- আল-কুরআনুল কারীম
- সুন্নাহ
- আকীদা
- তাওহীদ
- ইবাদত ও এর প্রকারসমূহ
- দাওয়াহ ও ইসলামী সংস্কৃতি
- ঈমান
- ঈমানের বিবিধ মাসআলা
- আল-ইহসান
- কুফরী
- নিফাক/মুনাফেকী
- শির্ক ও এর ভয়াবহতা
- বিদ‘আত
- সাহাবীগণ ও নবী পরিবার
- ওসিলা গ্রহণ
- ওলী ও তাদের কেরামত
- জিন্
- সম্পর্ক স্থাপন ও সম্পর্কচ্ছেদ
- আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আত
- বিভিন্ন ধর্মমত ও দ্বীন
- বিভিন্ন ফির্কা, মতবাদ ও ধর্ম
- ইসলামের দাবীদার বিভিন্ন ফিরকা ও উপদল
- আধুনিক বুদ্ধিবৃত্তিক মতবাদসমূহ
- ফিকহ ও এর নানা শাস্ত্র
- ইবাদাতের ফিকহ
- তাহারাত বা পবিত্রতা
- সালাত বা নামায
- জানাযা
- যাকাত
- রোযার বিধি-বিধান ও এতদসংক্রান্ত বিষয়াদি সংক্রান্ত ফাইল
- হজ ও উমরা
- জুম‘আর খুতবার বিধি-বিধান
- অসুস্থ ব্যক্তির সালাত
- মুসাফিরের সালাত
- বিভিন্ন উপলক্ষ্যে আদায়কৃত নামায
- ফিকহুল মু‘আমালাত বা অর্থনৈতিক লেন-দেন বিষয়ক ফিকহ
- শপথ ও মান্নত
- পরিবার বিষয়ক ফিকহ
- চিকিৎসা, ঔষধ ও শরীয়ত অনুমোদিত ঝাড়-ফুঁক
- খাবার ও পানীয়
- অপরাধসমূহ
- মামলা ও বিচারিক ফিকহ
- জিহাদ
- সম-সাময়িক বিষয়ের ফিকহ
- সংখ্যালঘু মুসলিম বিষয়ক ফিকহ - ফিকহুল আকাল্লিয়াত
- ইসলামী রাজনীতি
- ফিকহের মাযহাবসমূহ
- ফতোয়া
- উসূলুল ফিকহ
- ফিক্বহের বইসমূহ
- ইবাদাতের ফিকহ
- সৎকর্ম ও আনুগত্যের ফযিলত এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি
- ইবাদাতের ফযীলতসমূহ
- উত্তম চরিত্রের ফযীলতসমূহ
- আদব-আখলাক ও ওয়াজ-নসীহত
- ইসলামী আদব বা শিষ্টাচার
- রাস্তা ও বাজারের আদাবসমূহ
- খাওয়া ও পান করার আদাবসমূহ
- আতিথিয়তার আদব (শিষ্টাচার)
- যিয়ারতের আদব (শিষ্টাচার)
- হাঁচির আদাবসমূহ
- বাজারের আদব (শিষ্টাচার)
- হাই তোলার আদব (শিষ্টাচার)
- অনুমতি চাওয়ার আদাবসমূহ
- পোষাকের আদাবসমূহ
- রোগীর দেখা-শুনা করার আদাবসমূহ
- ঘুম যাওয়া ও তা থেকে জাগ্রত হওয়ার আদাবসমূহ
- স্বপ্ন ও দুঃস্বপ্ন
- কথার আদব
- সফরের আদাবসমূহ
- মসজিদের বিধি-বিধান
- স্বপ্নের আদাবসমূহ
- দো‘আসমূহ
- আরবী ভাষা
- বাংলা
- বাংলা
শিরক : প্রকার ও কুফল : আল্লাহর ইবাদতের জন্যেই মানুষের পৃথিবীতে আগমন। মানুষের ইবাদত পাওয়ার একমাত্র উপযুক্ত হচ্ছেন আল্লাহ। এ ক্ষেত্রে আল্লাহর সমকক্ষ নির্ধারণ করার নাম হচ্ছে শিরক। শিরক মারাত্মক গুনাহ। কারণ এর মাধ্যমে সৃষ্টিকে স্রষ্টার সাথে তুলনা করা হয়। যা সবচেয়ে বড় যুলুম। শিরক আল্লাহ ক্ষমা করবেন না বলে ঘোষণা করেছেন। শিরকের মাধ্যমে পূর্বের কৃতসব আমল বিনষ্ট হয়ে যায়। শরয়ী নিরাপত্তা আর থাকে না। শিরক দুই প্রকার। বড় শিরক যার মাধ্যমে ঈমান নষ্ট হয়ে যায়। আল্লাহর সাথে অন্যের ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে বড় শিরক সাধিত হয়। অন্যটি হচ্ছে ছোট শিরক। এর মাধ্যমে ঈমান নষ্ট হয় না ঠিক কিন্তু ত্রুটিযুক্ত হয় আর এটি বড় শিরক পর্যন্ত পৌছার মাধ্যম।
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা
অনেকেই ধারণা করে থাকেন যে নবী-রাসূল, পীর আওলীয়াগণকে উসিলা বানিয়ে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়। বিশেষ করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাহি ওসাল্লামকে উসিলা বানিয়ে দোয়া চাওয়া তো একটা রেওয়াজে পরিণতি হয়েছে। পক্ষান্তরে এ বিষয়টি শরীয়তের দৃষ্টিতে অনুমোদনপ্রাপ্ত তো নয়ই বরং তা শিরককৃত্যের শামীল। উসিলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সরবরাহের জন্যই এই অডিও টি সংযোজন করা হল, যা শুনে সবাই উপকৃত হবেন বলে আশা রাখি।
- বাংলা
- বাংলা আলোচক : জাকের উল্লাহ আবুল খায়ের
