথে রুকু কর।” আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেছেন, “সালাত সকল মন্দ কাজ থেকে দূরে রাখে।”
- বাংলা আলোচক : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
বিদ‘আতের সংজ্ঞা, নিষিদ্ধ বিদ‘আতের মূলনীতি ৩টি, বিধিবদ্ধ ধারা বা বিদ‘আত চেনার মূলনীতিসমূহ। ১। অত্যাধিক দুর্বল, মিথ্যা, জাল ও জয়িফ বক্তব্যের ভিত্তিতে যে ইবাদত করা হয়। ২। যে সকল ইবাদত মনগড়া, মতামত, খেয়াল খুশির ভিত্তি করে রচিত হয়। ৩। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে আমল ও ইবাদত থেকে বিরত ছিলেন (ইচ্ছা করেই করেন নি)। ৪। সালফে সালেহীনের পুরোভাগেই আছেন সাহাবীগণ, তাবে‘ঈগণ, তাবে-তবে‘ঈগণ। এ তিন প্রজন্মের লোকেরা যে কাজগুলো ছেড়ে দিয়েছেন সেটা অনুসরনীয় নয়।
- বাংলা লেখক : মুহাম্মাদ মর্তুজা ইবন আয়েশ মুহাম্মাদ প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
এই বয়ে ইসলাম ধর্মে সৎকর্ম কবুল হওয়ার শর্তাবলির উল্লেখ রয়েছে
- বাংলা লেখক : আব্দুল ‘আযীয ইবন আব্দুল্লাহ আল-জুহানী লেখক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া লেখক : মো: আব্দুল কাদের অনুবাদ : মো: আব্দুল কাদের সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
বৈধ ও অবৈধ অসীলা। এটি এমন এক কিতাব যেখানে লেখক জাহেলী যুগের লোকদের কর্ম-কাণ্ড সম্পর্কে আলোচনা করেছেন এবং নবী-রাসূলগণ যে সব বিষয়ে সতর্ক ও নিষেধ করেছেন যেমন, মৃতদের সুপারিশ ধরা ও তাদের ব্যক্তিসত্ত্বার অসীলা প্রদান এবং তাদের জন্য ইবাদত করা ইত্যাদি শরী‘আতনিষিদ্ধ রুসম-রেওয়াজ ও ভ্রান্ত আকীদা বিশ্বাসের ব্যাপারে কুরআন ও সুন্নাহর মতামত তুলে ধরেছেন।
- বাংলা লেখক : ইসমা‘ঈল ইবন উমার ইবন কাসীর অনুবাদ : জাকের উল্লাহ আবুল খায়ের সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
সূরা আত-তাওবাহ সর্বশেষ নাযিল হওয়া সূরাসমূহের অন্যতম। এ সূরার অপর নাম আল-ফাদ্বিহাহ। অর্থাৎ অপমানকারী। কারণ এতে কাফের-মুশরিকদের বর্ণনার পাশাপাশি মুনাফিকদের সার্বিক অবস্থা ও কাজকর্মের একটি চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বর্তমানে মানুষের মধ্যে মুনাফেকী বিভিন্ন চরিত্র দেখা যাচ্ছে, সুতরাং এ সূরার তাফসীর যদি তাফসীরে ইবন কাসীরের মতো প্রামান্য গ্রন্থ থেকে জানা যায়, তবে তা তাদের হেদায়াতের জন্য মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
- বাংলা আলোচক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া আলোচক : শহীদুল্লাহ খান আব্দুল মান্নান সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
যেখানে ইমামগণ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অনুসরণ করেছেন সেখানে আমরা ঈমামদের নাম দিয়ে অনুসরণ করে বিভক্ত হচ্ছি। ইমামদের অবস্থান কখনো সুন্নাহর বাইরে ছিল না। আল্লাহ কসম করে বলছেন আমরা ততক্ষণ ঈমানদার নই যতক্ষণ না আমরা পারস্পরিক বিরোধের সমাধান রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মাধ্যমে করা হবে।এখানে কোনো ব্যক্তি, দল এর কথা প্রাধান্য পাবে না। ভালো বিদ‘আত এবং খারাপ বিদ‘আত বলতে কিছুই নেই। সব বিদ‘আতই পথভ্রষ্টতা। সকল মত পথ পরিহার করে একমাত্র সুন্নাহকে আকড়ে ধরে থাকতে হবে। ঈমামগণ উনাদের অন্ধভাবে অনুসরণ করতে নিষেধ করেছেন।
- বাংলা আলোচক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
এ অডিওতে নিম্নোক্ত বিষয়কগুলো আলোচনা করা হয়েছে:- ইসলামী আকীদার মুলনীতিসূমহ, ইসলামকে আমরা কীভাবে জানবো, ইসলামে আকীদার গুরুত্ব ও তাৎপর্য, আমাদের সমাজে ইসলামকে বাদ দিয়ে শির্ক ও বিদ‘আতে মানুষ পথভ্রষ্ট হচ্ছে -এ সব কিছুর মূলে হলো আকীদাহ বিষয়ক জ্ঞান না থাকা। আজ মুসলিম উম্মাহর ধ্বংসের মূল কারণ হল আকীদার ত্রুটি। আমাদের মুসলিম সমাজকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে হলে আকীদার মূলনীতিসুমহ জানতে হবে ও আমল করতে হবে।
