ইসলামী সংষ্কৃতি

ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি মানুষকে উৎসাহ যোগায়, উদ্দীপনা দেয়, সামনে এগুতে সাহস যোগায়, যা মানুষকে উপকার করে তা অর্জন করতে শেখায়, ধৈর্য ধারনে উৎসাহ দেয়, মানুষের মধ্যে সৃজনশীলতা ও আবিস্কারের মানসিকতা সৃষ্টি করে, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, অন্যকে ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।

এ নিবন্ধে পিছনের একটি বৎসরকে সামনে রেখে আগামী বৎসরের কর্ম-পরিকল্পনা ঠিক করার জন্য আহব্বান জানানো হয়েছে।

এ নিবন্ধে হিজরি বর্ষ সমাপ্তি উপলক্ষ্যে ওয়াজ-নসিহত, উপদেশ প্রদান ও নেক-আমলের প্রতি উদ্বুদ্ধ করণের বিধান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

এ নিবন্ধে কপিরাইট ও মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ সম্পর্কে ইসলামি দৃষ্টিকোণ ও বিধান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

এ নিবন্ধে চিন্তা ও কর্মে স্থান-কাল-পাত্র তথা বাস্তব পরিস্থিতির কথা বিবেচনায় রাখার প্রয়োজনীয়তা এবং এ বিষয়ে ইসলামের দিকনিদের্শনা কী তা সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করা হয়েছে।

এ নিবন্ধে রমজানের শেষ দশদিনে অধিক এবাদত এবং লাইলাতুল কদর অন্বেষণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

অত্র নিবন্ধে শাওয়াল মাসের ছয় রোজার ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

অত্র নিবন্ধে ঈদুল ফিতরের সুন্নত ও রমজান পরবর্তী সময়ে করণীয় কিছু আমল সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

মাহে রমযান রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের মাস। এ মাসে জান্নাতের সবক’টি দরজা খুলে দেয়া হয় এবং জাহান্নামের সবক’টি দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়। বক্ষমাণ নিবন্ধে বিষয়টি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরা হয়েছে।

প্রবন্ধটিতে শাবানের পনেরতম রজনী উদযাপন সম্পর্কে শায়খ আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ ইবন বায রহ. এর ফতোয়ার অনুবাদ উল্লেখ করা হয়েছে।

বক্ষমাণ প্রবন্ধে বিশ্ব বাবা দিবস পালন সম্পর্কে ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরা হয়েছে।

বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে প্রাচ্যবিদ্যা পরিভাষাটি যথার্থভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। যাতে স্থান পেয়েছে খ্যাতনামা মুসলিম চিন্তাবিদদের দীর্ঘ গবেষণার ফলাফল ও বস্তুনিষ্ঠ মন্তব্য।

ভেলেন্টাইন ডে বা ভালবাসা দিবস : কাফেরদের সাথে সাদৃশ্য রাখার বিষয়টি এখন ব্যাপকভাবে মুসলিম সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে অনুপ্রবেশ করেছে। কাফেরদের উৎসবের সাথে তাল মিলিয়ে তাদের সাথে সাদৃশ্য স্থাপন করছে যুবসমাজের অনেকেই। ভালবাসা দিবস এরকমই একটি অপসংস্কৃতি। প্রবন্ধে লেখক ভালবাসা দিবসের ইতিহাস, ভালবাসা দিবস উদযাপনের শরয়ী বিধান উল্লেখ করেছেন। আশা করি পাঠক মাত্রই এর দ্বারা উপকৃত হবেন।

মুহাররাম মাসে শিয়া সম্প্রদায়ের মাতম বিষয়ক বিদআত : মুহাররাম মাসের দশ তারিখ আশুরা নামে পরিচিত। ৬১ হিজরীতে আল্লাহ তাআলা হুসাইন বিন আলী রা. কে এ দিবসে শাহাদাত বরণ করার তাওফীক দিয়ে তার মর্যাদা বৃদ্ধি করেছেন। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে হুসাইন রা. এর শাহাদতের গুরুত্বপূর্ণ দিকসমূহ, আশুরা দিবসে করণীয় ও বর্জনীয় সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।