এ অডিওটিতে সূরা আল-আসর-এর আলোকে ঈমান, আমলে সালেহ এবং সবর বিষয়ে জরুরি আলোচনা করা হয়েছে।
- বাংলা আলোচক : চৌধুরী আবুল কালাম আজাদ
কবীরা গুণাহ করলে ঈমান অত্যন্ত দুর্বল হয়ে যায়, একটি কবীরা গুণাহ মানুষকে জাহান্নামে নেয়ার জন্য যথেষ্ট, অডিওটিতে কতিপয় কবীরা গুণাহের উল্লেখ করা হয়েছে, যাতে করে আমরা সেগুলো থেকে পরহেজ করতে পারি।
- বাংলা আলোচক : চৌধুরী আবুল কালাম আজাদ আলোচক : আখতারুজ্জামান মুহাম্মদ সুলাইমান সম্পাদনা : চৌধুরী আবুল কালাম আজাদ
নিয়তের উপরই আমল কবুল হওয়া-না-হওয়া নির্ভরশীল। নিয়ত বিশুদ্ধ ও খালেস হলে আল্লাহর কাছে বান্দার কৃতকর্ম গ্রহণযোগ্যতা পায়। পক্ষান্তরে নিয়ত কপটতাপূর্ণ হলে, দুনিয়াবী লালসাপূর্ণ হলে আল্লাহর কাছে কোনো ব্যক্তির আমল গ্রহণযোগ্যতা হারায়। বক্ষ্যমান অডিওটি এ বিষয়টি কেন্দ্র করেই আবর্তিত।
- বাংলা
- বাংলা
- বাংলা আলোচক : প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
‘সব শির্কের মূল কারণ ও সর্বপ্রথম দাওয়াতের বিষয়’ শীর্ষক আলোচ্য অডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর শির্ক ও তার ভয়াবহতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন। ইসলামের প্রথম কথা হলো আল্লাহর একত্ববাদ যাকে তাওহীদ বলে। এর বিপরীত হচ্ছে শির্ক, যার অর্থ অংশিদারত্ব। শির্ক হচ্ছে সবচেয়ে বড় গুনাহ। আল্লাহ তা‘আলা তা কখনো ক্ষমা করবেন না, অন্যান্য গুনাহ আল্লাহ ইচ্ছে করলে ক্ষমা করে দিবেন। কারো অন্তরে, কথায়স অথবা কর্মে যদি শির্ক থাকে তাহলে তার সব আমল বাতিল হয়ে যাবে। তাওবা না করে যদি মারা যায় তাহলে চিরস্থায়ী জাহান্নামে যেতে হবে। তাই সত্যিকারের তাওহীদে বিশ্বাস ও শির্ক থেকে বেঁচে থাকা ব্যতীত জান্নাত হাসিল করা সম্ভব নয়। এতএব, আমাদেরকে আকীদার ক্ষেত্রে শির্কমুক্ত তাওহীদপন্থী এবং আমলের ক্ষেত্রে বিদ‘আতমুক্ত সুন্নাতপন্থী হতে হবে।
- বাংলা আলোচক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া আলোচক : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
1. আলোচ্য অডিওটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন, আদম আলাইহিস সালাম ছিলেন প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী। আল্লাহ তা‘আলা মাটি দিয়ে তাকে সৃষ্টি করেছেন এবং তার (আদম) থেকে সকল মানুষকে সৃষ্টি করেছেন, আর বিবি হাওয়া আলাইহাস সালামকে সৃষ্টি করেছেন তার (আদম) পাঁজর থেকে। অতঃপর তাদেরকে প্রবেশ করালেন জান্নাতে এবং তাদেরকে বললেন যা ইচ্ছা খেতে পারো, কিন্তু ঐ গাছটির নিকটেও যেও না। কিন্তু শয়তান তাদেরকে বিভ্রান্ত করলো, ফলে তারা আল্লাহর নিষেধ উপেক্ষা করে ঐ গাছের ফল ভক্ষন করলেন। আল্লাহর আদেশ অমান্য করার কারণে তিনি তাদেরকে জান্নাত থেকে বের করে দিলেন। তারা পৃথিবীতে আগমন করলেন। অতঃপর আদম আলাইহিস সালাম আল্লাহর কাছ থেকে কিছু শিখে নিলেন এবং তা আমল করলেন। ফলে আল্লাহ তাদের ক্ষমা দিলেন। এরপর থেকে তাদের থেকে একের পর এক সন্তান আসল। পৃথিবীতে সকল মানুষ তার সন্তান। তাই মানুষকে বলা হয় বনী আদম। 2. আলোচ্য অডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন যে, আদম আলাইহিস সালামের পর পৃথিবীতে বেশ কয়েকজন ভালো মানুষ ছিলেন। এর মধ্যে পাঁচজন ব্যক্তি ছিলেন যাদেরকে সবাই তাদের ভালোবাসতো। তাদের মৃত্যুর পর শয়তানের প্ররোচনায় প্রথমে তাদের চিত্র অংকন, অতঃপর পাথর খোদাই করে তাদের মূর্তি বানিয়ে তাদের পূজা শুরু করলো। তখন আল্লাহ তা‘আলা নূহ আলাইহিস সালামকে পাঠালেন। নূহ আলাইহিস সালাম তাদেরকে মূর্তি পূজা করতে নিষেধ করলেন, তার কথা শুনে ধনী ব্যক্তিবর্গ তাকে চুপ করতে বললেন, কিন্তু দরিদ্র দুর্বল লোকেরা তাঁর প্রতি ঈমান আনল। তিনি ৯৫০ বছর মানুষকে আল্লাহর পথে ডেকেছেন। কিন্তু অধিকাংশই আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে নি। তখন আল্লাহ তা‘আলা তাকে একটা নৌকা বানাতে নির্দেশ দিলেন, যা দেকে তার কাওমের লোকেরা উপহাস করছিল। নূহ আলাইহিস সালাম তার সাথীদের নিয়ে নৌকায় উঠলেন, বাকি যারা ছিল সবাই মহা প্লাবনে ডুবে মারা গেলেন।