- বাংলা আলোচক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া আলোচক : প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
এ অডিওতে নিম্নোক্ত বিষয়কগুলো আলোচনা করা হয়েছে:- মু’মিনের জীবনে হাদীসের গুরুত্ব কেমন? কীভাবে হাদীসের মাধ্যমে একজন মু’মিন ইসলামকে বুঝতে পারবে এবং কীভাবে কুরআনের ব্যাখ্যা হাদীস থেকে নিতে হবে, কীভাবে কুরআন ও হাদীসের অপব্যাখ্যা মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মুসলিমকে খ্রীস্টান বানানো হচ্ছে, কীভাবে ইহুদীদের-খ্রিস্টানদের ষড়যন্ত্র মুসলিমদের জীবনে প্রবেশ করেছে সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। হাদীস সংকলনের ইতিহাস সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে।
- বাংলা আলোচক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া আলোচক : শহীদুল্লাহ খান আব্দুল মান্নান সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
1. এ অডিওতে নিম্নোক্ত বিষয়কগুলো আলোচনা করা হয়েছে:- যারা নিজেদের ঈমানদার ও মুসলিম দাবী করে তাদেরকে ইসলামের কথা বললে তারা বলে এ কথা তো আমাদের মাযহাবে নেই। অথচ মু’মিনদের কথা হবে শুনলাম এবং মানলাম। ইসলামে যাবতীয় ইবাদতের ভিত্তি হলো আক্বীদা। আক্বীদা সঠিক হলে পরবর্তী কাজগুলোও সঠিক হবে ইনশাআল্লাহ। সুতরাং আক্বীদা নির্ধারিত হবে কুরআন-সুন্নাহ থেকে; কোনো দার্শনিক, দল বা কোনো ব্যক্তির কথায় নয়। আক্বীদা হবে সেটাই যেটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবীগণ বুঝেছেন। এখানে আক্বলকে প্রাধান্য দেওয়া যাবে না। 2. এ অডিওতে নিম্নোক্ত বিষয়কগুলো আলোচনা করা হয়েছে:- অদৃশ্যের বিষয়গুলো শুধু জানতে পারব ওহীর মাধ্যমে। পথভ্রষ্ট দলগুলো এ অদৃশ্যের বিষয়গুলো নিজেদের বিবেক দিয়ে বুঝতে গিয়ে সমস্যায় পড়ে। তারা বিবেক দিয়ে আল্লাহর নাম ও গুণাবলীকে সাব্যস্ত করতে গিয়ে আল্লাহর অন্য নাম ও গুণাবলীকে অস্বীকার করে বসে। এদের মধ্যে জাহমিয়্যাহ, আশ‘আরিয়্যাহ, মাতুরিদীয়্যাহ, জবরিয়্যাহ, ক্বদরিয়্যাহ উল্লেখযোগ্য। সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুম আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর ক্ষেত্রে রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে বলেছেন সেভাবেই বিশ্বাস করেছেন। নিজেদের পক্ষ থেকে কোনো ব্যাখ্যা করেন নি। আমাদেরকেও তাঁদের পথ অনুসরণ করতে হবে।
- বাংলা লেখক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া লেখক : আব্দুল্লাহ আল-মামুন আল-আযহারী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
এ প্রবন্ধে আল্লাহর দিদার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলার দিদার প্রতিটি মুমিনের চির আকাঙ্ক্ষা। মুমিনের জন্য জান্নাতে সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার হলো আল্লাহর দর্শন। কিন্তু দুনিয়াতে কি স্বচক্ষে বা স্বপ্নে আল্লাহকে দেখা সম্ভব? আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের সর্বসম্মত মত হলো, দুনিয়াতে স্বচক্ষে সরাসরি আল্লাহকে দেখা সম্ভব নয়। এমনকি নবী রাসূলগণও দেখেন নি। স্বপ্নে দেখার ব্যাপারে তারা মতানৈক্য করেছেন। অধিকাংশ আলেমের মতে স্বপ্নে আল্লাহকে দেখা সম্ভব; তবে সে যে আকৃতিতে আল্লাহকে দেখেছে তা আল্লাহর হাকীকি বা আসল আকৃতি নয়। কেননা আল্লাহর অনুরূপ কিছুই নেই।
- বাংলা
এ অডিওটি ‘আকিদা ইমাম আত-ত্বহাবী’ গ্রন্থের উপর ধারাবাহিক লেকচারসমগ্র-এর অংশ। এটি এ বিষয়ে ২য় অডিও। এতে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে:- তাওহীদ ও এর মূল বিষয়সমূহ এবং তাওহীদের সাথে ইবাদতের সম্পর্ক, রব ও ইলাহ-এর মধ্যে পার্থক্য, তাওহীদে রুবূবিয়্যাহ, উলূহিয়্যাহ, আসমা ওয়াস সিফাত-এর পরিচয়, রব-এর বৈশিষ্ট্য, আল্লাহর নামসমূহ ও তাঁর গুণাবলী। এছাড়াও সঠিক ইসলামি আকিদা আমরা কীভাবে জানবো, শিখবো ও মানবো তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সবশেষে ইসলামি সঠিক আকিদা ও তাওহীদ সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর পর্বে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে।
- বাংলা লেখক : সা‘দ ইবন আলী ইবন মুহাম্মাদ আশ-শাহরানী অনুবাদ : আজমল হোছাইন আব্দুন নূর সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
আল্লাহ তা‘আলা মক্কা মোকাররামাকে মহিমান্বিত শহরে পরিণত করেছেন এবং এই শহরকে সম্মানিত করেছেন বিশেষ বৈশিষ্ট্য, ফযিলত ও বিধি-বিধান দ্বারা। আমাদের জন্য সেখানে কিছু ইবাদতকে বিধিসম্মত করেছেন, যার মাধ্যমে আমরা তাঁর নৈকট্য লাভ করব। এই বইটিতে বৈধ অবৈধের মানদণ্ডে পবিত্র মক্কার বিভিন্ন স্থানসমূহের সম্মাননা ও ফযিলত নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
- বাংলা লেখক : মুহাম্মাদ মর্তুজা ইবন আয়েশ মুহাম্মাদ প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
আল্লাহর রাসূলের প্রতি দরূদ-সালামের তাৎপর্য এতে আল্লাহর রাসূলের প্রতি দরূদ ও সালাম প্রেরণ করার সঠিক নিয়ম ও পদ্ধতির বিবরণ রয়েছে।
- বাংলা মুফতি : ইলমী গবেষণা ও ফতোয়া বিষয়ক স্থায়ী কমিটি অনুবাদ : আব্দুল্লাহ আল-মামুন আল-আযহারী সম্পাদনা : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
এ ফাতওয়ায় শাসকের প্রতি জনগণের ও জনগণের প্রতি শাসকের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে।
- বাংলা লেখক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া লেখক : আব্দুল আলীম বিন কাওসার সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া প্রকাশক : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
তাবীয ব্যবহারকারী যদি বিশ্বাস করে যে, আল্লাহ ব্যতীত এসব জিনিসের নিজস্ব শক্তি রয়েছে, তাহলে সে বড় শির্ককারী হিসাবে গণ্য হবে। পক্ষান্তরে যদি সে বিশ্বাস করে যে, সবকিছু আল্লাহ্র হাতে; কিন্তু এগুলি মাধ্যম মাত্র এবং এগুলির নিজস্ব কোনো শক্তি নেই, তাহলে সে ছোট শির্ককারী হিসাবে গণ্য হবে। কেননা সে শরী‘আতে অনোনুমোদিত কারণকে কারণ হিসাবে গ্রহণ করেছে এবং আল্লাহ ছাড়া অন্যের দিকে তার অন্তর ঝুঁকে পড়েছে। তার অন্তর যদি এসব জিনিসের প্রতি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে এবং সে এগুলির মাধ্যমে কল্যাণ সাধন ও অকল্যাণ দূরীকরণের আশা করে, তাহলে তার এই আমল বড় শির্কের মাধ্যম হিসাবে গণ্য হবে। সুতরাং তাবীয ব্যবহার সম্পর্কে আমাদের সাবধান হওয়া উচিত।
- বাংলা
- বাংলা
ইসলামী আকীদার জ্ঞান একজন মুসলিমের সবচেয়ে বড় কর্তব্য। আল্লাহ সম্পর্কে, তাঁর নাম ও গুণ সম্পর্কে, আল্লাহর রবুবিয়াত ও উলুহিয়াত সম্পর্কে একজন মুসলিমের যথাযথ জ্ঞান থাকা আবশ্যক। তাছাড়া ঈমানের অন্যান্য রুকন সম্পর্কেও তাকে জানতে হবে। তাকে জানতে হবে ফিরিশতা, নবী-রাসূল, কিতাব, আখেরাত ও তাকদীরের উপর ঈমান কিভাবে সম্পন্ন হবে। অনুরূপ আরও কিছু আকীদার বিষয় যাতে মানুষ দ্বিধা দ্বন্দ্বে রয়েছে। আলোচ্য গ্রন্থে লেখক আকীদার ইতিহাস, ঈমানের রুকনসমূহ কুরআন ও সুন্নাহর দলীল সহকারে সবিস্তারে উল্লেখ করেছেন।