পুরোনো বছর চলে যায়, আসে নতুন বছর। আল্লাহর বিধিত নিয়ম। ইয়াহূদী-নাসারাসহ অনেক অমুসলিম নববর্ষ উদযাপন করে। তাদের দেখে বহু মুসলিম নববর্ষ উদযাপন করে এ দিনে আনন্দ-ফুর্তিতে মেতে উঠে। হিজরী সাল হলো মুসলিম উম্মাহর সন। হিজরী সালের আগমনে আমাদের কী করা উচিৎ? নাকি কোনো কিছু করার বিধান নেই ইসলামী শরী‘আতে? এ বিষয় বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা করা হয়েছে এ প্রবেন্ধ।

নতুন বছর আসে, পুরাতন বছর চলে যায় আল্লাহর চিরন্তন নিয়মে। অনেক মানুষ নতুন বছরে পদার্পন করে নিজেকে ধন্য মনে করে। মনে করে আমি খুবই ভাগ্যবান। অনেকে এতে আনন্দে আত্মহারা হয়ে বিবিধ অপকর্মে লিপ্ত হয়ে পড়ে। কিন্ত আসলে কী করা উচিত; পিছনের সময়গুলো ছিল আল্লাহর নেয়ামত, তা কীভাবে ব্যয় করা হল— তার প্রতি কোন খেয়াল করা হয় না। নিজেদের ভাল-মন্দ কৃতকর্মের হিসাব নেয়ার প্রয়োজন অনেকের কাছেই অযথা কাজ বলে মনে হয়। এ বিষয়গুলোর উপর এ প্রবন্ধে সংক্ষেপে আলোকপাত করা হয়েছে।

এক-একটি করে বছর যাবে আর নতুন বছর আসবে, এটিই আল্লাহ্‌র চিরন্তন বিধান। মুসলিম উম্মাহ্‌র বর্ষপঞ্জি হচ্ছে হিজরী সন। হিজরী বর্ষপঞ্জির নতুন বছর আগমণ উপলক্ষ্যে অভিনন্দন বিনিময় কি করা যাবে? এ নিয়েই প্রবন্ধটি রচিত।

আদর্শিক নির্বাসিতদের জন্যে সুসংবাদ : সত্যকে ধারণ করা হল মুল লক্ষ্য। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ কি করছে তা কোন বিবেচ্য বিষয় নয়। আল্লাহর দ্বীনকে যে আকড়ে ধরে সে যেন জাহেলিয়্যাত অধ্যুসিত দেশ বা পরিবেশে এক নির্বাসিত মানুষ। যদিও সে তার পরিবার-পরিজন ও জাতির সাথে বসবাস করছে। সে হতভাগা নয়। এ কথাটি প্রবন্ধে তুলে ধরা হয়েছে।

রমজানের শেষ দশকের ফজিলত : আমাদের সমাজে দেখা যায় রমজানের শুরূটা হয় খুব ভালভাবেই। মসিজদগুলো মুসল্লীদের দ্বারা পূর্ণ হয়ে যায়। কিন্তু রমজানের দিনগুলো যতই কমতে থাকে আমাদের অমনোযোগিতা যেন ততই বাড়তে থাকে। এমন হওয়ার কথা ছিল না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রমজানের শেষ দিনগুলোতে আগের তুলনায় ইবাদত-বন্দেগির প্রতি বেশী মনোযোগি হয়েছেন ও অন্যদের বেশি মনোযাগ দিতে ও প্রচেষ্টা বাড়াতে বলেছেন। উপস্থাপিত প্রবন্ধে এ বিষয়টি আলোচনা করা হয়েছে।

সিয়ামের হিকমত, লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও উপকারিতা : সিয়ামের হিকমত ও উদ্দেশ্য শুধু পানাহার থেকে বিরত থাকা নয়। তাকওয়া অর্জন, কু-প্রবৃত্তি দমন, ধৈর্য্য ও সবরের প্রশিক্ষণ, ইসলামী শিক্ষা ও আদর্শে নিজেকে ও সমাজকে উদ্বুদ্ধ করণসহ বহু আদর্শিক বিষয়। এগুলো অর্জিত না হলে সিয়াম ও রমজান স্বার্থক হয়না। এ বিষয়গুলো এ প্রবন্ধে আলোচনা করা হয়েছে।