- বাংলা আলোচক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া সম্পাদনা : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী
আলোচ্য অডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক নিম্নোক্ত বিষয়গুলো আলোচনা করেছেন : সম্পর্ক কী ও তা কার সাথে রক্ষা করা দরকার; কে বন্ধু হতে পারে না, কার সাথে সম্পর্ক নষ্ট করা উচিৎ নয়; বিদ‘আতীদের সাথে কীরূপ সম্পর্ক রাখা উচিৎ; আকীদা বিষয়ক সমস্যার সমাধান কী? হাদীস না মানলে সে ব্যক্তির অবস্থা কেমন হতে পারে? ইত্যাদি।
- বাংলা আলোচক : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার পর তাঁর রাসূল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি ঈমান আনা, তাঁর আনুগত্য করা, তাঁর সম্পর্কে সঠিক ও সু-ধারণা পোষণ করা এবং তাঁকে মানতে গিয়ে কোনো বিষয়ে বাড়াবাড়ি ও অতিরঞ্জিত না করাই হচ্ছে রাসুল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালোবাসার মাপকাঠি। “আমরা কীভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালোবাসবো” শীর্ষক এ অডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক ড. মানজুরে ইলাহী এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা তুলে ধরেছেন।
- বাংলা আলোচক : আবুল কালাম আযাদ আল-মাদানী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
মানুষের জীবন দুই ধরনের, ইহকালিন জীবন ও পরকালিন জীবন। পরকালিন জীবনের জন্য রয়েছে জান্নাত ও জাহান্নাম। যে সকল মানুষ আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক চলবে সে জান্নাতে যাবে। আর যারা আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক চলবে না সে জাহান্নামে যাবে। জান্নাত কত বড়, জান্নাতের ফলমূল কেমন হবে, জান্নাতের যাবতীয় ভোগ বিলাসের বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
- বাংলা আলোচক : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
সূরা আন-নাবা-এর আলোকে জান্নাতের বিবরণ ও বিচার দিবসের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। আলোচনাটিতে মুত্তাকী ও তাকওয়ার ব্যাপারে বিস্তারিত আলোকপাত করেছেন। পাশাপাশি আল কুরআনে ভালো-মন্দ দুই ধরনের বিষয়কে পূর্বাপর আলোচিত হয়েছে। মুত্তাকী কারা এবং তাকওয়ার পরিচিতি, জান্নাতের গুণাবলী ও মুত্তাকিনদের পুরষ্কার কী হবে তা বর্ণনা করা হয়েছে।
- বাংলা আলোচক : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
পাপ কী? পাপ কাকে বলে? ইসলাম পাপের প্রতি কিরূপ দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে? মানুষ কেন পাপ কাজ করে? পাপ থেকে আমরা কীভাবে উদ্ধার পেতে পারি? পাপের কু-প্রভাব কীভাবে আমাদের ব্যক্তি জীবন, সমাজ জীবন ও আখিরাতের জীবনকে আক্রান্ত করে? মোট কথা এ লেকচারটিতে পাপ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
- বাংলা আলোচক : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী সম্পাদনা : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
এ আলোচনায় আলোচক কতিপয় সহীহ হাদীসের ব্যাখ্যা করেন যাতে বাদ্যযন্ত্র ও মিউজিক হারাম হওয়ার বিষয়টি সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে।